রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ন্যাটোর সহায়তায় জোট গঠনের চেষ্টা করছে পোল্যান্ড। এই জোট ইউক্রেনের পশ্চিমাংশ এমনকি বেলারুশ দখলে নেওয়ার চেষ্টা করতে পারে বলেও জানিয়েছেন তিনি। পুতিন পোল্যান্ডকে হুমকি দিয়ে বলেছেন, পোলিশরা ইউক্রেনে প্রবেশ করলে তাদের জায়গায় পুঁতে ফেলা হবে। শুক্রবার রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের স্থায়ী সদস্যদের বৈঠকে পুতিন এ কথা বলেন।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেছেন, কিয়েভের বর্তমান সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য যা যা প্রয়োজন করবে। এমনকি প্রয়োজনে তাঁরা নিজ দেশের জনগণকেও বিক্রি করে দেবে এবং নিজেদের ভূখণ্ড বিদেশি প্রভুদের হাতে তুলে দেবে।
তবে বৈঠকের শুরুতে পুতিন বলেন, ‘পোলিশরা সম্ভবত ন্যাটোর আওতায় কোনো একটি জোট গঠনের চেষ্টা করছে, যাতে তারা সরাসরি ইউক্রেনে হস্তক্ষেপ করতে পারে এবং যাতে ইউক্রেনের একটি বড় অংশ তাঁরা কেড়ে নিতে পারে। যেহেতু তারা বিশ্বাস করে এটি তাদের ঐতিহাসিক অংশ, যা বর্তমানে ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত।’
বৈঠকে রাশিয়ার বৈদেশিক গোয়েন্দা সংস্থা এসভিআরের প্রধান সের্গেই নারিশকিনও অভিযোগ করেন, ওয়ারশ (পোল্যান্ডের রাজধানী) পরিকল্পনা করছে সৈন্য যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েন করে ইউক্রেনের পশ্চিমাংশ দখল করে নেবে। তারা পোল্যান্ড-লিথুনিয়া-ইউক্রেন ইনিশিয়েটিভের আওতায় এ কাজ করতে পারে।
নারিশকিনের মতে, পোল্যান্ডের কর্মকর্তার ক্রমেই বুঝতে পারছেন যে ইউক্রেনের পরাজয় এখন কেবল সময়ের ব্যাপার। যতই পশ্চিমা সহায়তা দেওয়া হোক না কেন, তা ইউক্রেনের পরাজয় রুখতে পারবে না।
এসভিআরের গোয়েন্দা মূল্যায়নের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে পুতিন বলেন, ‘এমন জোট গঠনের একটাই উদ্দেশ্য হতে পারে তা হলো, ইউক্রেনের অঞ্চল দখল করে নেওয়া।’ এ সময় পুতিন পোল্যান্ডের প্রতি কড়া হুমকি উচ্চারণ করে বলেন, ‘যদি বিষয়টি ঘটেই অর্থাৎ পোলিশরা যদি লভিভে কিংবা ইউক্রেনের অন্য কোনো অঞ্চলে প্রবেশ করে, তবে তাদের জায়গায় পুঁতে ফেলা হবে এবং তারা সেখানেই চিরদিনের জন্য রয়ে যাবে।’
রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট বলেন, যদিও ইউক্রেনের নিজস্ব অঞ্চল বিক্রির অধিকার রয়েছে, তবে তারা যদি নিজ ভূখণ্ড বাদে বেলারুশের দিকেও হাত বাড়ায়, তাহলে এর অর্থ হবে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আগ্রাসন। সে ক্ষেত্রে রাশিয়া তার সর্বোচ্চ সক্ষমতা ব্যবহার করে তা প্রতিহত করবে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ন্যাটোর সহায়তায় জোট গঠনের চেষ্টা করছে পোল্যান্ড। এই জোট ইউক্রেনের পশ্চিমাংশ এমনকি বেলারুশ দখলে নেওয়ার চেষ্টা করতে পারে বলেও জানিয়েছেন তিনি। পুতিন পোল্যান্ডকে হুমকি দিয়ে বলেছেন, পোলিশরা ইউক্রেনে প্রবেশ করলে তাদের জায়গায় পুঁতে ফেলা হবে। শুক্রবার রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের স্থায়ী সদস্যদের বৈঠকে পুতিন এ কথা বলেন।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেছেন, কিয়েভের বর্তমান সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য যা যা প্রয়োজন করবে। এমনকি প্রয়োজনে তাঁরা নিজ দেশের জনগণকেও বিক্রি করে দেবে এবং নিজেদের ভূখণ্ড বিদেশি প্রভুদের হাতে তুলে দেবে।
তবে বৈঠকের শুরুতে পুতিন বলেন, ‘পোলিশরা সম্ভবত ন্যাটোর আওতায় কোনো একটি জোট গঠনের চেষ্টা করছে, যাতে তারা সরাসরি ইউক্রেনে হস্তক্ষেপ করতে পারে এবং যাতে ইউক্রেনের একটি বড় অংশ তাঁরা কেড়ে নিতে পারে। যেহেতু তারা বিশ্বাস করে এটি তাদের ঐতিহাসিক অংশ, যা বর্তমানে ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত।’
বৈঠকে রাশিয়ার বৈদেশিক গোয়েন্দা সংস্থা এসভিআরের প্রধান সের্গেই নারিশকিনও অভিযোগ করেন, ওয়ারশ (পোল্যান্ডের রাজধানী) পরিকল্পনা করছে সৈন্য যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েন করে ইউক্রেনের পশ্চিমাংশ দখল করে নেবে। তারা পোল্যান্ড-লিথুনিয়া-ইউক্রেন ইনিশিয়েটিভের আওতায় এ কাজ করতে পারে।
নারিশকিনের মতে, পোল্যান্ডের কর্মকর্তার ক্রমেই বুঝতে পারছেন যে ইউক্রেনের পরাজয় এখন কেবল সময়ের ব্যাপার। যতই পশ্চিমা সহায়তা দেওয়া হোক না কেন, তা ইউক্রেনের পরাজয় রুখতে পারবে না।
এসভিআরের গোয়েন্দা মূল্যায়নের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে পুতিন বলেন, ‘এমন জোট গঠনের একটাই উদ্দেশ্য হতে পারে তা হলো, ইউক্রেনের অঞ্চল দখল করে নেওয়া।’ এ সময় পুতিন পোল্যান্ডের প্রতি কড়া হুমকি উচ্চারণ করে বলেন, ‘যদি বিষয়টি ঘটেই অর্থাৎ পোলিশরা যদি লভিভে কিংবা ইউক্রেনের অন্য কোনো অঞ্চলে প্রবেশ করে, তবে তাদের জায়গায় পুঁতে ফেলা হবে এবং তারা সেখানেই চিরদিনের জন্য রয়ে যাবে।’
রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট বলেন, যদিও ইউক্রেনের নিজস্ব অঞ্চল বিক্রির অধিকার রয়েছে, তবে তারা যদি নিজ ভূখণ্ড বাদে বেলারুশের দিকেও হাত বাড়ায়, তাহলে এর অর্থ হবে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আগ্রাসন। সে ক্ষেত্রে রাশিয়া তার সর্বোচ্চ সক্ষমতা ব্যবহার করে তা প্রতিহত করবে।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪ ঘণ্টা আগে