বহু বছর আগেই বুলগেরিয়ার অন্ধ ও রহস্য নারী বাবা ভাঙ্গা এবং ষোড়শ শতকের ফরাসি জ্যোতিষী নস্ত্রাদামুস ২০২৫ সালের জন্য একটি অভিন্ন এবং ভীতিকর ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। তাদের মতে, ২০২৫ সালে ইউরোপে একটি বিধ্বংসী যুদ্ধ শুরু হতে পারে।
দুই ঐতিহাসিক ভবিষ্যদ্বক্তার এই সাদৃশ্যপূর্ণ ভবিষ্যদ্বাণী বিশ্বজুড়ে তুমুল বিতর্ক এবং আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
বাবা ভাঙ্গা ১৯৯৬ সালে মারা যান। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কয়েকটি বড় ঘটনা তাঁর ভবিষ্যদ্বাণীর সঙ্গে মিলে গেছে বলে দাবি করা হয়। সমর্থকেরা বলেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নাইন-ইলেভেন হামলা, প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যু, চেরনোবিল বিপর্যয় এবং ব্রেক্সিটের মতো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোর সঠিক পূর্বাভাস দিয়েছিলেন।
অন্যদিকে নস্ত্রাদামুস তাঁর ষোড়শ শতকের বই লেস প্রোফেসিসে লিখিত অসংখ্য ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য বিখ্যাত।
ডেইলি মেইল জানিয়েছে, ২০২৫ সাল নিয়ে বাবা ভাঙ্গার উল্লেখযোগ্য ভবিষ্যদ্বাণীগুলো হলো—ইউরোপে একটি বিধ্বংসী যুদ্ধ হবে। যুদ্ধটি এই মহাদেশের জনসংখ্যার একটি বড় অংশকে ধ্বংস করবে। রাশিয়া টিকে থাকবে এবং বিশ্বে আধিপত্য বিস্তার করবে। এ ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলে ভূমিকম্প এবং সুপ্ত আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুত্পাতের মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয় বিশ্বকে নাড়া দেবে।
অন্যদিকে ২০২৫ সাল নিয়ে নস্ত্রাদামুস তাঁর বইতে লিখে গেছেন—ইউরোপ অভ্যন্তরীণ সংঘাত এবং আন্তর্জাতিক শত্রুতায় নিমজ্জিত হবে। ব্রিটেন একটি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধ এবং মহামারির পর ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে। অতীতের মহামারির মতো এক ভয়াবহ শত্রু ফিরে আসবে, যা সম্পূর্ণ ভিন্ন এবং মারাত্মক হবে। এ ছাড়া বিশ্বে পশ্চিমা প্রভাবের পতন এবং নতুন বিশ্বশক্তির উত্থানের সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেছেন নস্ত্রাদামুস।
বাবা ভাঙ্গা এবং নস্ত্রাদামুস উভয়েই ২০২৫ সালকে এক গুরুত্বপূর্ণ মোড় পরিবর্তনের বছর হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। তাঁদের ভবিষ্যদ্বাণীগুলো ইউরোপের রাজনীতি, অর্থনীতি এবং জনগণের ওপর গভীর প্রভাব ফেলতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে এই ধরনের ভবিষ্যদ্বাণীগুলো বিশ্বাস বা অবিশ্বাসের বিষয়। অনেকেই মনে করেন, এই ধরনের ভবিষ্যদ্বাণী অতিরঞ্জিত বা ভুল ব্যাখ্যা হতে পারে। তবুও মানুষের কৌতূহল এবং বিতর্কের জন্য এগুলো নতুন আলোচনার সূত্রপাত করে।
বহু বছর আগেই বুলগেরিয়ার অন্ধ ও রহস্য নারী বাবা ভাঙ্গা এবং ষোড়শ শতকের ফরাসি জ্যোতিষী নস্ত্রাদামুস ২০২৫ সালের জন্য একটি অভিন্ন এবং ভীতিকর ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। তাদের মতে, ২০২৫ সালে ইউরোপে একটি বিধ্বংসী যুদ্ধ শুরু হতে পারে।
দুই ঐতিহাসিক ভবিষ্যদ্বক্তার এই সাদৃশ্যপূর্ণ ভবিষ্যদ্বাণী বিশ্বজুড়ে তুমুল বিতর্ক এবং আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
