অনলাইন ডেস্ক
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে একটি সম্ভাব্য শান্তিচুক্তির খসড়া নিয়ে কাজ করতে প্রস্তুত। এই চুক্তিতে যুদ্ধবিরতি এবং সংঘাত নিষ্পত্তির নীতিমালা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে বলে জানান তিনি। আজ সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে ফোনালাপের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন পুতিন। রুশ সংবাদ সংস্থা তাসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ফোনালাপ শেষে পুতিন সাংবাদিকদের সামনে বলেন, ‘আমরা একটি সম্ভাব্য শান্তিচুক্তি নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী, যেখানে সংঘাত নিষ্পত্তির মূলনীতি, চুক্তি স্বাক্ষরের সময়সীমা এবং প্রয়োজনে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য যুদ্ধবিরতির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।’
এদিকে ফোনালাপের পর ট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যালে জানান, আলোচনাটি ‘খুব ফলপ্রসূ’ হয়েছে। রাশিয়া ও ইউক্রেন শিগগিরই যুদ্ধবিরতির জন্য আলোচনা শুরু করবে। তিনি আরও বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, যুদ্ধের অবসান ঘটানো।’
২০২৫ সালের শুরু থেকে ‘আলফা ম্যান’ খ্যাত রুশ-মার্কিন প্রেসিডেন্টের মধ্যে এটি তৃতীয় ফোনালাপ। ক্রেমলিন বলেছে, ইস্তাম্বুলে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত রাশিয়া-ইউক্রেন সরাসরি আলোচনার পটভূমিতে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ছিল।
তিন দিন আগে ইস্তাম্বুলে দুই পক্ষের আলোচনায় এক হাজার বন্দী বিনিময়ের চুক্তি হয় এবং একটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির রূপরেখা তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
গত ১৮ মার্চ পুতিন ও ট্রাম্পের আগের ফোনালাপে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও ইউক্রেন সংকট নিয়ে আলোচনা হয়। পুতিন ট্রাম্পের ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব সমর্থন করলেও ইউক্রেন তা গ্রহণ করেনি এবং তাদের আক্রমণ অব্যাহত রাখে। রাশিয়া ইস্টার সানডে ও বিজয় দিবসে একতরফাভাবে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করলেও সেগুলো কার্যকর হয়নি।
আরও আগে ১২ ফেব্রুয়ারির ফোনালাপে রাশিয়া-মার্কিন সম্পর্কের বিভিন্ন সমস্যা এবং ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনা হয়। তখন দুই নেতা ভবিষ্যতে একটি সরাসরি বৈঠক করার ব্যাপারেও সম্মত হন।
রাশিয়ার সর্বশেষ ঘোষণার মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে, আন্তর্জাতিক চাপের মুখে রাশিয়া এখন কিছুটা নমনীয় অবস্থান নিচ্ছে এবং যুদ্ধবিরতির সম্ভাব্য পথ খুঁজছে। তবে শান্তি প্রতিষ্ঠা নির্ভর করছে ইউক্রেনের অবস্থান, পশ্চিমাদের ভূমিকা এবং ভবিষ্যৎ আলোচনার সফলতার ওপর।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে একটি সম্ভাব্য শান্তিচুক্তির খসড়া নিয়ে কাজ করতে প্রস্তুত। এই চুক্তিতে যুদ্ধবিরতি এবং সংঘাত নিষ্পত্তির নীতিমালা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে বলে জানান তিনি। আজ সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে ফোনালাপের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন পুতিন। রুশ সংবাদ সংস্থা তাসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ফোনালাপ শেষে পুতিন সাংবাদিকদের সামনে বলেন, ‘আমরা একটি সম্ভাব্য শান্তিচুক্তি নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী, যেখানে সংঘাত নিষ্পত্তির মূলনীতি, চুক্তি স্বাক্ষরের সময়সীমা এবং প্রয়োজনে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য যুদ্ধবিরতির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।’
এদিকে ফোনালাপের পর ট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যালে জানান, আলোচনাটি ‘খুব ফলপ্রসূ’ হয়েছে। রাশিয়া ও ইউক্রেন শিগগিরই যুদ্ধবিরতির জন্য আলোচনা শুরু করবে। তিনি আরও বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, যুদ্ধের অবসান ঘটানো।’
২০২৫ সালের শুরু থেকে ‘আলফা ম্যান’ খ্যাত রুশ-মার্কিন প্রেসিডেন্টের মধ্যে এটি তৃতীয় ফোনালাপ। ক্রেমলিন বলেছে, ইস্তাম্বুলে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত রাশিয়া-ইউক্রেন সরাসরি আলোচনার পটভূমিতে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ছিল।
তিন দিন আগে ইস্তাম্বুলে দুই পক্ষের আলোচনায় এক হাজার বন্দী বিনিময়ের চুক্তি হয় এবং একটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির রূপরেখা তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
গত ১৮ মার্চ পুতিন ও ট্রাম্পের আগের ফোনালাপে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও ইউক্রেন সংকট নিয়ে আলোচনা হয়। পুতিন ট্রাম্পের ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব সমর্থন করলেও ইউক্রেন তা গ্রহণ করেনি এবং তাদের আক্রমণ অব্যাহত রাখে। রাশিয়া ইস্টার সানডে ও বিজয় দিবসে একতরফাভাবে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করলেও সেগুলো কার্যকর হয়নি।
আরও আগে ১২ ফেব্রুয়ারির ফোনালাপে রাশিয়া-মার্কিন সম্পর্কের বিভিন্ন সমস্যা এবং ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনা হয়। তখন দুই নেতা ভবিষ্যতে একটি সরাসরি বৈঠক করার ব্যাপারেও সম্মত হন।
রাশিয়ার সর্বশেষ ঘোষণার মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে, আন্তর্জাতিক চাপের মুখে রাশিয়া এখন কিছুটা নমনীয় অবস্থান নিচ্ছে এবং যুদ্ধবিরতির সম্ভাব্য পথ খুঁজছে। তবে শান্তি প্রতিষ্ঠা নির্ভর করছে ইউক্রেনের অবস্থান, পশ্চিমাদের ভূমিকা এবং ভবিষ্যৎ আলোচনার সফলতার ওপর।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৩ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৪ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগে