আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়াকে ৩০ দিনের একটি নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগামী সোমবার থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার দাবি জানানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘কোয়ালিশন অব দ্য উইলিং’ নামে পরিচিত জোটের এ বৈঠকে ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও পোল্যান্ডের নেতারা প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির আতিথ্য গ্রহণ করেন। অন্য কয়েকজন বিশ্বনেতা ভার্চুয়ালি বৈঠকে যোগ দেন।
বৈঠক শেষে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে আলোচনা শেষে তাঁরা এ যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেন। ট্রাম্পই প্রথম এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন। যুদ্ধবিরতিতে রাজি না হলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ‘ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা’ আরোপের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন নেতারা।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কেয়ার স্টারমার বলেন, এই জোটের লক্ষ্য, ইউরোপে আগ্রাসন কখনোই সফল হবে না এটা বিশ্বকে দেখানো। তিনি বলেন, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে এটি হবে ইউক্রেনের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের এক বড় সুযোগ, বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরানো এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিবারগুলোকে আবার একত্র করার প্রক্রিয়ার সূচনা।
কিয়েভে জেলেনস্কির সঙ্গে একযোগে বক্তব্য দেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ, পোলিশ প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক এবং জার্মানির নতুন চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্ৎস।
জেলেনস্কি বলেন, ‘আপনারা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, এ জন্য ধন্যবাদ। আজ আমরা টেকসই ও প্রকৃত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার রূপরেখা নিয়ে আলোচনা করছি।’
অন্যদিকে রাশিয়া জানিয়ে দিয়েছে, তারা যুদ্ধবিরতির আগে ইউক্রেনকে পশ্চিমা দেশগুলোর সামরিক সহায়তা বন্ধের দাবি জানাচ্ছে। তবে জেলেনস্কি বলেছেন, যুদ্ধবিরতি হতে হবে সম্পূর্ণ নিঃশর্ত। তিনি বলেন, ‘কেউ যদি কোনো শর্ত দেয়, তা হবে যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করার ও কূটনীতি ব্যাহত করার ইঙ্গিত।’
ফরাসি প্রেসিডেন্ট জানান, প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতির তদারকি করবে যুক্তরাষ্ট্র, তবে ইউরোপীয় দেশগুলোরও এতে অংশগ্রহণ থাকবে। যদি যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘিত হয়, তবে ইউরোপীয় ও মার্কিন নেতৃত্বে সমন্বিতভাবে ‘ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা’ প্রস্তুত থাকবে।
জার্মানির চ্যান্সেলর মের্ৎস বলেন, ‘২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন শুরু হয়। এটি আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।’
এই বৈঠক ছিল রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আগের দিন মস্কোয় অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনের জবাব হিসেবে প্রতীকী পদক্ষেপ। সেই বৈঠকে ২০টিরও বেশি দেশের নেতা অংশ নেন।
কিয়েভ বৈঠকে ভার্চুয়ালি অংশ নেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেন এবং ন্যাটোর মহাসচিব মার্ক রুটে।
এদিকে রাশিয়ার ভিক্টরি ডে উপলক্ষে শুক্রবার ঘোষিত ৩০ ঘণ্টার সাময়িক যুদ্ধবিরতি শনিবার শেষ হওয়ার কথা। তবে এ সময়ে হামলার মাত্রা কমলেও দুই পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছে।
‘কোয়ালিশন অব দ্য উইলিং’ জোটটি গঠিত হয়েছে একটি স্থায়ী শান্তিচুক্তির বাস্তবায়ন ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে সহায়তার লক্ষ্যে, যার মধ্যে ইউক্রেনে বিদেশি সেনা মোতায়েনের সম্ভাবনাও রয়েছে।
এর আগে ট্রাম্প জেলেনস্কির সঙ্গে ফোনালাপে আবারও ৩০ দিনের নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি লেখেন, ‘যদি যুদ্ধবিরতি মানা না হয়, তবে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা আরও কঠোর নিষেধাজ্ঞা দেবে।’
এই প্রস্তাবে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে মস্কো। ক্রেমলিন মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘ইউরোপীয় নেতাদের বক্তব্য পরস্পরবিরোধী এবং তা আমাদের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের বদলে সংঘাত বাড়ানোর জন্যই দেওয়া হয়েছে।’
ইউক্রেনজুড়ে রুশ হামলা অব্যাহত রয়েছে। সাময়িক যুদ্ধবিরতির মধ্যেও এসব হামলার খবর পাওয়া গেছে।
উত্তরের সুমি অঞ্চলে ৮৫ বছর বয়সী এক বৃদ্ধা নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন আরও তিনজন। ১৯টি বাড়িঘর ও ১০টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনীয় পুলিশ।
দোনেৎস্ক অঞ্চলের কস্ত্যান্তিনিভকায় রুশ হামলায় একজন আহত হয়েছেন এবং দুটি অ্যাপার্টমেন্টে আগুন ধরে যায় বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের জরুরি সেবা সংস্থা।
অন্যদিকে দক্ষিণের খেরসন শহরে রুশ ড্রোন বিস্ফোরণে ৫৮ বছর বয়সী এক ব্যক্তি আহত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়াকে ৩০ দিনের একটি নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগামী সোমবার থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার দাবি জানানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘কোয়ালিশন অব দ্য উইলিং’ নামে পরিচিত জোটের এ বৈঠকে ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও পোল্যান্ডের নেতারা প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির আতিথ্য গ্রহণ করেন। অন্য কয়েকজন বিশ্বনেতা ভার্চুয়ালি বৈঠকে যোগ দেন।
বৈঠক শেষে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে আলোচনা শেষে তাঁরা এ যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেন। ট্রাম্পই প্রথম এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন। যুদ্ধবিরতিতে রাজি না হলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ‘ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা’ আরোপের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন নেতারা।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কেয়ার স্টারমার বলেন, এই জোটের লক্ষ্য, ইউরোপে আগ্রাসন কখনোই সফল হবে না এটা বিশ্বকে দেখানো। তিনি বলেন, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে এটি হবে ইউক্রেনের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের এক বড় সুযোগ, বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরানো এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিবারগুলোকে আবার একত্র করার প্রক্রিয়ার সূচনা।
