অনলাইন ডেস্ক
ইউরোপের প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী করা ও সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য পাঁচ ধাপে বাস্তবায়নযোগ্য একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে ইউরোপীয় কমিশন। কমিশনের প্রধান উরসুলা ভন ডার লেয়ন গত মঙ্গলবার ৮৬০ কোটি তথা ৮৬ হাজার কোটি ডলারের বেশি অর্থের এই প্যাকেজের পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপীয় কমিশনের প্রধান ভন ডার লেয়ন বলেছেন, ইউরোপের প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী করা এবং সামরিক ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য একটি পাঁচ ধাপের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এই পরিকল্পনার আওতায় প্রায় ৮০০ বিলিয়ন ইউরো (৮৬০ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার) সংগ্রহ করতে পারে ইউরোপ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য স্থগিত করার পর ইউক্রেনকে জরুরি সামরিক সহায়তা প্রদানে সহায়তা করতে পারে এই তহবিল থেকে।
ভন ডর লেয়ন গত মঙ্গলবার জানান, ২৭ সদস্যের ইউরোপীয় ইউনিয়ন সদস্য দেশগুলোকে প্রতিরক্ষা বিনিয়োগের জন্য আরও রাজস্ব সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব করবে। সেই সঙ্গে এই খাতে বিনিয়োগের জন্য ১৫০ বিলিয়ন ইউরো ঋণ প্রদান করবে এবং বেসরকারি পুঁজি সংগ্রহ করার লক্ষ্য রাখবে।
ব্রাসেলসে ‘রিআর্ম ইউরোপ’ বা ইউরোপের পুনঃঅস্ত্রীকরণ প্যাকেজ উপস্থাপন করে ভন ডার লেয়ন বলেন, ‘এটি ইউরোপের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত এবং আমরা এগিয়ে যেতে প্রস্তুত। এই প্রস্তাব একটি নিরাপদ ও স্থিতিস্থাপক ইউরোপের জন্য প্রায় ৮০০ বিলিয়ন ইউরোর প্রতিরক্ষা ব্যয় সংগ্রহ করতে পারে।’
সেদিনই, জার্মানির পরবর্তী সরকার গঠন করতে যাওয়া নেতারা বলেছেন, তাঁরা দেশটির ঋণ নিয়ম শিথিল করে প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধির অনুমতি দেওয়ার চেষ্টা করবে। দেশটির সর্বশেষ পার্লামেন্ট নির্বাচনে জয়ী রক্ষণশীল নেতা ফ্রেডরিখ মের্ৎস বর্তমান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎসের সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির সঙ্গে জোট সরকার গঠনের চেষ্টা করছেন। তিনি বলেছেন, উভয় পক্ষ জিডিপির ১ শতাংশের বেশি প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয়ের অনুমতি দেওয়ার চেষ্টা করবে।
ব্রাসেলস ও বার্লিনের এই ঘোষণা এমন একসময়ে সামনে এল, যখন ওয়াশিংটন ইউক্রেনে সব সামরিক সহায়তা স্থগিত করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চাপে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি চুক্তিতে সম্মত হতে বাধ্য করার জন্য বিলিয়ন ডলারের গোলাবারুদ, সমরযান এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
গত শুক্রবার হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে ইউক্রেনে প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ের পর এই ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। পরে রোববার লন্ডনে আয়োজিত এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ান।
ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করতে রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের সরাসরি যোগাযোগ ও পদক্ষেপ ইউক্রেনের ভবিষ্যৎকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে এবং ইউরোপকে যুক্তরাষ্ট্রের ইউক্রেন ও তার ইউরোপীয় মিত্রদের দীর্ঘমেয়াদি সমর্থন প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে বাধ্য করেছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা আজ বৃহস্পতিবার ব্রাসেলসে ইউরোপের প্রতিরক্ষা ব্যয় নিয়ে একটি বিশেষ শীর্ষ সম্মেলনে এই প্রস্তাবগুলো নিয়ে আলোচনা করবেন। যদিও কূটনীতিকেরা বলেছেন, দৃঢ় প্রতিশ্রুতির বাইরে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার সম্ভাবনা কম।
ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট ইউরোপীয় নেতাদের কাছে লেখা এক চিঠিতে বলেছেন, ‘এক নতুন যুগ আমাদের সামনে এসেছে। ইউরোপ এমন এক স্পষ্ট বিপদের মুখোমুখি হয়েছে, যা আমাদের প্রজন্মের কেউ দেখেনি...আমরা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও বিপজ্জনক সময়ে বাস করছি।’
কমিশনের পরিকল্পনায় ১৫০ বিলিয়ন ইউরোর নতুন যৌথ ইউরোপীয় ঋণ, যা ইউরোপীয় সরকারগুলোকে যুদ্ধবিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা, আর্টিলারি বা গোলন্দাজ সিস্টেম, ক্ষেপণাস্ত্র, গোলাবারুদ, ড্রোন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে প্যান-ইউরোপীয় সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য দেওয়া হবে।
ভন ডার লেয়ন বলেন, ‘এই প্যাকেজ সদস্য দেশগুলোকে চাহিদা সমন্বয় করতে এবং একসঙ্গে ক্রয় করতে সাহায্য করবে। এটি খরচ কমাবে, বিভাজন কমাবে, পরস্পরের সঙ্গে সমন্বয় করে বাহিনী পরিচালনার সুযোগ দেবে এবং আমাদের প্রতিরক্ষা শিল্পের ভিত্তিকে শক্তিশালী করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এসব সরঞ্জামের মাধ্যমে সদস্য দেশগুলো ইউক্রেনে তাদের সমর্থন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করতে পারবে।’
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কমিশন আরও প্রস্তাব করবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সরকারি ব্যয়ের ওপর যে রাজস্ব সীমাবদ্ধতা আরোপ করে, তা শিথিল করা হবে যাতে ‘সদস্য দেশগুলো তাদের প্রতিরক্ষা ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করতে পারে’।
ভন ডার লেয়ন বলেন, ‘যদি সদস্য দেশগুলো তাদের প্রতিরক্ষা ব্যয় গড়ে জিডিপির দেড় শতাংশ বৃদ্ধি করে, তবে এটি চার বছরের মধ্যে প্রায় ৬৫০ বিলিয়ন ইউরোর তহবিল তৈরি সুযোগ দেবে।’ প্রসংগত, অনেক ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশের প্রতিরক্ষা ব্যয় ন্যাটোর লক্ষ্যমাত্রা—জিডিপির ২ শতাংশের নিচে।
ইউরোপের প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী করা ও সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য পাঁচ ধাপে বাস্তবায়নযোগ্য একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে ইউরোপীয় কমিশন। কমিশনের প্রধান উরসুলা ভন ডার লেয়ন গত মঙ্গলবার ৮৬০ কোটি তথা ৮৬ হাজার কোটি ডলারের বেশি অর্থের এই প্যাকেজের পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপীয় কমিশনের প্রধান ভন ডার লেয়ন বলেছেন, ইউরোপের প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী করা এবং সামরিক ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য একটি পাঁচ ধাপের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এই পরিকল্পনার আওতায় প্রায় ৮০০ বিলিয়ন ইউরো (৮৬০ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার) সংগ্রহ করতে পারে ইউরোপ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য স্থগিত করার পর ইউক্রেনকে জরুরি সামরিক সহায়তা প্রদানে সহায়তা করতে পারে এই তহবিল থেকে।
ভন ডর লেয়ন গত মঙ্গলবার জানান, ২৭ সদস্যের ইউরোপীয় ইউনিয়ন সদস্য দেশগুলোকে প্রতিরক্ষা বিনিয়োগের জন্য আরও রাজস্ব সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব করবে। সেই সঙ্গে এই খাতে বিনিয়োগের জন্য ১৫০ বিলিয়ন ইউরো ঋণ প্রদান করবে এবং বেসরকারি পুঁজি সংগ্রহ করার লক্ষ্য রাখবে।
ব্রাসেলসে ‘রিআর্ম ইউরোপ’ বা ইউরোপের পুনঃঅস্ত্রীকরণ প্যাকেজ উপস্থাপন করে ভন ডার লেয়ন বলেন, ‘এটি ইউরোপের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত এবং আমরা এগিয়ে যেতে প্রস্তুত। এই প্রস্তাব একটি নিরাপদ ও স্থিতিস্থাপক ইউরোপের জন্য প্রায় ৮০০ বিলিয়ন ইউরোর প্রতিরক্ষা ব্যয় সংগ্রহ করতে পারে।’
সেদিনই, জার্মানির পরবর্তী সরকার গঠন করতে যাওয়া নেতারা বলেছেন, তাঁরা দেশটির ঋণ নিয়ম শিথিল করে প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধির অনুমতি দেওয়ার চেষ্টা করবে। দেশটির সর্বশেষ পার্লামেন্ট নির্বাচনে জয়ী রক্ষণশীল নেতা ফ্রেডরিখ মের্ৎস বর্তমান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎসের সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির সঙ্গে জোট সরকার গঠনের চেষ্টা করছেন। তিনি বলেছেন, উভয় পক্ষ জিডিপির ১ শতাংশের বেশি প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয়ের অনুমতি দেওয়ার চেষ্টা করবে।
