পশ্চিমা বিশ্বের যেসব স্যাটেলাইট ইউক্রেনের যুদ্ধ প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করছে সেগুলোকে প্রয়োজনে ধ্বংস করে দেওয়া হবে বলে হুমকি দিয়েছে রাশিয়া। রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা কনস্তান্তাইন ভরনৎসভ এই হুমকি দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
কনস্তান্তাইন ভরনৎসভ জাতিসংঘের ফার্স্ট কমিটিকে বলেছেন, ‘ইউক্রেনের যুদ্ধ প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নিতে পশ্চিমা স্যাটেলাইটের ব্যবহার অত্যন্ত বিপজ্জনক প্রবণতা। পশ্চিমা বিশ্ব যদি এই সহায়তা চালিয়ে যায় তবে তা রাশিয়ার জন্য আক্রমণের একটি বৈধ লক্ষ্য হতে পারে।’ একই সঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, ইউক্রেনকে সমর্থনে পশ্চিমাদের এই ধরনের স্যাটেলাইট ব্যবহার স্পষ্টতই ‘উসকানিমূলক’।
রাশিয়া যদি সত্যিই এমন কোনো হামলা করে তবে তা হবে রাশিয়া এবং পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যকার সম্পর্ক কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা অনুমান করাই কঠিন হয়ে যাবে। তবে তা যে রাশিয়া এবং পশ্চিমা বিশ্বকে সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার হুমকিতে ফেলবে তা স্পষ্ট। তবে এই বিষয়ে এখনো যুক্তরাষ্ট্র কিংবা পশ্চিমা বিশ্বের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি।
এদিকে, রুশ কর্মকর্তা এমন হুমকি উচ্চারণ করলেও যুক্তরাষ্ট্র বা পশ্চিমা কোন কোন দেশের কোন কোন প্রতিষ্ঠানের স্যাটেলাইট ইউক্রেনকে এমন সহায়তা দিচ্ছে সেই বিষয়ে কোনো বিস্তারিত তথ্য দেননি। মহাকাশ প্রতিরক্ষায় রাশিয়ার সক্ষমতা উল্লেখযোগ্য। প্রায় একই রকম সক্ষমতা রয়েছে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের। তবে শেষোক্ত দেশ দুটি কখনোই তাদের সক্ষমতার প্রমাণ দেখায়নি। কিন্তু ২০২১ সালে রাশিয়া তাদের নিজেদেরই একটি স্যাটেলাইট ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ধ্বংস করেছে।
পশ্চিমা বিশ্বের যেসব স্যাটেলাইট ইউক্রেনের যুদ্ধ প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করছে সেগুলোকে প্রয়োজনে ধ্বংস করে দেওয়া হবে বলে হুমকি দিয়েছে রাশিয়া। রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা কনস্তান্তাইন ভরনৎসভ এই হুমকি দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
কনস্তান্তাইন ভরনৎসভ জাতিসংঘের ফার্স্ট কমিটিকে বলেছেন, ‘ইউক্রেনের যুদ্ধ প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নিতে পশ্চিমা স্যাটেলাইটের ব্যবহার অত্যন্ত বিপজ্জনক প্রবণতা। পশ্চিমা বিশ্ব যদি এই সহায়তা চালিয়ে যায় তবে তা রাশিয়ার জন্য আক্রমণের একটি বৈধ লক্ষ্য হতে পারে।’ একই সঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, ইউক্রেনকে সমর্থনে পশ্চিমাদের এই ধরনের স্যাটেলাইট ব্যবহার স্পষ্টতই ‘উসকানিমূলক’।
রাশিয়া যদি সত্যিই এমন কোনো হামলা করে তবে তা হবে রাশিয়া এবং পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যকার সম্পর্ক কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা অনুমান করাই কঠিন হয়ে যাবে। তবে তা যে রাশিয়া এবং পশ্চিমা বিশ্বকে সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার হুমকিতে ফেলবে তা স্পষ্ট। তবে এই বিষয়ে এখনো যুক্তরাষ্ট্র কিংবা পশ্চিমা বিশ্বের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি।
এদিকে, রুশ কর্মকর্তা এমন হুমকি উচ্চারণ করলেও যুক্তরাষ্ট্র বা পশ্চিমা কোন কোন দেশের কোন কোন প্রতিষ্ঠানের স্যাটেলাইট ইউক্রেনকে এমন সহায়তা দিচ্ছে সেই বিষয়ে কোনো বিস্তারিত তথ্য দেননি। মহাকাশ প্রতিরক্ষায় রাশিয়ার সক্ষমতা উল্লেখযোগ্য। প্রায় একই রকম সক্ষমতা রয়েছে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের। তবে শেষোক্ত দেশ দুটি কখনোই তাদের সক্ষমতার প্রমাণ দেখায়নি। কিন্তু ২০২১ সালে রাশিয়া তাদের নিজেদেরই একটি স্যাটেলাইট ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ধ্বংস করেছে।
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
১৪ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
২০ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগে