ইউক্রেন রাশিয়ার বিরুদ্ধে রাসায়নিক যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেন সেনাবাহিনীর প্রকাশিত একটি ড্রোন ফুটেজে দেখা গেছে, বাখমুতে একের পর এক বোমা বিস্ফোরণ হচ্ছে। সেখান থেকে উদগীরিত সাদা ধোঁয়া ছেয়ে ফেলেছে বাখমুতের আকাশ যা ফসফরাস বোমা বর্ষণে দেখা যায়।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। যুদ্ধক্ষেত্রে ফসফরাস অস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ নয়। তবে আবাসিক এলাকায় এসব অস্ত্র ব্যবহার যুদ্ধাপরাধের মধ্য পড়ে। রাশিয়ার বিরুদ্ধে এর আগেও এই অভিযোগ উঠেছিল।
রাশিয়া গত কয়েক মাস ধরে বাখমুত দখলের চেষ্টা করছে। যদিও রাশিয়ার যুদ্ধ কৌশল নিয়ে নানা সমালোচনা হচ্ছে। অন্যদিকে পশ্চিমাদের দাবি, বাখমুত দখল করতে গিয়ে রাশিয়ার কয়েক হাজার সৈন্য মারা গেছেন।
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক টুইট বার্তায় জানিয়েছে, এসব ফসফরাস অস্ত্রের আক্রমণ বাখমুতের আবাসিক এলাকায় করা হয়েছে। যেসব এলাকায় এখনো বেসামরিক নাগরিকেরা বাস করেন। কিয়েভের স্পেশাল ফোর্স কমান্ড বলেছে, মস্কো শহরটিকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দিচ্ছে।
তবে এই ফসফরাস অস্ত্রের হামলা কখন চালানো হয়েছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা অন্য ভিডিওগুলোতে দেখা গেছে, বড় বড় দালানে আগুন ধরে গেছে। ফসফরাসের সাদা মেঘ রাতের আকাশকেও আলোকিত করে রেখেছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পোস্ট করা ভিডিওটি বিবিসি বিশ্লেষণ করেছে। এতে দেখা গেছে, এসব হামলার স্থান বাখমুত শহরের কেন্দ্র থেকে ঠিক পশ্চিমে এবং একটি শিশু হাসপাতালের কাছাকাছি। বিশ্লেষণে নিশ্চিত হওয়া যায়নি এটি ফসফরাস হামলা ছিল। ধারণা করা হচ্ছে এটি অগ্নিসংযোগকারী অস্ত্রের হামলা ছিল।
এদিকে মস্কো কখনোই ফসফরাস অস্ত্র ব্যবহারের দায় স্বীকার করেনি। গত বছর ক্রেমলিনের প্রেস সেক্রেটারি পেসকোভ জোর দিয়ে বলেছিলেন, ‘রাশিয়া কখনোই আন্তর্জাতিক নিয়ম-নীতি ভাঙেনি।’ ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ফসফরাস অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ তোলার পরই পেসকোভ এ কথা বলেছিলেন।
সাদা ফসফরাস মোমের মতো পদার্থ যা অক্সিজেনের সংস্পর্শ পেলেই জ্বলে ওঠে ও সাদা ধোঁয়ার মেঘ সৃষ্টি করে। এটি ৮০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে জ্বলে এবং মানুষের গায়ের মাংস ভয়াবহভাবে গলিয়ে ফেলতে পারে। এমনকি আহতদের ব্যান্ডেজ সরানো হলে পুনরায় ক্ষতস্থানে আগুন জ্বলে উঠতে পারে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) সতর্ক করে বলেছে, এই রাসায়নিক অস্ত্রের হামলায় মানুষের চরম ক্ষতির কুখ্যাতি রয়েছে। ইতিহাস তাই বলে।
ইউক্রেন রাশিয়ার বিরুদ্ধে রাসায়নিক যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেন সেনাবাহিনীর প্রকাশিত একটি ড্রোন ফুটেজে দেখা গেছে, বাখমুতে একের পর এক বোমা বিস্ফোরণ হচ্ছে। সেখান থেকে উদগীরিত সাদা ধোঁয়া ছেয়ে ফেলেছে বাখমুতের আকাশ যা ফসফরাস বোমা বর্ষণে দেখা যায়।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। যুদ্ধক্ষেত্রে ফসফরাস অস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ নয়। তবে আবাসিক এলাকায় এসব অস্ত্র ব্যবহার যুদ্ধাপরাধের মধ্য পড়ে। রাশিয়ার বিরুদ্ধে এর আগেও এই অভিযোগ উঠেছিল।
রাশিয়া গত কয়েক মাস ধরে বাখমুত দখলের চেষ্টা করছে। যদিও রাশিয়ার যুদ্ধ কৌশল নিয়ে নানা সমালোচনা হচ্ছে। অন্যদিকে পশ্চিমাদের দাবি, বাখমুত দখল করতে গিয়ে রাশিয়ার কয়েক হাজার সৈন্য মারা গেছেন।
