ইউক্রেনে আগ্রাসন চালানোর কারণে মস্কোর বিরুদ্ধে আরও নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার জন্য বিশ্বনেতারা যখন ইউরোপে একটি সম্মেলনে একত্রিত হয়েছেন, তখন ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের একটি আবাসিক ভবন ও একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কামানের হামলা চালিয়েছে রুশ বাহিনী। রোববারের এ হামলায় কিয়েভে একজন নিহত ও পাঁচজন আহত হয়েছেন।
ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
কিয়েভে রোববারের হামলার বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেনি মস্কো। তবে তারা সব সময়ই বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলার বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
মেয়র ভিতালি ক্লিৎসকো এক টেলিগ্রাম পোস্টে বলেছেন, রুশ বাহিনী রোববার সকালের দিকে কিয়েভের শেভচেনকিভস্কি জেলায় কামানের গোলা ছুড়েছে। এতে ৯ তলা একটি ভবন আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে অনেক মানুষ আটকা পড়ে আছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
উদ্ধারকারীরা ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে সাত বছর বয়সী এক মেয়েকে জীবিত উদ্ধার করেছে বলে তিনি জানিয়েছেন। এখন তার মাকে উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে।
ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ পঞ্চম মাসে গড়িয়েছে। পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো রাশিয়ার ওপর নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করেও এই যুদ্ধ থামাতে পারেনি। এই যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে সারা বিশ্বেই। বিশেষ করে খাদ্যসংকট দেখা দিচ্ছে। ইন্দোনেশিয়া বিশ্বব্যাপী খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য রাশিয়া ও ইউক্রেন উভয় দেশকে শান্তি আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে। এদিকে ব্রিটেন বলেছে, তারা এখনো বিশ্বাস করে যে এই যুদ্ধে ইউক্রেন জিতবে। দুই দেশের মধ্যে শান্তিচুক্তি হবে। তবে শান্তিচুক্তিটা খুব ‘খারাপভাবে’ হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।
যুদ্ধের প্রথম দিকে রুশ বাহিনীকে কিয়েভে প্রবেশ করতে বাধা দিয়েছিল ইউক্রেনের সেনারা। তারপর কিয়েভের জনজীবন প্রায় স্বাভাবিক হয়ে এসেছিল। জুনের আগে কিয়েভে বড় ধরনের হামলা হয়নি। সেই শহরে আবার নতুন করে হামলা শুরু করল রুশ বাহিনী।
রাশিয়া সব সময়ই বলেছে, তারা বেসামরিকদের লক্ষ্য করে হামলা করে না। তবে ইউক্রেন ও পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ তুলেছে। তারা বলেছে, রুশ বাহিনীর হামলায় হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে এবং লাখ লাখ মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে গেছে। ইউক্রেনের অনেক শহর ধ্বংস করে ফেলেছে পুতিনের বাহিনী।
গত কয়েক মাস ধরে ভয়াবহ লড়াইয়ের পর গতকাল শনিবার সেভেরোদেনৎস্ক শহর থেকে পিছু হটেছে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী। শহরটি এখন রুশদের নিয়ন্ত্রণে। এই শহর দখলের মাধ্যমে পুরো দনবাস অঞ্চল নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিল রাশিয়া।
ইউক্রেনে আগ্রাসন চালানোর কারণে মস্কোর বিরুদ্ধে আরও নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার জন্য বিশ্বনেতারা যখন ইউরোপে একটি সম্মেলনে একত্রিত হয়েছেন, তখন ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের একটি আবাসিক ভবন ও একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কামানের হামলা চালিয়েছে রুশ বাহিনী। রোববারের এ হামলায় কিয়েভে একজন নিহত ও পাঁচজন আহত হয়েছেন।
ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
কিয়েভে রোববারের হামলার বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেনি মস্কো। তবে তারা সব সময়ই বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলার বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
মেয়র ভিতালি ক্লিৎসকো এক টেলিগ্রাম পোস্টে বলেছেন, রুশ বাহিনী রোববার সকালের দিকে কিয়েভের শেভচেনকিভস্কি জেলায় কামানের গোলা ছুড়েছে। এতে ৯ তলা একটি ভবন আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে অনেক মানুষ আটকা পড়ে আছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
উদ্ধারকারীরা ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে সাত বছর বয়সী এক মেয়েকে জীবিত উদ্ধার করেছে বলে তিনি জানিয়েছেন। এখন তার মাকে উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে।
ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ পঞ্চম মাসে গড়িয়েছে। পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো রাশিয়ার ওপর নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করেও এই যুদ্ধ থামাতে পারেনি। এই যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে সারা বিশ্বেই। বিশেষ করে খাদ্যসংকট দেখা দিচ্ছে। ইন্দোনেশিয়া বিশ্বব্যাপী খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য রাশিয়া ও ইউক্রেন উভয় দেশকে শান্তি আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে। এদিকে ব্রিটেন বলেছে, তারা এখনো বিশ্বাস করে যে এই যুদ্ধে ইউক্রেন জিতবে। দুই দেশের মধ্যে শান্তিচুক্তি হবে। তবে শান্তিচুক্তিটা খুব ‘খারাপভাবে’ হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।
যুদ্ধের প্রথম দিকে রুশ বাহিনীকে কিয়েভে প্রবেশ করতে বাধা দিয়েছিল ইউক্রেনের সেনারা। তারপর কিয়েভের জনজীবন প্রায় স্বাভাবিক হয়ে এসেছিল। জুনের আগে কিয়েভে বড় ধরনের হামলা হয়নি। সেই শহরে আবার নতুন করে হামলা শুরু করল রুশ বাহিনী।
রাশিয়া সব সময়ই বলেছে, তারা বেসামরিকদের লক্ষ্য করে হামলা করে না। তবে ইউক্রেন ও পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ তুলেছে। তারা বলেছে, রুশ বাহিনীর হামলায় হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে এবং লাখ লাখ মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে গেছে। ইউক্রেনের অনেক শহর ধ্বংস করে ফেলেছে পুতিনের বাহিনী।
গত কয়েক মাস ধরে ভয়াবহ লড়াইয়ের পর গতকাল শনিবার সেভেরোদেনৎস্ক শহর থেকে পিছু হটেছে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী। শহরটি এখন রুশদের নিয়ন্ত্রণে। এই শহর দখলের মাধ্যমে পুরো দনবাস অঞ্চল নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিল রাশিয়া।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
১১ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
১২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
১২ ঘণ্টা আগে