কিয়েভে জেলেনস্কির সঙ্গে একযোগে বক্তব্য দেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ, পোলিশ প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক এবং জার্মানির নতুন চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্ৎস।
জেলেনস্কি বলেন, ‘আপনারা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, এ জন্য ধন্যবাদ। আজ আমরা টেকসই ও প্রকৃত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার রূপরেখা নিয়ে আলোচনা করছি।’
অন্যদিকে রাশিয়া জানিয়ে দিয়েছে, তারা যুদ্ধবিরতির আগে ইউক্রেনকে পশ্চিমা দেশগুলোর সামরিক সহায়তা বন্ধের দাবি জানাচ্ছে। তবে জেলেনস্কি বলেছেন, যুদ্ধবিরতি হতে হবে সম্পূর্ণ নিঃশর্ত। তিনি বলেন, ‘কেউ যদি কোনো শর্ত দেয়, তা হবে যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করার ও কূটনীতি ব্যাহত করার ইঙ্গিত।’
ফরাসি প্রেসিডেন্ট জানান, প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতির তদারকি করবে যুক্তরাষ্ট্র, তবে ইউরোপীয় দেশগুলোরও এতে অংশগ্রহণ থাকবে। যদি যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘিত হয়, তবে ইউরোপীয় ও মার্কিন নেতৃত্বে সমন্বিতভাবে ‘ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা’ প্রস্তুত থাকবে।
জার্মানির চ্যান্সেলর মের্ৎস বলেন, ‘২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন শুরু হয়। এটি আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।’
এই বৈঠক ছিল রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আগের দিন মস্কোয় অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনের জবাব হিসেবে প্রতীকী পদক্ষেপ। সেই বৈঠকে ২০টিরও বেশি দেশের নেতা অংশ নেন।
কিয়েভ বৈঠকে ভার্চুয়ালি অংশ নেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেন এবং ন্যাটোর মহাসচিব মার্ক রুটে।
এদিকে রাশিয়ার ভিক্টরি ডে উপলক্ষে শুক্রবার ঘোষিত ৩০ ঘণ্টার সাময়িক যুদ্ধবিরতি শনিবার শেষ হওয়ার কথা। তবে এ সময়ে হামলার মাত্রা কমলেও দুই পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছে।
‘কোয়ালিশন অব দ্য উইলিং’ জোটটি গঠিত হয়েছে একটি স্থায়ী শান্তিচুক্তির বাস্তবায়ন ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে সহায়তার লক্ষ্যে, যার মধ্যে ইউক্রেনে বিদেশি সেনা মোতায়েনের সম্ভাবনাও রয়েছে।
এর আগে ট্রাম্প জেলেনস্কির সঙ্গে ফোনালাপে আবারও ৩০ দিনের নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি লেখেন, ‘যদি যুদ্ধবিরতি মানা না হয়, তবে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা আরও কঠোর নিষেধাজ্ঞা দেবে।’
এই প্রস্তাবে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে মস্কো। ক্রেমলিন মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘ইউরোপীয় নেতাদের বক্তব্য পরস্পরবিরোধী এবং তা আমাদের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের বদলে সংঘাত বাড়ানোর জন্যই দেওয়া হয়েছে।’
ইউক্রেনজুড়ে রুশ হামলা অব্যাহত রয়েছে। সাময়িক যুদ্ধবিরতির মধ্যেও এসব হামলার খবর পাওয়া গেছে।
উত্তরের সুমি অঞ্চলে ৮৫ বছর বয়সী এক বৃদ্ধা নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন আরও তিনজন। ১৯টি বাড়িঘর ও ১০টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনীয় পুলিশ।
দোনেৎস্ক অঞ্চলের কস্ত্যান্তিনিভকায় রুশ হামলায় একজন আহত হয়েছেন এবং দুটি অ্যাপার্টমেন্টে আগুন ধরে যায় বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের জরুরি সেবা সংস্থা।
অন্যদিকে দক্ষিণের খেরসন শহরে রুশ ড্রোন বিস্ফোরণে ৫৮ বছর বয়সী এক ব্যক্তি আহত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত, তিনি এখন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ভাবনা ভেবে কাঁদেন। আমিও ঠিক এমনটাই করতাম।’
৭ মিনিট আগে
ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’
১৭ মিনিট আগে
ভারতের রাজধানী দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি) সিস্টেমে একটি বড়সড় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আজ শুক্রবার ৩০০ টিরও বেশি ফ্লাইট প্রভাবিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে একটি আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী (আইএসএফ) খুব শিগগির গাজায় মোতায়েন করা হবে। যুদ্ধপরবর্তী গাজা পুনর্গঠন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই বাহিনী কাজ করবে। তবে ট্রাম্প এ ঘোষণা দিলেও অঞ্চলটিতে এখনো ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ চলছে। মানবিক
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জীবনে এমন মুহূর্ত খুব কমই আসে, যখন কাউকে ‘না’ বলার জন্য আফসোস করতে হয়। ভাবুন তো, আপনি কাউকে প্রত্যাখ্যান করলেন আর পরে জানতে পারলেন, সেই ব্যক্তি নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন; যাঁকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে তুমুল আলোচনা!
আহ্, কী আফসোসটাই না হবে!
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট ভাইরাল হয়েছে, যেখানে টিকটকে একজন নারীর গল্প শেয়ার করার স্ক্রিনশট দেখা যাচ্ছে।

ক্যাপশনে ‘এই শতাব্দীর সবচেয়ে বড় ভুল’ লিখে ওই নারী জানিয়েছেন, বছর কয়েক আগে নিউইয়র্কে হিঞ্জ অ্যাপে তিনি জোহরান মামদানির সঙ্গে ‘ম্যাচ’ করেছিলেন; কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁকে প্রত্যাখ্যান করেন।
কারণ? ‘তাঁর (মামদানি) উচ্চতার জন্য।’
পোস্টটিতে লেখা, ‘অ্যাপে তাঁর উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি বা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি লেখা ছিল। আমি তখন ভেবেছিলাম, এর মানে তিনি সম্ভবত ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি। এখন বুঝি, তিনি ওই অ্যাপের অন্য পুরুষদের চেয়ে বেশি সৎ ছিলেন।’
এই খবর ছড়িয়ে পড়তে না পড়তেই এক্সজুড়ে শুরু হয় মজার সব প্রতিক্রিয়া।
অনেকেই লিখেছেন, ওই নারী জীবনের এক সোনালি সুযোগ হারিয়েছেন।
এক ব্যবহারকারী লেখেন, ‘আমি নিশ্চিত, তিনি এখন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ভাবনা ভেবে কাঁদেন। আমিও ঠিক এমনটাই করতাম।’
আরেকজন লেখেন, ‘উচ্চতার জন্য নিউইয়র্কের ভবিষ্যৎ মেয়রকে হাতছাড়া করার কথা কল্পনা করুন!’