বাবা ভাঙ্গা ১৯৯৬ সালে মারা যান। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কয়েকটি বড় ঘটনা তাঁর ভবিষ্যদ্বাণীর সঙ্গে মিলে গেছে বলে দাবি করা হয়। সমর্থকেরা বলেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নাইন-ইলেভেন হামলা, প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যু, চেরনোবিল বিপর্যয় এবং ব্রেক্সিটের মতো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোর সঠিক পূর্বাভাস দিয়েছিলেন।
অন্যদিকে নস্ত্রাদামুস তাঁর ষোড়শ শতকের বই লেস প্রোফেসিসে লিখিত অসংখ্য ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য বিখ্যাত।
ডেইলি মেইল জানিয়েছে, ২০২৫ সাল নিয়ে বাবা ভাঙ্গার উল্লেখযোগ্য ভবিষ্যদ্বাণীগুলো হলো—ইউরোপে একটি বিধ্বংসী যুদ্ধ হবে। যুদ্ধটি এই মহাদেশের জনসংখ্যার একটি বড় অংশকে ধ্বংস করবে। রাশিয়া টিকে থাকবে এবং বিশ্বে আধিপত্য বিস্তার করবে। এ ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলে ভূমিকম্প এবং সুপ্ত আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুত্পাতের মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয় বিশ্বকে নাড়া দেবে।
অন্যদিকে ২০২৫ সাল নিয়ে নস্ত্রাদামুস তাঁর বইতে লিখে গেছেন—ইউরোপ অভ্যন্তরীণ সংঘাত এবং আন্তর্জাতিক শত্রুতায় নিমজ্জিত হবে। ব্রিটেন একটি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধ এবং মহামারির পর ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে। অতীতের মহামারির মতো এক ভয়াবহ শত্রু ফিরে আসবে, যা সম্পূর্ণ ভিন্ন এবং মারাত্মক হবে। এ ছাড়া বিশ্বে পশ্চিমা প্রভাবের পতন এবং নতুন বিশ্বশক্তির উত্থানের সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেছেন নস্ত্রাদামুস।
বাবা ভাঙ্গা এবং নস্ত্রাদামুস উভয়েই ২০২৫ সালকে এক গুরুত্বপূর্ণ মোড় পরিবর্তনের বছর হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। তাঁদের ভবিষ্যদ্বাণীগুলো ইউরোপের রাজনীতি, অর্থনীতি এবং জনগণের ওপর গভীর প্রভাব ফেলতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে এই ধরনের ভবিষ্যদ্বাণীগুলো বিশ্বাস বা অবিশ্বাসের বিষয়। অনেকেই মনে করেন, এই ধরনের ভবিষ্যদ্বাণী অতিরঞ্জিত বা ভুল ব্যাখ্যা হতে পারে। তবুও মানুষের কৌতূহল এবং বিতর্কের জন্য এগুলো নতুন আলোচনার সূত্রপাত করে।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘নৃশংস সামরিক আগ্রাসনের’ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর এই হামলাকে তারা জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের ‘গভীর ও নজিরবিহীন লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
১৪ মিনিট আগেসিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের একটি গির্জায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ও ৫২ জন আহত হয়েছেন। রোববার রাতে প্রার্থনার সময় পুরোনো খ্রিস্টান পাড়ায় অবস্থিত গ্রিক অর্থোডক্স সেন্ট এলিয়াস গির্জায় এ হামলা চালানো হয়। দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানানো হয়।
৪৩ মিনিট আগেইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৩ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে