সুইজারল্যান্ডে শেষ হয়েছে ইউক্রেন শান্তি সম্মেলন। এতে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো ইউক্রেনের আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে সম্মান করার আহ্বান জানিয়ে রাশিয়াকে সংলাপের পথে আসতে বলেছে, যাতে সব পক্ষের মধ্যে একটি সংলাপের মাধ্যমে রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটের একটি দীর্ঘস্থায়ী সমাধান বের করা সম্ভব হয়। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল রোববার শেষ হয় দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত ইউক্রেন শান্তি সম্মেলন। সম্মেলন শেষে জারি করা এক চূড়ান্ত বিবৃতিতে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো বন্দী সেনাদের বিনিময় এবং নির্বাসিত ইউক্রেনীয় শিশুদের রাশিয়া থেকে প্রত্যাবর্তনের আহ্বানকে সমর্থন করেছে। বিবৃতিতে বলে হয়েছে, ‘আমরা বিশ্বাস করি যে, শান্তিতে পৌঁছানোর জন্য সব পক্ষের অংশগ্রহণে সংলাপ প্রয়োজন।’
সম্মেলনের শেষ দিনে দেওয়া ভাষণে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, তিনি আশা করেন যে, খুব শিগগিরই এই সম্মেলনে যেসব বিষয় আলোচিত হয়েছে, সেসব বিষয়ে ফলাফল অর্জিত হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বের সবার কাছে প্রমাণ করব যে, জাতিসংঘের সনদে পূর্ণ কার্যকারিতা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব।’
রাশিয়া শান্তির জন্য প্রস্তুত নয় উল্লেখ করে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘তবে রাশিয়া চাইলে কোনো কিছুর জন্য অপেক্ষা না করে আমাদের বৈধ অঞ্চলগুলো ছেড়ে দিয়ে আগামীকালও আমাদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করতে পারে।’
তবে অংশগ্রহণকারী সৌদি আরব, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বেশ কয়েকটি দেশ সম্মেলনে যে চূড়ান্ত সুপারিশ করে নথি প্রস্তুত করা হয়েছে তাতে সমর্থন দেয়নি। এই নথিতে ‘আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমানার মধ্যে ইউক্রেনসহ সব রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার নীতিগুলোও পুনর্নিশ্চিত করা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, সুইজারল্যান্ডে আয়োজিত এই শান্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে সুইস রিসোর্ট বার্গেনস্টকে। ৯০টিরও বেশি দেশের প্রতিনিধিরা এই সম্মেলনে অংশ নিয়েছিলেন। মস্কোকে এই সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। রাশিয়া এই সম্মেলনকে অন্তঃসারশূন্য ও অহেতুক বলে উল্লেখ করেছে।
সুইজারল্যান্ডে শেষ হয়েছে ইউক্রেন শান্তি সম্মেলন। এতে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো ইউক্রেনের আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে সম্মান করার আহ্বান জানিয়ে রাশিয়াকে সংলাপের পথে আসতে বলেছে, যাতে সব পক্ষের মধ্যে একটি সংলাপের মাধ্যমে রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটের একটি দীর্ঘস্থায়ী সমাধান বের করা সম্ভব হয়। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল রোববার শেষ হয় দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত ইউক্রেন শান্তি সম্মেলন। সম্মেলন শেষে জারি করা এক চূড়ান্ত বিবৃতিতে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো বন্দী সেনাদের বিনিময় এবং নির্বাসিত ইউক্রেনীয় শিশুদের রাশিয়া থেকে প্রত্যাবর্তনের আহ্বানকে সমর্থন করেছে। বিবৃতিতে বলে হয়েছে, ‘আমরা বিশ্বাস করি যে, শান্তিতে পৌঁছানোর জন্য সব পক্ষের অংশগ্রহণে সংলাপ প্রয়োজন।’
সম্মেলনের শেষ দিনে দেওয়া ভাষণে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, তিনি আশা করেন যে, খুব শিগগিরই এই সম্মেলনে যেসব বিষয় আলোচিত হয়েছে, সেসব বিষয়ে ফলাফল অর্জিত হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বের সবার কাছে প্রমাণ করব যে, জাতিসংঘের সনদে পূর্ণ কার্যকারিতা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব।’
রাশিয়া শান্তির জন্য প্রস্তুত নয় উল্লেখ করে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘তবে রাশিয়া চাইলে কোনো কিছুর জন্য অপেক্ষা না করে আমাদের বৈধ অঞ্চলগুলো ছেড়ে দিয়ে আগামীকালও আমাদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করতে পারে।’
তবে অংশগ্রহণকারী সৌদি আরব, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বেশ কয়েকটি দেশ সম্মেলনে যে চূড়ান্ত সুপারিশ করে নথি প্রস্তুত করা হয়েছে তাতে সমর্থন দেয়নি। এই নথিতে ‘আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমানার মধ্যে ইউক্রেনসহ সব রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার নীতিগুলোও পুনর্নিশ্চিত করা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, সুইজারল্যান্ডে আয়োজিত এই শান্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে সুইস রিসোর্ট বার্গেনস্টকে। ৯০টিরও বেশি দেশের প্রতিনিধিরা এই সম্মেলনে অংশ নিয়েছিলেন। মস্কোকে এই সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। রাশিয়া এই সম্মেলনকে অন্তঃসারশূন্য ও অহেতুক বলে উল্লেখ করেছে।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪ ঘণ্টা আগে