জানা গেছে, মামদানির শারীরিক উচ্চতা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি।
মজার বিষয় হলো, নিয়তির বাঁকে জোহরান মামদানি তাঁর স্ত্রী রামা দুয়াজির সঙ্গে এই হিঞ্জ অ্যাপেই পরিচিত হন, ২০২১ সালে। রাজনীতিতে মামদানির উত্থান শুরু হয় তখন। তাই দুজনেই সম্পর্কটা গোপন রাখেন।
কিছুদিন প্রেম করার পর মামদানি নিশ্চিত হন—রামাই তাঁর জীবনের সঙ্গী। ২০২৪ সালের অক্টোবরে তাঁরা বাগদান করেন আর একই বছরের ডিসেম্বরে দুবাইয়ে বুর্জ খলিফার সামনে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে তাঁদের নিকাহ ও এনগেজমেন্ট পার্টি হয়।
পরে এ বছরের শুরুর দিকে নিউইয়র্ক সিটি ক্লার্ক অফিসে তাঁরা বিয়ে করেন এবং পরবর্তী উদ্যাপন করেন উগান্ডায়।
রামা দুয়াজি একজন সিরীয়-আমেরিকান শিল্পী। তিনি রাজনীতির আলোচনায় থাকেন না। তবে নিউইয়র্কে পুরো নির্বাচনী প্রচারজুড়ে তিনি মামদানির পাশে ছিলেন সহযাত্রী হিসেবে।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

জীবনে এমন মুহূর্ত খুব কমই আসে, যখন কাউকে ‘না’ বলার জন্য আফসোস করতে হয়। ভাবুন তো, আপনি কাউকে প্রত্যাখ্যান করলেন আর পরে জানতে পারলেন, সেই ব্যক্তি নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন; যাঁকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে তুমুল আলোচনা!
আহ্, কী আফসোসটাই না হবে!
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট ভাইরাল হয়েছে, যেখানে টিকটকে একজন নারীর গল্প শেয়ার করার স্ক্রিনশট দেখা যাচ্ছে।

ক্যাপশনে ‘এই শতাব্দীর সবচেয়ে বড় ভুল’ লিখে ওই নারী জানিয়েছেন, বছর কয়েক আগে নিউইয়র্কে হিঞ্জ অ্যাপে তিনি জোহরান মামদানির সঙ্গে ‘ম্যাচ’ করেছিলেন; কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁকে প্রত্যাখ্যান করেন।
কারণ? ‘তাঁর (মামদানি) উচ্চতার জন্য।’
পোস্টটিতে লেখা, ‘অ্যাপে তাঁর উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি বা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি লেখা ছিল। আমি তখন ভেবেছিলাম, এর মানে তিনি সম্ভবত ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি। এখন বুঝি, তিনি ওই অ্যাপের অন্য পুরুষদের চেয়ে বেশি সৎ ছিলেন।’
এই খবর ছড়িয়ে পড়তে না পড়তেই এক্সজুড়ে শুরু হয় মজার সব প্রতিক্রিয়া।
অনেকেই লিখেছেন, ওই নারী জীবনের এক সোনালি সুযোগ হারিয়েছেন।
এক ব্যবহারকারী লেখেন, ‘আমি নিশ্চিত, তিনি এখন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ভাবনা ভেবে কাঁদেন। আমিও ঠিক এমনটাই করতাম।’
আরেকজন লেখেন, ‘উচ্চতার জন্য নিউইয়র্কের ভবিষ্যৎ মেয়রকে হাতছাড়া করার কথা কল্পনা করুন!’
জানা গেছে, মামদানির শারীরিক উচ্চতা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি।
মজার বিষয় হলো, নিয়তির বাঁকে জোহরান মামদানি তাঁর স্ত্রী রামা দুয়াজির সঙ্গে এই হিঞ্জ অ্যাপেই পরিচিত হন, ২০২১ সালে। রাজনীতিতে মামদানির উত্থান শুরু হয় তখন। তাই দুজনেই সম্পর্কটা গোপন রাখেন।
কিছুদিন প্রেম করার পর মামদানি নিশ্চিত হন—রামাই তাঁর জীবনের সঙ্গী। ২০২৪ সালের অক্টোবরে তাঁরা বাগদান করেন আর একই বছরের ডিসেম্বরে দুবাইয়ে বুর্জ খলিফার সামনে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে তাঁদের নিকাহ ও এনগেজমেন্ট পার্টি হয়।
পরে এ বছরের শুরুর দিকে নিউইয়র্ক সিটি ক্লার্ক অফিসে তাঁরা বিয়ে করেন এবং পরবর্তী উদ্যাপন করেন উগান্ডায়।
রামা দুয়াজি একজন সিরীয়-আমেরিকান শিল্পী। তিনি রাজনীতির আলোচনায় থাকেন না। তবে নিউইয়র্কে পুরো নির্বাচনী প্রচারজুড়ে তিনি মামদানির পাশে ছিলেন সহযাত্রী হিসেবে।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়াকে ৩০ দিনের একটি নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগামী সোমবার থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার দাবি জানানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
১১ মে ২০২৫
ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’
১৭ মিনিট আগে
ভারতের রাজধানী দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি) সিস্টেমে একটি বড়সড় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আজ শুক্রবার ৩০০ টিরও বেশি ফ্লাইট প্রভাবিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে একটি আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী (আইএসএফ) খুব শিগগির গাজায় মোতায়েন করা হবে। যুদ্ধপরবর্তী গাজা পুনর্গঠন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই বাহিনী কাজ করবে। তবে ট্রাম্প এ ঘোষণা দিলেও অঞ্চলটিতে এখনো ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ চলছে। মানবিক
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’
আজ সেটিই নতুন করে রাজনৈতিক লড়াইয়ের জন্ম দিয়েছে বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে। বিজেপির অভিযোগ, কংগ্রেস ১৯৩৭ সালে ‘সম্প্রদায়তান্ত্রিক তোষণের’ কারণে কবিতার কিছু অংশ বাদ দিয়ে অসম্পূর্ণ সংস্করণকে জাতীয় পরিচয়ের গান হিসেবে গ্রহণ করে ‘দেশকে অসম্মান’ করেছে। সে সময় যে অংশগুলো বাদ দেওয়া হয়েছিল সেখানে তিন হিন্দু দেবী দুর্গা, লক্ষ্মী ও সরস্বতীর উল্লেখ ছিল।