ব্রাসেলস ও বার্লিনের এই ঘোষণা এমন একসময়ে সামনে এল, যখন ওয়াশিংটন ইউক্রেনে সব সামরিক সহায়তা স্থগিত করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চাপে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি চুক্তিতে সম্মত হতে বাধ্য করার জন্য বিলিয়ন ডলারের গোলাবারুদ, সমরযান এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
গত শুক্রবার হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে ইউক্রেনে প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ের পর এই ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। পরে রোববার লন্ডনে আয়োজিত এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ান।
ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করতে রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের সরাসরি যোগাযোগ ও পদক্ষেপ ইউক্রেনের ভবিষ্যৎকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে এবং ইউরোপকে যুক্তরাষ্ট্রের ইউক্রেন ও তার ইউরোপীয় মিত্রদের দীর্ঘমেয়াদি সমর্থন প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে বাধ্য করেছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা আজ বৃহস্পতিবার ব্রাসেলসে ইউরোপের প্রতিরক্ষা ব্যয় নিয়ে একটি বিশেষ শীর্ষ সম্মেলনে এই প্রস্তাবগুলো নিয়ে আলোচনা করবেন। যদিও কূটনীতিকেরা বলেছেন, দৃঢ় প্রতিশ্রুতির বাইরে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার সম্ভাবনা কম।
ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট ইউরোপীয় নেতাদের কাছে লেখা এক চিঠিতে বলেছেন, ‘এক নতুন যুগ আমাদের সামনে এসেছে। ইউরোপ এমন এক স্পষ্ট বিপদের মুখোমুখি হয়েছে, যা আমাদের প্রজন্মের কেউ দেখেনি...আমরা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও বিপজ্জনক সময়ে বাস করছি।’
কমিশনের পরিকল্পনায় ১৫০ বিলিয়ন ইউরোর নতুন যৌথ ইউরোপীয় ঋণ, যা ইউরোপীয় সরকারগুলোকে যুদ্ধবিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা, আর্টিলারি বা গোলন্দাজ সিস্টেম, ক্ষেপণাস্ত্র, গোলাবারুদ, ড্রোন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে প্যান-ইউরোপীয় সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য দেওয়া হবে।
ভন ডার লেয়ন বলেন, ‘এই প্যাকেজ সদস্য দেশগুলোকে চাহিদা সমন্বয় করতে এবং একসঙ্গে ক্রয় করতে সাহায্য করবে। এটি খরচ কমাবে, বিভাজন কমাবে, পরস্পরের সঙ্গে সমন্বয় করে বাহিনী পরিচালনার সুযোগ দেবে এবং আমাদের প্রতিরক্ষা শিল্পের ভিত্তিকে শক্তিশালী করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এসব সরঞ্জামের মাধ্যমে সদস্য দেশগুলো ইউক্রেনে তাদের সমর্থন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করতে পারবে।’
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কমিশন আরও প্রস্তাব করবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সরকারি ব্যয়ের ওপর যে রাজস্ব সীমাবদ্ধতা আরোপ করে, তা শিথিল করা হবে যাতে ‘সদস্য দেশগুলো তাদের প্রতিরক্ষা ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করতে পারে’।
ভন ডার লেয়ন বলেন, ‘যদি সদস্য দেশগুলো তাদের প্রতিরক্ষা ব্যয় গড়ে জিডিপির দেড় শতাংশ বৃদ্ধি করে, তবে এটি চার বছরের মধ্যে প্রায় ৬৫০ বিলিয়ন ইউরোর তহবিল তৈরি সুযোগ দেবে।’ প্রসংগত, অনেক ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশের প্রতিরক্ষা ব্যয় ন্যাটোর লক্ষ্যমাত্রা—জিডিপির ২ শতাংশের নিচে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
১ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
২ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর-পূর্ব চীনের একটি রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে