আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তাঁর সেই আহ্বানে এক প্রকার সরাসরিই সাড়া দিয়েছেন ইউক্রেনে প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। উভয় দেশই আশাবাদী, তুরস্কের ইস্তাম্বুলে হতে যাওয়া সরাসরি আলোচনা ফলপ্রসূ হবে। এদিকে, এই আলোচনায় উপস্থিত থাকার আগ্রহ দেখিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনায় যোগ দেওয়ার প্রস্তাব ইউরোপ থেকে মধ্যপ্রাচ্য পর্যন্ত শক্তিধর দেশগুলোর মধ্যে নতুন কূটনৈতিক তৎপরতা সৃষ্টি করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের সবচেয়ে প্রাণঘাতী এই সংঘাতের সম্ভাব্য পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।
রোববার রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব দেন। ট্রাম্প প্রকাশ্যে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে এই প্রস্তাব মেনে নেওয়ার কথা বলার পর জেলেনস্কি রাজি হন। তবে তিনি শর্ত দেন যে, পুতিনকেও ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত থাকতে হবে। এরপর গতকাল সোমবার আকস্মিকভাবে ট্রাম্প নিজেও এই আলোচনায় যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেন।
মধ্যপ্রাচ্য সফর শুরু আগে ট্রাম্প বলেন, ‘আমার অনেক মিটিং আছে, কিন্তু আমি আসলে সেখানে (ইস্তাম্বুলে) উড়ে যাওয়ার কথা ভাবছিলাম। এটা সম্ভব হতে পারে, যদি আমি মনে করি কিছু ঘটতে পারে। আমাদের এটা শেষ করতে হবে।’ ট্রাম্প আরও বলেন, ‘বৃহস্পতিবার তুরস্কে কী হয়, তাকে ছোট করে দেখবেন না।’
ট্রাম্পের প্রস্তাবের পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে ইউক্রেনে ‘যুদ্ধবিরতির জন্য ভবিষ্যতের পথ’ নিয়ে আলোচনা করেন। এই আলোচনায় ব্রিটেন ও ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক প্রধানও উপস্থিত ছিলেন। আলোচনায় ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রে সিবিহা, জার্মানি ও পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাও উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে, রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদানের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। ক্রেমলিন বারবার মধ্যস্থতায় সহায়তার জন্য চীন এবং সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।
এর আগে, ভ্লাদিমির পুতিন ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সেনা পাঠান। এর ফলে যে যুদ্ধ শুরু হয় তাতে উভয় পক্ষে লক্ষাধিক সৈন্য নিহত হয়েছে। এটি রাশিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে ১৯৬২ সালের কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর সবচেয়ে মারাত্মক সংঘাতের সৃষ্টি করেছে।
ট্রাম্প জেলেনস্কিকে পুতিনের আলোচনার প্রস্তাব মেনে নিতে বলার পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ইস্তাম্বুলে পুতিনের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে দেখা করতে ইচ্ছুক বলে জানান। যদিও পুতিন নিজে সেখানে যাবেন কি না সে বিষয়ে ক্রেমলিন কোনো মন্তব্য করেনি। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সোমবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা একটি দীর্ঘমেয়াদি শান্তিপূর্ণ সমাধানের উপায় খুঁজতে আন্তরিকভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ প্রস্তাবিত আলোচনা সম্পর্কে সাংবাদিকেরা আরও প্রশ্ন করার আগেই পেসকভ বলেন, ‘এটুকুই। এই গল্পটি সম্পর্কে আমার যা বলার ছিল সবই বলেছি।’
পুতিন ও ক্রেমলিন বারবার ২০২২ সালের খসড়া চুক্তির কথা উল্লেখ করেছেন। এই চুক্তিটি রুশ আক্রমণের পরপরই রাশিয়া ও ইউক্রেন আলোচনা করে তৈরি করেছিল। রয়টার্স এই খসড়া চুক্তির একটি অনুলিপি পর্যালোচনা করেছে। চুক্তি অনুযায়ী, ইউক্রেনকে স্থায়ী নিরপেক্ষতা মেনে নিতে হবে। বিনিময়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্য—ব্রিটেন, চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশটি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা নিশ্চয়তা পাবে।