আজ শুক্রবার সকালে কবিতাটি রচনার ১৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কবিতার পূর্ণ সংস্করণ পাঠ করে বলেন, কংগ্রেস কবিতাটিকে ‘ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছে।’ মূলত কংগ্রেসের প্রতি মোদির তোপ দাগা থেকেই এর সূত্রপাত। এর প্রেক্ষাপটে বিজেপি প্রকাশ করেছে ১৯৩৭ সালের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে জওহরলাল নেহরু ও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মধ্যে বিনিময় হওয়া কয়েকটি চিঠি। সেখানে নেহরু লিখেছিলেন, ‘বন্দে মাতরম-এর পটভূমি মুসলমানদের বিরক্ত করতে পারে।’
কংগ্রেস পাল্টা অভিযোগ করে বলেছে, যারা আজ নিজেদের জাতীয়তাবাদের রক্ষক দাবি করছে—বিজেপি ও তাদের আদর্শিক সংগঠন আরএসএস—তারাই বরাবরই ‘বন্দে মাতরম’ এড়িয়ে চলে। দলীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন, ‘আজ যারা জাতীয়তাবাদের মুখোশ পরে ঘোরে, তারাই আসলে কখনো বন্দে মাতরম গাননি।’
সারা দিন ধরেই দুই দলের নেতা, এমনকি বিরোধী রাজনীতিকেরাও পাল্টাপাল্টি কটাক্ষ চালিয়ে যাচ্ছেন। সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক আবু আজমি পর্যন্ত বলেন, ‘আমাকে কেউ জোর করে বন্দে মাতরম গাওয়াতে পারবে না।’ তিনি বলেন, মুসলমানের দেব–দেবী নয়, এক আল্লাহকে মানে।
ছয় স্তবকের এই গীতিকবিতায় বঙ্কিমচন্দ্র মাতৃশক্তির বন্দনা করেছেন। তিনি ভারতভূমিকে এক মাতৃরূপে কল্পনা করেছেন—যা একদিকে স্নেহময়ী, অন্যদিকে যোদ্ধা। কবিতায় তিনি মাতৃরূপ দেবীর শক্তি (‘…সত্তর কোটি হাতে ঝলসে ওঠে তরবারি, সত্তর কোটি কণ্ঠে গর্জে ওঠে তোমার নাম) এবং কোমলতা (‘…হে জননী, শান্তির দাত্রী, কোমল হাসি তোমার’)—দুটো দিকই তুলে ধরেছেন।
তবে কবিতার শেষ দুটি স্তবকে তিনি মাতৃরূপকে আরও স্পষ্টভাবে চিত্রিত করেন—দুর্গা, কমলা (অর্থাৎ লক্ষ্মী) ও সরস্বতীর রূপে। সেখানে ভারতভূমিকে দেবী হিসেবে কল্পনা করা হয়েছে—‘অতুল, অনুপমা, নির্মলা।’ ১৯৩৭ সালে কংগ্রেস নেতা জওহরলাল নেহরু সিদ্ধান্ত নেন—ফৈজাপুর অধিবেশনে জাতীয় অনুষ্ঠানে ‘বন্দে মাতরম’-এর কেবল প্রথম দুটি স্তবক ব্যবহার করা হবে। কারণ, দেবী-উল্লেখ থাকা অংশ মুসলমান সমাজের একটি অংশের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি; সেটি ‘বর্জনমূলক’ মনে হয়েছিল।
বিজেপির দাবি, এই সিদ্ধান্তই কংগ্রেসের বিভাজনবাদী মানসিকতা প্রমাণ করে। মোদি বলেন, ‘এই অংশ বাদ দেওয়াই দেশের বিভাজনের বীজ বপন করেছিল।’ বিজেপি মুখপাত্র সিআর কেশবন যে চিঠিগুলো প্রকাশ করেছেন, সেখানে নেহরু বসুকে লিখেছিলেন, ‘গানের দেবী-সম্পর্কিত ব্যাখ্যাটা অবাস্তব। আমার মনে হয় পুরো গানটাই নিরীহ, কেউ আপত্তি তোলার কারণ নেই।’
তবুও তিনি স্বীকার করেন, মুসলমান সমাজের কিছু অংশে অস্বস্তি তৈরি হয়েছিল এবং বলেন, ‘এই বিতর্কে কিছুটা বাস্তবতা আছে, যদিও মূলত এটি সাম্প্রদায়িকদের সৃষ্টি।’ ফলস্বরূপ, ১৯৩৭ সালের ২৬-২৮ ডিসেম্বর ফৈজাপুর অধিবেশনে কংগ্রেস সিদ্ধান্ত নেয়, যে অংশে দুর্গা, লক্ষ্মী ও সরস্বতীর উল্লেখ আছে, তা বাদ দিয়ে কেবল প্রথম দুটি স্তবকই জাতীয়ভাবে গাওয়া হবে।
সেই প্রস্তাবে বলা হয়, ‘সব দিক বিবেচনা করে কমিটি সুপারিশ করছে যে জাতীয় অনুষ্ঠানে বন্দে মাতরম-এর কেবল প্রথম দুটি স্তবকই গাওয়া হবে।’ তবে কংগ্রেস তখনই এ-ও বলেছিল, ‘যে কেউ চাইলে অন্য কোনো দেশাত্মবোধক গান গাইতে বা ব্যবহার করতে পারেন।’
কিন্তু প্রায় ৯০ বছর পরও সেই সিদ্ধান্ত ভারতীয় রাজনীতিতে উত্তাপ ছড়ায়। বিশেষ করে আগামী বছর পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন ঘিরে দেশপ্রেম ও মুসলমান তোষণের বিতর্ক নতুন করে মাথা তুলেছে—আর ‘বন্দে মাতরম’ তার কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে আছে।

ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’
আজ সেটিই নতুন করে রাজনৈতিক লড়াইয়ের জন্ম দিয়েছে বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে। বিজেপির অভিযোগ, কংগ্রেস ১৯৩৭ সালে ‘সম্প্রদায়তান্ত্রিক তোষণের’ কারণে কবিতার কিছু অংশ বাদ দিয়ে অসম্পূর্ণ সংস্করণকে জাতীয় পরিচয়ের গান হিসেবে গ্রহণ করে ‘দেশকে অসম্মান’ করেছে। সে সময় যে অংশগুলো বাদ দেওয়া হয়েছিল সেখানে তিন হিন্দু দেবী দুর্গা, লক্ষ্মী ও সরস্বতীর উল্লেখ ছিল।
আজ শুক্রবার সকালে কবিতাটি রচনার ১৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কবিতার পূর্ণ সংস্করণ পাঠ করে বলেন, কংগ্রেস কবিতাটিকে ‘ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছে।’ মূলত কংগ্রেসের প্রতি মোদির তোপ দাগা থেকেই এর সূত্রপাত। এর প্রেক্ষাপটে বিজেপি প্রকাশ করেছে ১৯৩৭ সালের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে জওহরলাল নেহরু ও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মধ্যে বিনিময় হওয়া কয়েকটি চিঠি। সেখানে নেহরু লিখেছিলেন, ‘বন্দে মাতরম-এর পটভূমি মুসলমানদের বিরক্ত করতে পারে।’
কংগ্রেস পাল্টা অভিযোগ করে বলেছে, যারা আজ নিজেদের জাতীয়তাবাদের রক্ষক দাবি করছে—বিজেপি ও তাদের আদর্শিক সংগঠন আরএসএস—তারাই বরাবরই ‘বন্দে মাতরম’ এড়িয়ে চলে। দলীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন, ‘আজ যারা জাতীয়তাবাদের মুখোশ পরে ঘোরে, তারাই আসলে কখনো বন্দে মাতরম গাননি।’
সারা দিন ধরেই দুই দলের নেতা, এমনকি বিরোধী রাজনীতিকেরাও পাল্টাপাল্টি কটাক্ষ চালিয়ে যাচ্ছেন। সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক আবু আজমি পর্যন্ত বলেন, ‘আমাকে কেউ জোর করে বন্দে মাতরম গাওয়াতে পারবে না।’ তিনি বলেন, মুসলমানের দেব–দেবী নয়, এক আল্লাহকে মানে।
ছয় স্তবকের এই গীতিকবিতায় বঙ্কিমচন্দ্র মাতৃশক্তির বন্দনা করেছেন। তিনি ভারতভূমিকে এক মাতৃরূপে কল্পনা করেছেন—যা একদিকে স্নেহময়ী, অন্যদিকে যোদ্ধা। কবিতায় তিনি মাতৃরূপ দেবীর শক্তি (‘…সত্তর কোটি হাতে ঝলসে ওঠে তরবারি, সত্তর কোটি কণ্ঠে গর্জে ওঠে তোমার নাম) এবং কোমলতা (‘…হে জননী, শান্তির দাত্রী, কোমল হাসি তোমার’)—দুটো দিকই তুলে ধরেছেন।
তবে কবিতার শেষ দুটি স্তবকে তিনি মাতৃরূপকে আরও স্পষ্টভাবে চিত্রিত করেন—দুর্গা, কমলা (অর্থাৎ লক্ষ্মী) ও সরস্বতীর রূপে। সেখানে ভারতভূমিকে দেবী হিসেবে কল্পনা করা হয়েছে—‘অতুল, অনুপমা, নির্মলা।’ ১৯৩৭ সালে কংগ্রেস নেতা জওহরলাল নেহরু সিদ্ধান্ত নেন—ফৈজাপুর অধিবেশনে জাতীয় অনুষ্ঠানে ‘বন্দে মাতরম’-এর কেবল প্রথম দুটি স্তবক ব্যবহার করা হবে। কারণ, দেবী-উল্লেখ থাকা অংশ মুসলমান সমাজের একটি অংশের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি; সেটি ‘বর্জনমূলক’ মনে হয়েছিল।
বিজেপির দাবি, এই সিদ্ধান্তই কংগ্রেসের বিভাজনবাদী মানসিকতা প্রমাণ করে। মোদি বলেন, ‘এই অংশ বাদ দেওয়াই দেশের বিভাজনের বীজ বপন করেছিল।’ বিজেপি মুখপাত্র সিআর কেশবন যে চিঠিগুলো প্রকাশ করেছেন, সেখানে নেহরু বসুকে লিখেছিলেন, ‘গানের দেবী-সম্পর্কিত ব্যাখ্যাটা অবাস্তব। আমার মনে হয় পুরো গানটাই নিরীহ, কেউ আপত্তি তোলার কারণ নেই।’
তবুও তিনি স্বীকার করেন, মুসলমান সমাজের কিছু অংশে অস্বস্তি তৈরি হয়েছিল এবং বলেন, ‘এই বিতর্কে কিছুটা বাস্তবতা আছে, যদিও মূলত এটি সাম্প্রদায়িকদের সৃষ্টি।’ ফলস্বরূপ, ১৯৩৭ সালের ২৬-২৮ ডিসেম্বর ফৈজাপুর অধিবেশনে কংগ্রেস সিদ্ধান্ত নেয়, যে অংশে দুর্গা, লক্ষ্মী ও সরস্বতীর উল্লেখ আছে, তা বাদ দিয়ে কেবল প্রথম দুটি স্তবকই জাতীয়ভাবে গাওয়া হবে।
সেই প্রস্তাবে বলা হয়, ‘সব দিক বিবেচনা করে কমিটি সুপারিশ করছে যে জাতীয় অনুষ্ঠানে বন্দে মাতরম-এর কেবল প্রথম দুটি স্তবকই গাওয়া হবে।’ তবে কংগ্রেস তখনই এ-ও বলেছিল, ‘যে কেউ চাইলে অন্য কোনো দেশাত্মবোধক গান গাইতে বা ব্যবহার করতে পারেন।’
কিন্তু প্রায় ৯০ বছর পরও সেই সিদ্ধান্ত ভারতীয় রাজনীতিতে উত্তাপ ছড়ায়। বিশেষ করে আগামী বছর পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন ঘিরে দেশপ্রেম ও মুসলমান তোষণের বিতর্ক নতুন করে মাথা তুলেছে—আর ‘বন্দে মাতরম’ তার কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে আছে।

ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়াকে ৩০ দিনের একটি নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগামী সোমবার থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার দাবি জানানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
১১ মে ২০২৫
এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত, তিনি এখন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ভাবনা ভেবে কাঁদেন। আমিও ঠিক এমনটাই করতাম।’
৭ মিনিট আগে
ভারতের রাজধানী দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি) সিস্টেমে একটি বড়সড় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আজ শুক্রবার ৩০০ টিরও বেশি ফ্লাইট প্রভাবিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে একটি আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী (আইএসএফ) খুব শিগগির গাজায় মোতায়েন করা হবে। যুদ্ধপরবর্তী গাজা পুনর্গঠন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই বাহিনী কাজ করবে। তবে ট্রাম্প এ ঘোষণা দিলেও অঞ্চলটিতে এখনো ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ চলছে। মানবিক
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি) সিস্টেমে একটি বড়সড় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আজ শুক্রবার ৩০০টিরও বেশি ফ্লাইট প্রভাবিত হয়েছে। এই বিপর্যয়ের ফলে শত শত যাত্রী বিমানবন্দরে আটকে পড়েন এবং উত্তরাঞ্চলের বেশ কয়েকটি বিমানবন্দরে এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে।
সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে এই প্রযুক্তিগত ত্রুটি শুরু হয় এবং এটি সরাসরি স্বয়ংক্রিয় বার্তা সুইচিং সিস্টেম (এএমএসএস)-কে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এই এএমএসএস হলো মূল যোগাযোগ নেটওয়ার্ক, যা অটো ট্র্যাক সিস্টেম (এটিএস)-এর জন্য প্রয়োজনীয় ডেটা সরবরাহ করে—যা আবার কন্ট্রোলারদের জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফ্লাইট প্ল্যান তৈরি করে।
স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমটি অচল হয়ে পড়ায়, এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলাররা হাতে থাকা সীমিত ডেটা ব্যবহার করে ম্যানুয়ালি ফ্লাইট প্ল্যান তৈরি করতে বাধ্য হচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি অত্যন্ত ধীর এবং সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া, তাই দিল্লিজুড়ে ব্যাপক বিলম্ব এবং এয়ারস্পেসে যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
এক জ্যেষ্ঠ বিমানবন্দর কর্মকর্তা বলেন, ত্রুটিটি এএমএসএস-এ, এটি অটো ট্র্যাক সিস্টেমের জন্য তথ্য সরবরাহ করে। কন্ট্রোলাররা ম্যানুয়ালি ফ্লাইট প্ল্যান তৈরি করছেন, যার ফলে বেশি সময় লাগছে।
প্রতিদিন ১ হাজার ৫০০টিরও বেশি ফ্লাইট পরিচালনা করা ভারতের ব্যস্ততম বিমানবন্দর ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। সেখানে এমন বিঘ্ন ঘটায় আজ সকাল থেকেই উড্ডয়ন ও অবতরণে বিঘ্ন ঘটে। ফ্লাইট ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট ফ্লাইটর্যাডার ২৪ অনুযায়ী, সকাল ৯টা নাগাদ উড়ান ছাড়ার গড় বিলম্ব ছিল ৪৫ থেকে ৫০ মিনিট।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না এলে রানওয়েতে পার্কিংয়ের জায়গার অভাবে সন্ধ্যার কয়েকটি ফ্লাইট বাতিল হতে পারে বলেও জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এই সফটওয়্যার সমস্যার বিমানবন্দরে যাত্রীরা দীর্ঘ লাইন, ফ্লাইটের ভেতরে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা এবং বারবার সময় পরিবর্তনের ঘোষণায় ভোগান্তির শিকার হন। অনেক যাত্রী সামাজিক মাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকা এবং এয়ারলাইনসগুলোর কাছ থেকে সঠিক তথ্যের অভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