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক টুইট বার্তায় জানিয়েছে, এসব ফসফরাস অস্ত্রের আক্রমণ বাখমুতের আবাসিক এলাকায় করা হয়েছে। যেসব এলাকায় এখনো বেসামরিক নাগরিকেরা বাস করেন। কিয়েভের স্পেশাল ফোর্স কমান্ড বলেছে, মস্কো শহরটিকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দিচ্ছে।
তবে এই ফসফরাস অস্ত্রের হামলা কখন চালানো হয়েছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা অন্য ভিডিওগুলোতে দেখা গেছে, বড় বড় দালানে আগুন ধরে গেছে। ফসফরাসের সাদা মেঘ রাতের আকাশকেও আলোকিত করে রেখেছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পোস্ট করা ভিডিওটি বিবিসি বিশ্লেষণ করেছে। এতে দেখা গেছে, এসব হামলার স্থান বাখমুত শহরের কেন্দ্র থেকে ঠিক পশ্চিমে এবং একটি শিশু হাসপাতালের কাছাকাছি। বিশ্লেষণে নিশ্চিত হওয়া যায়নি এটি ফসফরাস হামলা ছিল। ধারণা করা হচ্ছে এটি অগ্নিসংযোগকারী অস্ত্রের হামলা ছিল।
এদিকে মস্কো কখনোই ফসফরাস অস্ত্র ব্যবহারের দায় স্বীকার করেনি। গত বছর ক্রেমলিনের প্রেস সেক্রেটারি পেসকোভ জোর দিয়ে বলেছিলেন, ‘রাশিয়া কখনোই আন্তর্জাতিক নিয়ম-নীতি ভাঙেনি।’ ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ফসফরাস অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ তোলার পরই পেসকোভ এ কথা বলেছিলেন।
সাদা ফসফরাস মোমের মতো পদার্থ যা অক্সিজেনের সংস্পর্শ পেলেই জ্বলে ওঠে ও সাদা ধোঁয়ার মেঘ সৃষ্টি করে। এটি ৮০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে জ্বলে এবং মানুষের গায়ের মাংস ভয়াবহভাবে গলিয়ে ফেলতে পারে। এমনকি আহতদের ব্যান্ডেজ সরানো হলে পুনরায় ক্ষতস্থানে আগুন জ্বলে উঠতে পারে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) সতর্ক করে বলেছে, এই রাসায়নিক অস্ত্রের হামলায় মানুষের চরম ক্ষতির কুখ্যাতি রয়েছে। ইতিহাস তাই বলে।
২০০০ সালের ১০ আগস্ট। আর্কটিক সার্কেলের ওপরে ব্যারেন্টস সাগরে সামরিক কৌশল অনুশীলনে অংশ নিতে বন্দর ছেড়ে যায় রাশিয়ার পারমাণবিক সাবমেরিন ‘কুরস্ক’। দুই দিন পর অর্থাৎ ১২ আগস্ট সেটির একটি অনুশীলন টর্পেডো ছোড়ার কথা ছিল। কিন্তু টর্পেডোটি ছোড়ার আগেই সাগরের তলদেশে হারিয়ে যায় সাবমেরিনটি। পরে এর ১১৮ জন ক্রুকেই
৩ মিনিট আগেইসরায়েলে ফিলিস্তিনি শ্রমিকদের শূন্যস্থান পূরণে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ২০ হাজারের বেশি ভারতীয় শ্রমিক দেশটিতে গেছে। এমনটাই জানিয়েছে ভারত সরকার জানিয়েছে। গাজায় ইসরায়েলের চলমান অভিযানের মধ্যেই এ খবর প্রকাশ্যে এল। এটি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ইসরায়েলের প্রতি চাপ বাড়ার সময় ভারতের গুরুত্বপ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় একটি ইস্পাত কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরও অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। যাঁদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থাই সংকটাপন্ন। গতকাল সোমবার স্থানীয় সময় সকালে পিটসবার্গের কাছে ইউএস স্টিলের ক্লেয়ারটন কারখানায় এ বিস্ফোরণ হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজনের পরিচয় জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য শান্তি স্থাপন ও মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিতে মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ ও আঞ্চলিক কয়েকটি দেশ যৌথভাবে একটি প্রতিনিধিদল পাঠাতে যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী রাষ্ট্র মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম এই ঘোষণা দেন। খবর সিঙ্গাপুরভিত্তিক
২ ঘণ্টা আগে