জেলেনস্কি ও পুতিন একে অপরের প্রতি চরম অবজ্ঞা পোষণ করেন। যদি তারা বৃহস্পতিবার দেখা করেন, তবে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের পর এটি হবে তাদের প্রথম মুখোমুখি বৈঠক। তবে, ইউক্রেন ও দেশটির ইউরোপীয় মিত্ররা রাশিয়াকে জানিয়েছে, সোমবার থেকে নিঃশর্ত ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি মেনে নিতে হবে। অন্যথায় নতুন নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে হবে। তবে ক্রেমলিন বলেছে, তাদের সঙ্গে আল্টিমেটামের সুরে কথা বলা যাবে না।
রাশিয়ার বর্তমানে ইউক্রেনের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে। এর মধ্যে—পুরো ক্রিমিয়া, প্রায় সমগ্র লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক, জাপোরিঝিয়া ও খেরসন অঞ্চলের ৭০ শতাংশের বেশি এলাকা। রাশিয়ার অনুমান অনুযায়ী, দেশটি খারকিভ অঞ্চলের একটি ক্ষুদ্র অংশও নিয়ন্ত্রণ করে। রাশিয়া এখনো এগিয়ে চলেছে, যদিও ২০২৪ সালের চেয়ে ধীর গতিতে। উভয় পক্ষই বলেছে, লড়াই চলছে। তবে কেউ কেউ বলেছেন, ইস্তাম্বুলের আলোচনা রক্তপাত বন্ধ করার একটি সম্ভাব্য সুযোগ করে দিয়েছে।
রাশিয়ার পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ ফেডারেশন কাউন্সিলের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক কমিটির চেয়ারম্যান কনস্ট্যান্টিন কোসাচভ মঙ্গলবার ইজভেস্তিয়া সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক মন্তব্যে বলেন, মস্কো এবং কিয়েভের মধ্যে আলোচনা ২০২২ সালের চেয়ে আরও এগিয়ে যেতে পারে। তিনি বলেন, ‘যদি ইউক্রেনীয় প্রতিনিধিদল কোনো আল্টিমেটাম ছাড়াই এবং সাধারণ ভিত্তি খুঁজে বের করার ম্যান্ডেট নিয়ে এই আলোচনায় আসে, আমি নিশ্চিত যে আমরা আরও অনেক এগিয়ে যেতে পারব।’
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তাঁর সেই আহ্বানে এক প্রকার সরাসরিই সাড়া দিয়েছেন ইউক্রেনে প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। উভয় দেশই আশাবাদী, তুরস্কের ইস্তাম্বুলে হতে যাওয়া সরাসরি আলোচনা ফলপ্রসূ হবে। এদিকে, এই আলোচনায় উপস্থিত থাকার আগ্রহ দেখিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনায় যোগ দেওয়ার প্রস্তাব ইউরোপ থেকে মধ্যপ্রাচ্য পর্যন্ত শক্তিধর দেশগুলোর মধ্যে নতুন কূটনৈতিক তৎপরতা সৃষ্টি করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের সবচেয়ে প্রাণঘাতী এই সংঘাতের সম্ভাব্য পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।
রোববার রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব দেন। ট্রাম্প প্রকাশ্যে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে এই প্রস্তাব মেনে নেওয়ার কথা বলার পর জেলেনস্কি রাজি হন। তবে তিনি শর্ত দেন যে, পুতিনকেও ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত থাকতে হবে। এরপর গতকাল সোমবার আকস্মিকভাবে ট্রাম্প নিজেও এই আলোচনায় যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেন।
মধ্যপ্রাচ্য সফর শুরু আগে ট্রাম্প বলেন, ‘আমার অনেক মিটিং আছে, কিন্তু আমি আসলে সেখানে (ইস্তাম্বুলে) উড়ে যাওয়ার কথা ভাবছিলাম। এটা সম্ভব হতে পারে, যদি আমি মনে করি কিছু ঘটতে পারে। আমাদের এটা শেষ করতে হবে।’ ট্রাম্প আরও বলেন, ‘বৃহস্পতিবার তুরস্কে কী হয়, তাকে ছোট করে দেখবেন না।’
ট্রাম্পের প্রস্তাবের পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে ইউক্রেনে ‘যুদ্ধবিরতির জন্য ভবিষ্যতের পথ’ নিয়ে আলোচনা করেন। এই আলোচনায় ব্রিটেন ও ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক প্রধানও উপস্থিত ছিলেন। আলোচনায় ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রে সিবিহা, জার্মানি ও পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাও উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে, রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদানের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। ক্রেমলিন বারবার মধ্যস্থতায় সহায়তার জন্য চীন এবং সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।
এর আগে, ভ্লাদিমির পুতিন ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সেনা পাঠান। এর ফলে যে যুদ্ধ শুরু হয় তাতে উভয় পক্ষে লক্ষাধিক সৈন্য নিহত হয়েছে। এটি রাশিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে ১৯৬২ সালের কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর সবচেয়ে মারাত্মক সংঘাতের সৃষ্টি করেছে।
ট্রাম্প জেলেনস্কিকে পুতিনের আলোচনার প্রস্তাব মেনে নিতে বলার পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ইস্তাম্বুলে পুতিনের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে দেখা করতে ইচ্ছুক বলে জানান। যদিও পুতিন নিজে সেখানে যাবেন কি না সে বিষয়ে ক্রেমলিন কোনো মন্তব্য করেনি। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সোমবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা একটি দীর্ঘমেয়াদি শান্তিপূর্ণ সমাধানের উপায় খুঁজতে আন্তরিকভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ প্রস্তাবিত আলোচনা সম্পর্কে সাংবাদিকেরা আরও প্রশ্ন করার আগেই পেসকভ বলেন, ‘এটুকুই। এই গল্পটি সম্পর্কে আমার যা বলার ছিল সবই বলেছি।’
পুতিন ও ক্রেমলিন বারবার ২০২২ সালের খসড়া চুক্তির কথা উল্লেখ করেছেন। এই চুক্তিটি রুশ আক্রমণের পরপরই রাশিয়া ও ইউক্রেন আলোচনা করে তৈরি করেছিল। রয়টার্স এই খসড়া চুক্তির একটি অনুলিপি পর্যালোচনা করেছে। চুক্তি অনুযায়ী, ইউক্রেনকে স্থায়ী নিরপেক্ষতা মেনে নিতে হবে। বিনিময়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্য—ব্রিটেন, চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশটি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা নিশ্চয়তা পাবে।
জেলেনস্কি ও পুতিন একে অপরের প্রতি চরম অবজ্ঞা পোষণ করেন। যদি তারা বৃহস্পতিবার দেখা করেন, তবে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের পর এটি হবে তাদের প্রথম মুখোমুখি বৈঠক। তবে, ইউক্রেন ও দেশটির ইউরোপীয় মিত্ররা রাশিয়াকে জানিয়েছে, সোমবার থেকে নিঃশর্ত ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি মেনে নিতে হবে। অন্যথায় নতুন নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে হবে। তবে ক্রেমলিন বলেছে, তাদের সঙ্গে আল্টিমেটামের সুরে কথা বলা যাবে না।
রাশিয়ার বর্তমানে ইউক্রেনের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে। এর মধ্যে—পুরো ক্রিমিয়া, প্রায় সমগ্র লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক, জাপোরিঝিয়া ও খেরসন অঞ্চলের ৭০ শতাংশের বেশি এলাকা। রাশিয়ার অনুমান অনুযায়ী, দেশটি খারকিভ অঞ্চলের একটি ক্ষুদ্র অংশও নিয়ন্ত্রণ করে। রাশিয়া এখনো এগিয়ে চলেছে, যদিও ২০২৪ সালের চেয়ে ধীর গতিতে। উভয় পক্ষই বলেছে, লড়াই চলছে। তবে কেউ কেউ বলেছেন, ইস্তাম্বুলের আলোচনা রক্তপাত বন্ধ করার একটি সম্ভাব্য সুযোগ করে দিয়েছে।
রাশিয়ার পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ ফেডারেশন কাউন্সিলের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক কমিটির চেয়ারম্যান কনস্ট্যান্টিন কোসাচভ মঙ্গলবার ইজভেস্তিয়া সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক মন্তব্যে বলেন, মস্কো এবং কিয়েভের মধ্যে আলোচনা ২০২২ সালের চেয়ে আরও এগিয়ে যেতে পারে। তিনি বলেন, ‘যদি ইউক্রেনীয় প্রতিনিধিদল কোনো আল্টিমেটাম ছাড়াই এবং সাধারণ ভিত্তি খুঁজে বের করার ম্যান্ডেট নিয়ে এই আলোচনায় আসে, আমি নিশ্চিত যে আমরা আরও অনেক এগিয়ে যেতে পারব।’
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
৪৩ মিনিট আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
১ ঘণ্টা আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
২ ঘণ্টা আগেশচীন উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদের একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ছিলেন। পেটে চামচ ও টুথব্রাশ কীভাবে এল—জানতে চাইলে শচীন বলেন, ‘মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে রোগীদের সামান্য পরিমাণ খাবার দেওয়া হতো। ক্ষুধার চোটে ক্ষুব্ধ হয়ে স্তূপ করা বাসনকোসন থেকে চামচ চুরি করে খেতাম।’
৩ ঘণ্টা আগে