রাশিয়ার ছোড়া ১৮টি ক্ষেপণাস্ত্রের ১৫টিই ধ্বংসের দাবি করেছে ইউক্রেন। ইউক্রেন বলছে, স্থানীয় সময় সোমবার ভোরে ১৮টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে রুশ বাহিনী, যার ১৫টি ঠেকিয়ে দিয়েছে ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে ইউক্রেনে মস্কোর হামলা আরও তীব্র হয়েছে। ইউক্রেন সেনাবাহিনীর কমান্ডার ইন চিফ ভেলেরি জালুঝিনিয়ি এক টেলিগ্রাম পোস্টে লেখেন, ‘আনুমানিক রাত আড়াইটার দিকে রুশ বাহিনী বিমান হামলা চালায়। তারা ১৮টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। যার মধ্যে ১৫টি ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইউক্রেন।’
এদিকে কিয়েভের নগর কর্তৃপক্ষ বার্তা আদান-প্রদানকারী অ্যাপ টেলিগ্রামে উল্লেখ করে, কিয়েভকে লক্ষ্য করে রুশ বাহিনীর ছোড়া প্রতিটি ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করা হয়েছে। গত তিন দিনে কিয়েভ লক্ষ্য করে এটা ছিল দ্বিতীয় হামলা। প্রাথমিকভাবে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতির খবরও মেলেনি এখনো।
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা থেকে কিয়েভকে রক্ষায় ইতিমধ্যে শহরের চারপাশে আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নগর কর্তৃপক্ষ।
ইউক্রেনের দিনিপ্রো অঞ্চল পরিষদের প্রধান মিকোলা লুকাশুক বলেছেন, রাশিয়া একই সময়ে ইউক্রেনের অন্যান্য অঞ্চলে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে, যার মধ্যে দিনিপ্রপেত্রভস্কও রয়েছে। পূর্ব ইউক্রেনের শহর পাভলোহরাদে দুবার হামলা চালানো হয় এবং একটি শিল্পপ্রতিষ্ঠান, ১৯টি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন এবং ২৫টি ব্যক্তি মালিকানাধীন ভবনসহ বেশ কিছু স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতি হয়। ফায়ার সার্ভিস ও জরুরি সেবা প্রদানকারী দল উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে।
রাশিয়া বলেছে, সাম্প্রতিক হামলা ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে দীর্ঘ পরিকল্পিত পাল্টা আক্রমণের জন্য কিয়েভের পরিকল্পনাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য।
এদিকে রাশিয়ার ব্রায়ানস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনের গোলাবর্ষণে রাশিয়ার দুই নাগরিক নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে রাশিয়া। সেখানকার গভর্নর আলেক্সান্ডার বোগোমাজের বরাতে রাশিয়ার বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
আলেক্সান্ডার বোগোমাজ বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেনের সীমান্তবর্তী সুজেমকা গ্রামে এই হামলা হয়। এক টেলিগ্রাম বার্তায় তিনি বলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে ইউক্রেনের হামলায় দুজন সাধারণ মানুষ নিহত হয়েছেন। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, হামলায় একটি আবাসিক ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে। আরও দুটি ভবন আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঘটনাস্থলে জরুরি সেবাদাতা সংস্থাগুলোর কাজ চলছে।
রাশিয়ার ছোড়া ১৮টি ক্ষেপণাস্ত্রের ১৫টিই ধ্বংসের দাবি করেছে ইউক্রেন। ইউক্রেন বলছে, স্থানীয় সময় সোমবার ভোরে ১৮টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে রুশ বাহিনী, যার ১৫টি ঠেকিয়ে দিয়েছে ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে ইউক্রেনে মস্কোর হামলা আরও তীব্র হয়েছে। ইউক্রেন সেনাবাহিনীর কমান্ডার ইন চিফ ভেলেরি জালুঝিনিয়ি এক টেলিগ্রাম পোস্টে লেখেন, ‘আনুমানিক রাত আড়াইটার দিকে রুশ বাহিনী বিমান হামলা চালায়। তারা ১৮টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। যার মধ্যে ১৫টি ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইউক্রেন।’
এদিকে কিয়েভের নগর কর্তৃপক্ষ বার্তা আদান-প্রদানকারী অ্যাপ টেলিগ্রামে উল্লেখ করে, কিয়েভকে লক্ষ্য করে রুশ বাহিনীর ছোড়া প্রতিটি ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করা হয়েছে। গত তিন দিনে কিয়েভ লক্ষ্য করে এটা ছিল দ্বিতীয় হামলা। প্রাথমিকভাবে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতির খবরও মেলেনি এখনো।
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা থেকে কিয়েভকে রক্ষায় ইতিমধ্যে শহরের চারপাশে আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নগর কর্তৃপক্ষ।
ইউক্রেনের দিনিপ্রো অঞ্চল পরিষদের প্রধান মিকোলা লুকাশুক বলেছেন, রাশিয়া একই সময়ে ইউক্রেনের অন্যান্য অঞ্চলে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে, যার মধ্যে দিনিপ্রপেত্রভস্কও রয়েছে। পূর্ব ইউক্রেনের শহর পাভলোহরাদে দুবার হামলা চালানো হয় এবং একটি শিল্পপ্রতিষ্ঠান, ১৯টি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন এবং ২৫টি ব্যক্তি মালিকানাধীন ভবনসহ বেশ কিছু স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতি হয়। ফায়ার সার্ভিস ও জরুরি সেবা প্রদানকারী দল উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে।
রাশিয়া বলেছে, সাম্প্রতিক হামলা ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে দীর্ঘ পরিকল্পিত পাল্টা আক্রমণের জন্য কিয়েভের পরিকল্পনাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য।
এদিকে রাশিয়ার ব্রায়ানস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনের গোলাবর্ষণে রাশিয়ার দুই নাগরিক নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে রাশিয়া। সেখানকার গভর্নর আলেক্সান্ডার বোগোমাজের বরাতে রাশিয়ার বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
আলেক্সান্ডার বোগোমাজ বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেনের সীমান্তবর্তী সুজেমকা গ্রামে এই হামলা হয়। এক টেলিগ্রাম বার্তায় তিনি বলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে ইউক্রেনের হামলায় দুজন সাধারণ মানুষ নিহত হয়েছেন। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, হামলায় একটি আবাসিক ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে। আরও দুটি ভবন আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঘটনাস্থলে জরুরি সেবাদাতা সংস্থাগুলোর কাজ চলছে।
ফিলিস্তিনে যুদ্ধবিধ্বস্ত ছিটমহল গাজায় ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের চলমান হামলায় প্রায় ৬২ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অঞ্চলটিতে অন্তত ৬১ হাজার ৮২৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
১৬ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, যুদ্ধ শেষ হবে ইউক্রেনের ভূখণ্ড অদলবদল আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তার মাধ্যমে।
৩৫ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপরই এখন যুদ্ধবিরতি আলোচনার দায়িত্ব বর্তেছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার রাতে তিনি জানান, শিগগিরই জেলেনস্কি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠক আয়োজন করা হবে।
৪৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি চান, ভবিষ্যতে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি নিয়ে আলোচনার জন্য তাঁদের সম্ভাব্য বৈঠকে তিনি উপস্থিত থাকুন।
১ ঘণ্টা আগে