দিল্লি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট লিমিটেডের (ডায়াল) একজন মুখপাত্র এটিসি সিস্টেমে প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে ফ্লাইট পরিচালনায় বিঘ্ন ঘটার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এবং জানিয়েছেন যে দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্য এয়ারপোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার (এএআই) সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা হচ্ছে।
এদিকে, ইন্ডিগো, স্পাইসজেট এবং এয়ার ইন্ডিয়াসহ বেশ কিছু এয়ারলাইনস যাত্রীদের সম্ভাব্য বিলম্ব সম্পর্কে সতর্ক করে ভ্রমণ উপদেশ জারি করেছে। এয়ার ইন্ডিয়া তাদের বার্তায় এই অপ্রত্যাশিত বিঘ্নের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে যাত্রীদের ধৈর্যের প্রশংসা করেছে।
দুপুরের দিকে এএআইয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, এটিসি অপারেশন স্থিতিশীল রয়েছে, তবে স্বাভাবিকের চেয়ে ধীরগতিতে চলছে। মেরামতের কাজ চলছে।
কর্তৃপক্ষ সতর্ক করেছে, এই জট কাটাতে আরও কয়েক ঘণ্টা সময় লাগতে পারে এবং এর ফলে লক্ষ্ণৌ, জয়পুর, চণ্ডীগড় এবং অমৃতসরের মতো উত্তরের অন্যান্য বিমানবন্দরেও বিলম্ব হতে পারে।

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি) সিস্টেমে একটি বড়সড় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আজ শুক্রবার ৩০০টিরও বেশি ফ্লাইট প্রভাবিত হয়েছে। এই বিপর্যয়ের ফলে শত শত যাত্রী বিমানবন্দরে আটকে পড়েন এবং উত্তরাঞ্চলের বেশ কয়েকটি বিমানবন্দরে এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে।
সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে এই প্রযুক্তিগত ত্রুটি শুরু হয় এবং এটি সরাসরি স্বয়ংক্রিয় বার্তা সুইচিং সিস্টেম (এএমএসএস)-কে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এই এএমএসএস হলো মূল যোগাযোগ নেটওয়ার্ক, যা অটো ট্র্যাক সিস্টেম (এটিএস)-এর জন্য প্রয়োজনীয় ডেটা সরবরাহ করে—যা আবার কন্ট্রোলারদের জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফ্লাইট প্ল্যান তৈরি করে।
স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমটি অচল হয়ে পড়ায়, এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলাররা হাতে থাকা সীমিত ডেটা ব্যবহার করে ম্যানুয়ালি ফ্লাইট প্ল্যান তৈরি করতে বাধ্য হচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি অত্যন্ত ধীর এবং সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া, তাই দিল্লিজুড়ে ব্যাপক বিলম্ব এবং এয়ারস্পেসে যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
এক জ্যেষ্ঠ বিমানবন্দর কর্মকর্তা বলেন, ত্রুটিটি এএমএসএস-এ, এটি অটো ট্র্যাক সিস্টেমের জন্য তথ্য সরবরাহ করে। কন্ট্রোলাররা ম্যানুয়ালি ফ্লাইট প্ল্যান তৈরি করছেন, যার ফলে বেশি সময় লাগছে।
প্রতিদিন ১ হাজার ৫০০টিরও বেশি ফ্লাইট পরিচালনা করা ভারতের ব্যস্ততম বিমানবন্দর ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। সেখানে এমন বিঘ্ন ঘটায় আজ সকাল থেকেই উড্ডয়ন ও অবতরণে বিঘ্ন ঘটে। ফ্লাইট ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট ফ্লাইটর্যাডার ২৪ অনুযায়ী, সকাল ৯টা নাগাদ উড়ান ছাড়ার গড় বিলম্ব ছিল ৪৫ থেকে ৫০ মিনিট।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না এলে রানওয়েতে পার্কিংয়ের জায়গার অভাবে সন্ধ্যার কয়েকটি ফ্লাইট বাতিল হতে পারে বলেও জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এই সফটওয়্যার সমস্যার বিমানবন্দরে যাত্রীরা দীর্ঘ লাইন, ফ্লাইটের ভেতরে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা এবং বারবার সময় পরিবর্তনের ঘোষণায় ভোগান্তির শিকার হন। অনেক যাত্রী সামাজিক মাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকা এবং এয়ারলাইনসগুলোর কাছ থেকে সঠিক তথ্যের অভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
দিল্লি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট লিমিটেডের (ডায়াল) একজন মুখপাত্র এটিসি সিস্টেমে প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে ফ্লাইট পরিচালনায় বিঘ্ন ঘটার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এবং জানিয়েছেন যে দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্য এয়ারপোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার (এএআই) সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা হচ্ছে।
এদিকে, ইন্ডিগো, স্পাইসজেট এবং এয়ার ইন্ডিয়াসহ বেশ কিছু এয়ারলাইনস যাত্রীদের সম্ভাব্য বিলম্ব সম্পর্কে সতর্ক করে ভ্রমণ উপদেশ জারি করেছে। এয়ার ইন্ডিয়া তাদের বার্তায় এই অপ্রত্যাশিত বিঘ্নের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে যাত্রীদের ধৈর্যের প্রশংসা করেছে।
দুপুরের দিকে এএআইয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, এটিসি অপারেশন স্থিতিশীল রয়েছে, তবে স্বাভাবিকের চেয়ে ধীরগতিতে চলছে। মেরামতের কাজ চলছে।
