রাশিয়ার ভেতরে এবার যুক্তরাজ্যের নির্মিত স্টর্ম শ্যাডো ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ করেছে ইউক্রেন। মার্কিন নির্মিত ATACMS মিসাইল নিক্ষেপের একদিন পর আজ বুধবার ইউক্রেন এই মিসাইল নিক্ষেপ করেছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করার জন্য এক সঙ্গে বেশ কয়েকটি স্টর্ম শ্যাডো ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ করেছে ইউক্রেন। একাধিক টেলিগ্রাম চ্যানেলে এই হামলার বিষয়ে রিপোর্ট করেছেন রাশিয়ার যুদ্ধ সংবাদদাতারা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন রুশ কর্মকর্তাও এই হামলার বিষয়টি রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছেন। তবে ইউক্রেনের জেনারেল স্টাফদের একজন মুখপাত্র বলেছেন—বর্তমানে তাঁর কাছে এই হামলার বিষয়ে কোনো তথ্য নেই।
টেলিগ্রামে রাশিয়ার যুদ্ধ সংবাদদাতারা হামলার একাধিক ভিডিও পোস্ট করেছেন। তাঁরা বলছেন, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে ওই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো প্রচণ্ড শব্দে বিস্ফোরিত হয়েছে। কমপক্ষে ১৪টি বড় ধরনের বিস্ফোরণ শোনা গেছে। আর এই বিস্ফোরণগুলো মিসাইলের মতো কোনো অস্ত্রের তীক্ষ্ণ আওয়াজ শুনতে পাওয়ার পরই শোনা গেছে।
একটি আবাসিক এলাকা থেকে ধারণ করা একটি ভিডিওতে দূর থেকে কালো ধোঁয়া উঠতেও দেখা গেছে।
রাশিয়াপন্থী দুটি প্রধান টেলিগ্রাম চ্যানেলে বলা হয়েছে, ইউক্রেন কুরস্ক অঞ্চলে ১২টি স্টর্ম শ্যাডো ছুড়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রের ভাঙা টুকরোগুলোও একাধিক ছবিতে দেখা গেছে।
এই হামলার বিষয়ে রয়টার্সের পক্ষ থেকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের দপ্তরে জানতে চাওয়া হয়েছিল। স্টারমারের একজন মুখপাত্র অবশ্য বলে দিয়েছেন, এই হামলার বিষয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় কোনো মন্তব্য করবে না।
যুক্তরাজ্য ইতিপূর্বে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে স্টর্ম শ্যাডো মিসাইল হামলার অনুমতি দিয়েছিল। তবে এই অনুমতি শুধু ইউক্রেনে প্রবেশ করা রুশ সেনাদের রুখতে ইউক্রেনের ভূখণ্ডের মধ্যেই ব্যবহারের জন্য সীমাবদ্ধ ছিল।
রুশ কর্তৃপক্ষ বলেছে, সীমান্ত থেকে রাশিয়ার ভূখণ্ডের অনেক গভীরে আঘাত হানার জন্য পশ্চিমা অস্ত্রের ব্যবহার সংঘাতকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। তবে কিয়েভের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, রাশিয়ার বিভিন্ন ঘাঁটি থেকে আঘাত প্রতিহত করতে এবং আত্মরক্ষার জন্য তাদের আরও ক্ষমতা প্রয়োজন। গত মঙ্গলবার রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ সহস্রতম দিনে পা রেখেছে।
রাশিয়ার ভেতরে এবার যুক্তরাজ্যের নির্মিত স্টর্ম শ্যাডো ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ করেছে ইউক্রেন। মার্কিন নির্মিত ATACMS মিসাইল নিক্ষেপের একদিন পর আজ বুধবার ইউক্রেন এই মিসাইল নিক্ষেপ করেছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করার জন্য এক সঙ্গে বেশ কয়েকটি স্টর্ম শ্যাডো ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ করেছে ইউক্রেন। একাধিক টেলিগ্রাম চ্যানেলে এই হামলার বিষয়ে রিপোর্ট করেছেন রাশিয়ার যুদ্ধ সংবাদদাতারা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন রুশ কর্মকর্তাও এই হামলার বিষয়টি রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছেন। তবে ইউক্রেনের জেনারেল স্টাফদের একজন মুখপাত্র বলেছেন—বর্তমানে তাঁর কাছে এই হামলার বিষয়ে কোনো তথ্য নেই।
টেলিগ্রামে রাশিয়ার যুদ্ধ সংবাদদাতারা হামলার একাধিক ভিডিও পোস্ট করেছেন। তাঁরা বলছেন, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে ওই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো প্রচণ্ড শব্দে বিস্ফোরিত হয়েছে। কমপক্ষে ১৪টি বড় ধরনের বিস্ফোরণ শোনা গেছে। আর এই বিস্ফোরণগুলো মিসাইলের মতো কোনো অস্ত্রের তীক্ষ্ণ আওয়াজ শুনতে পাওয়ার পরই শোনা গেছে।
একটি আবাসিক এলাকা থেকে ধারণ করা একটি ভিডিওতে দূর থেকে কালো ধোঁয়া উঠতেও দেখা গেছে।
রাশিয়াপন্থী দুটি প্রধান টেলিগ্রাম চ্যানেলে বলা হয়েছে, ইউক্রেন কুরস্ক অঞ্চলে ১২টি স্টর্ম শ্যাডো ছুড়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রের ভাঙা টুকরোগুলোও একাধিক ছবিতে দেখা গেছে।
এই হামলার বিষয়ে রয়টার্সের পক্ষ থেকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের দপ্তরে জানতে চাওয়া হয়েছিল। স্টারমারের একজন মুখপাত্র অবশ্য বলে দিয়েছেন, এই হামলার বিষয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় কোনো মন্তব্য করবে না।
যুক্তরাজ্য ইতিপূর্বে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে স্টর্ম শ্যাডো মিসাইল হামলার অনুমতি দিয়েছিল। তবে এই অনুমতি শুধু ইউক্রেনে প্রবেশ করা রুশ সেনাদের রুখতে ইউক্রেনের ভূখণ্ডের মধ্যেই ব্যবহারের জন্য সীমাবদ্ধ ছিল।
রুশ কর্তৃপক্ষ বলেছে, সীমান্ত থেকে রাশিয়ার ভূখণ্ডের অনেক গভীরে আঘাত হানার জন্য পশ্চিমা অস্ত্রের ব্যবহার সংঘাতকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। তবে কিয়েভের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, রাশিয়ার বিভিন্ন ঘাঁটি থেকে আঘাত প্রতিহত করতে এবং আত্মরক্ষার জন্য তাদের আরও ক্ষমতা প্রয়োজন। গত মঙ্গলবার রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ সহস্রতম দিনে পা রেখেছে।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪ ঘণ্টা আগে