কর্তৃপক্ষ সতর্ক করেছে, এই জট কাটাতে আরও কয়েক ঘণ্টা সময় লাগতে পারে এবং এর ফলে লক্ষ্ণৌ, জয়পুর, চণ্ডীগড় এবং অমৃতসরের মতো উত্তরের অন্যান্য বিমানবন্দরেও বিলম্ব হতে পারে।

ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়াকে ৩০ দিনের একটি নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগামী সোমবার থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার দাবি জানানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
১১ মে ২০২৫
এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত, তিনি এখন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ভাবনা ভেবে কাঁদেন। আমিও ঠিক এমনটাই করতাম।’
৭ মিনিট আগে
ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’
১৭ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে একটি আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী (আইএসএফ) খুব শিগগির গাজায় মোতায়েন করা হবে। যুদ্ধপরবর্তী গাজা পুনর্গঠন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই বাহিনী কাজ করবে। তবে ট্রাম্প এ ঘোষণা দিলেও অঞ্চলটিতে এখনো ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ চলছে। মানবিক
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে একটি আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী (আইএসএফ) খুব শিগগির গাজায় মোতায়েন করা হবে। যুদ্ধপরবর্তী গাজা পুনর্গঠন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই বাহিনী কাজ করবে। তবে ট্রাম্প এ ঘোষণা দিলেও অঞ্চলটিতে এখনো ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ চলছে। মানবিক বিপর্যয়ও এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার ট্রাম্প বলেন, খুব শিগগির এটা হবে। গাজা নিয়ে সবকিছুই ভালোভাবে এগোচ্ছে। তিনি জানান, ‘খুব শক্তিশালী কয়েকটি দেশ’ স্বেচ্ছায় এতে অংশ নিতে রাজি হয়েছে। এই বাহিনী হামাসের মতো সশস্ত্র সংগঠনের সঙ্গে কোনো সমস্যা হলে তা মোকাবিলা করবে। যদিও হামাস এখনো নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে কিছু বলেনি।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে এ নিয়ে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে সদস্য দেশগুলো। সেখানে দুই বছরের মেয়াদে একটি অন্তর্বর্তী প্রশাসন ও স্থিতিশীলতা বাহিনী অনুমোদনের প্রস্তাব তোলা হবে। এই বাহিনীর দায়িত্ব হবে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সীমান্ত এলাকায় নিয়ন্ত্রণ রাখা ও ফিলিস্তিনি পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেওয়া।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস আল–জাজিরাকে বলেন, গাজায় পাঠানো যেকোনো স্থিতিশীলতা বাহিনীর ‘পূর্ণ আন্তর্জাতিক বৈধতা’ থাকতে হবে, যাতে তা ফিলিস্তিনিদের সহায়তা করতে পারে। এক মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, গতকাল থেকেই এ প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র গত সপ্তাহে নিরাপত্তা পরিষদের ১০ নির্বাচিত সদস্য ও কয়েকটি আঞ্চলিক মিত্রের কাছে খসড়া প্রস্তাব পাঠিয়েছে।
রয়টার্সের তথ্যানুযায়ী, মিসর, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব ও তুরস্ক এ প্রস্তাব দেখেছে। এতে ২০ হাজার সেনার একটি আন্তর্জাতিক বাহিনী গঠনের কথা বলা হয়েছে, যারা প্রয়োজনে ‘সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারবে’। অর্থাৎ, প্রয়োজন হলে তারা বল প্রয়োগও করতে পারবে।
ট্রাম্পের ২০ দফা পরিকল্পনার অন্যতম প্রধান শর্ত, হামাসের নিরস্ত্রীকরণ। তবে সংগঠনটি এখনো রাজি হয়নি। পরিকল্পনা অনুযায়ী, স্থিতিশীলতা বাহিনীর একটি দায়িত্ব হবে হামাসের সামরিক সক্ষমতা ও ‘আক্রমণাত্মক অবকাঠামো’ ধ্বংস করা এবং তা পুনর্গঠন ঠেকানো।
ট্রাম্পের পরিকল্পনার ফলেই ১০ অক্টোবর ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে বন্দিবিনিময় চুক্তি ও এক অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি হয়। তবে বোমাবর্ষণ অব্যাহত রেখেছে এবং গাজায় ত্রাণ প্রবেশেও কঠোর বাধা দিয়ে ইসরায়েল বারবার এই যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করেছে।
এই প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে তুরস্ক। দেশটি হামাসকে শান্তি পরিকল্পনা মেনে নিতে উৎসাহ দিয়েছে এবং স্থিতিশীলতা বাহিনীর পক্ষে সমর্থন জোগাড় করেছে। এ লক্ষ্যে তারা এ সপ্তাহে ইস্তাম্বুলে কাতার, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জর্ডান, পাকিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক আয়োজন করেছে।
তুরস্ক বারবার ইসরায়েলের গণহত্যামূলক যুদ্ধের নিন্দা জানিয়েছে। ইস্তাম্বুলের বৈঠকেও তারা জোর দিয়ে বলেছে, ইসরায়েলকে অবশ্যই যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ বন্ধ করতে হবে এবং গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশের সুযোগ দিতে হবে। তবে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিওন সা’র স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, গাজায় কোনোভাবেই তুর্কি উপস্থিতি তারা মেনে নেবে না।
ইসরায়েল বিষয়টি ভিন্নভাবে দেখছে। সেপ্টেম্বরে ট্রাম্পের সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে নেতানিয়াহু বলেছিলেন, ইসরায়েল দীর্ঘ সময়ের জন্য গাজার নিরাপত্তা দায়িত্ব রাখবে, যার মধ্যে থাকবে নিরাপত্তা ঘেরাও বা নিরাপত্তাবেষ্টনী। মধ্যপ্রাচ্যের দায়িত্বে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের প্রধান গত মাসে গাজা সফরে গিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সেনা সেখানে মোতায়েন করা হবে না।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে একটি আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী (আইএসএফ) খুব শিগগির গাজায় মোতায়েন করা হবে। যুদ্ধপরবর্তী গাজা পুনর্গঠন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই বাহিনী কাজ করবে। তবে ট্রাম্প এ ঘোষণা দিলেও অঞ্চলটিতে এখনো ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ চলছে। মানবিক বিপর্যয়ও এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার ট্রাম্প বলেন, খুব শিগগির এটা হবে। গাজা নিয়ে সবকিছুই ভালোভাবে এগোচ্ছে। তিনি জানান, ‘খুব শক্তিশালী কয়েকটি দেশ’ স্বেচ্ছায় এতে অংশ নিতে রাজি হয়েছে। এই বাহিনী হামাসের মতো সশস্ত্র সংগঠনের সঙ্গে কোনো সমস্যা হলে তা মোকাবিলা করবে। যদিও হামাস এখনো নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে কিছু বলেনি।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে এ নিয়ে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে সদস্য দেশগুলো। সেখানে দুই বছরের মেয়াদে একটি অন্তর্বর্তী প্রশাসন ও স্থিতিশীলতা বাহিনী অনুমোদনের প্রস্তাব তোলা হবে। এই বাহিনীর দায়িত্ব হবে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সীমান্ত এলাকায় নিয়ন্ত্রণ রাখা ও ফিলিস্তিনি পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেওয়া।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস আল–জাজিরাকে বলেন, গাজায় পাঠানো যেকোনো স্থিতিশীলতা বাহিনীর ‘পূর্ণ আন্তর্জাতিক বৈধতা’ থাকতে হবে, যাতে তা ফিলিস্তিনিদের সহায়তা করতে পারে। এক মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, গতকাল থেকেই এ প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র গত সপ্তাহে নিরাপত্তা পরিষদের ১০ নির্বাচিত সদস্য ও কয়েকটি আঞ্চলিক মিত্রের কাছে খসড়া প্রস্তাব পাঠিয়েছে।
রয়টার্সের তথ্যানুযায়ী, মিসর, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব ও তুরস্ক এ প্রস্তাব দেখেছে। এতে ২০ হাজার সেনার একটি আন্তর্জাতিক বাহিনী গঠনের কথা বলা হয়েছে, যারা প্রয়োজনে ‘সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারবে’। অর্থাৎ, প্রয়োজন হলে তারা বল প্রয়োগও করতে পারবে।
ট্রাম্পের ২০ দফা পরিকল্পনার অন্যতম প্রধান শর্ত, হামাসের নিরস্ত্রীকরণ। তবে সংগঠনটি এখনো রাজি হয়নি। পরিকল্পনা অনুযায়ী, স্থিতিশীলতা বাহিনীর একটি দায়িত্ব হবে হামাসের সামরিক সক্ষমতা ও ‘আক্রমণাত্মক অবকাঠামো’ ধ্বংস করা এবং তা পুনর্গঠন ঠেকানো।
ট্রাম্পের পরিকল্পনার ফলেই ১০ অক্টোবর ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে বন্দিবিনিময় চুক্তি ও এক অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি হয়। তবে বোমাবর্ষণ অব্যাহত রেখেছে এবং গাজায় ত্রাণ প্রবেশেও কঠোর বাধা দিয়ে ইসরায়েল বারবার এই যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করেছে।
এই প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে তুরস্ক। দেশটি হামাসকে শান্তি পরিকল্পনা মেনে নিতে উৎসাহ দিয়েছে এবং স্থিতিশীলতা বাহিনীর পক্ষে সমর্থন জোগাড় করেছে। এ লক্ষ্যে তারা এ সপ্তাহে ইস্তাম্বুলে কাতার, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জর্ডান, পাকিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক আয়োজন করেছে।
তুরস্ক বারবার ইসরায়েলের গণহত্যামূলক যুদ্ধের নিন্দা জানিয়েছে। ইস্তাম্বুলের বৈঠকেও তারা জোর দিয়ে বলেছে, ইসরায়েলকে অবশ্যই যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ বন্ধ করতে হবে এবং গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশের সুযোগ দিতে হবে। তবে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিওন সা’র স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, গাজায় কোনোভাবেই তুর্কি উপস্থিতি তারা মেনে নেবে না।
ইসরায়েল বিষয়টি ভিন্নভাবে দেখছে। সেপ্টেম্বরে ট্রাম্পের সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে নেতানিয়াহু বলেছিলেন, ইসরায়েল দীর্ঘ সময়ের জন্য গাজার নিরাপত্তা দায়িত্ব রাখবে, যার মধ্যে থাকবে নিরাপত্তা ঘেরাও বা নিরাপত্তাবেষ্টনী। মধ্যপ্রাচ্যের দায়িত্বে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের প্রধান গত মাসে গাজা সফরে গিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সেনা সেখানে মোতায়েন করা হবে না।

ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়াকে ৩০ দিনের একটি নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগামী সোমবার থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার দাবি জানানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
১১ মে ২০২৫
এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত, তিনি এখন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ভাবনা ভেবে কাঁদেন। আমিও ঠিক এমনটাই করতাম।’
৭ মিনিট আগে
ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’
১৭ মিনিট আগে
ভারতের রাজধানী দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি) সিস্টেমে একটি বড়সড় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আজ শুক্রবার ৩০০ টিরও বেশি ফ্লাইট প্রভাবিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে