বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো দাবি করেছেন, তাঁর দেশ বাস্তবে কৃতিত্ব দেখানো একনায়কত্ব এবং জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তাঁর মতে, বিশ্বের অর্ধেক মানুষ এই ধরনের শাসনব্যবস্থার স্বপ্ন দেখে।
আজ বুধবার রুশ সংবাদমাধ্যম আরটি জানিয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার মিনস্কে সপ্তম মেয়াদের জন্য শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে লুকাশেঙ্কো ওই মন্তব্য করেন। এই শপথের মধ্য দিয়ে তাঁর ৩০ বছরের শাসন আরও দীর্ঘায়িত হলো।
নিজেকে ‘সুখী প্রেসিডেন্ট’ আখ্যা দিয়ে লুকাশেঙ্কো জানান, তিনি প্রকৃত দেশপ্রেমিকদের দ্বারা পরিবেষ্টিত, যাঁরা তাঁদের মাতৃভূমিকে ভালোবাসেন। তিনি দাবি করেন, অন্য কোনো রাষ্ট্রনেতার এত পরিশ্রমী ও বিশ্বস্ত জনগণ নেই।
লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘আমি আরও বলতে চাই, বিশ্বের অর্ধেকই আমাদের একনায়কত্বের স্বপ্ন দেখে—বাস্তব কৃতিত্বের একনায়কত্ব এবং আমাদের জনগণের স্বার্থের একনায়কত্ব।’
তাঁর ভাষ্যমতে, বেলারুশে বাক্স্বাধীনতা ভালোভাবেই বজায় রয়েছে এবং তথাকথিত গণতন্ত্রের আদর্শ প্রচার করা দেশগুলোর চেয়ে সেখানে বেশি গণতন্ত্র রয়েছে। তবে তিনি সতর্ক করেন, বাক্স্বাধীনতাকে দেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করার জন্য একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হবে না।
লুকাশেঙ্কো তাঁর নেতৃত্বের সপক্ষে মত দিয়েছেন—এটি দেশটির স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং বিদেশি প্রভাব মোকাবিলার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ৭০ বছর বয়সী এই নেতা স্বাধীনতার পর থেকে বেলারুশের একমাত্র প্রেসিডেন্ট হিসেবে রয়েছেন।
চলতি বছরের ২৬ জানুয়ারি বেলারুশে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওই নির্বাচনে ৮৬.৮২ শতাংশ ভোট পেয়ে লুকাশেঙ্কো আবারও নির্বাচিত হয়েছেন বলে দেশটির নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করেছে। এই ঘোষণা অনুযায়ী, অন্য কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী ৫ শতাংশের বেশি ভোট পাননি।
এর আগে ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর ব্যাপক গণবিক্ষোভ দেখা দিয়েছিল বেলারুশে। বিরোধীরা সে সময় নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ করেছিল। তবে মিনস্ক এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে এবং দাবি করে, এই অস্থিরতা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলোর পাশাপাশি ইউক্রেনের দ্বারা সংগঠিত হয়েছিল।
গত বছরের নভেম্বর মাসে লুকাশেঙ্কো জানিয়েছিলেন, বেলারুশ সত্যিই একনায়কতন্ত্র দ্বারা পরিচালিত হয়। তবে এটি স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা, শৃঙ্খলা, দয়া ও আতিথেয়তার একনায়কতন্ত্র। তিনি বলেছিলেন, ‘পশ্চিমা দেশগুলোর বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণার পরও বিদেশিরা আনন্দের সঙ্গে বেলারুশ ভ্রমণ করছেন।’
বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো দাবি করেছেন, তাঁর দেশ বাস্তবে কৃতিত্ব দেখানো একনায়কত্ব এবং জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তাঁর মতে, বিশ্বের অর্ধেক মানুষ এই ধরনের শাসনব্যবস্থার স্বপ্ন দেখে।
আজ বুধবার রুশ সংবাদমাধ্যম আরটি জানিয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার মিনস্কে সপ্তম মেয়াদের জন্য শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে লুকাশেঙ্কো ওই মন্তব্য করেন। এই শপথের মধ্য দিয়ে তাঁর ৩০ বছরের শাসন আরও দীর্ঘায়িত হলো।
নিজেকে ‘সুখী প্রেসিডেন্ট’ আখ্যা দিয়ে লুকাশেঙ্কো জানান, তিনি প্রকৃত দেশপ্রেমিকদের দ্বারা পরিবেষ্টিত, যাঁরা তাঁদের মাতৃভূমিকে ভালোবাসেন। তিনি দাবি করেন, অন্য কোনো রাষ্ট্রনেতার এত পরিশ্রমী ও বিশ্বস্ত জনগণ নেই।
লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘আমি আরও বলতে চাই, বিশ্বের অর্ধেকই আমাদের একনায়কত্বের স্বপ্ন দেখে—বাস্তব কৃতিত্বের একনায়কত্ব এবং আমাদের জনগণের স্বার্থের একনায়কত্ব।’
তাঁর ভাষ্যমতে, বেলারুশে বাক্স্বাধীনতা ভালোভাবেই বজায় রয়েছে এবং তথাকথিত গণতন্ত্রের আদর্শ প্রচার করা দেশগুলোর চেয়ে সেখানে বেশি গণতন্ত্র রয়েছে। তবে তিনি সতর্ক করেন, বাক্স্বাধীনতাকে দেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করার জন্য একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হবে না।
লুকাশেঙ্কো তাঁর নেতৃত্বের সপক্ষে মত দিয়েছেন—এটি দেশটির স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং বিদেশি প্রভাব মোকাবিলার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ৭০ বছর বয়সী এই নেতা স্বাধীনতার পর থেকে বেলারুশের একমাত্র প্রেসিডেন্ট হিসেবে রয়েছেন।
চলতি বছরের ২৬ জানুয়ারি বেলারুশে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওই নির্বাচনে ৮৬.৮২ শতাংশ ভোট পেয়ে লুকাশেঙ্কো আবারও নির্বাচিত হয়েছেন বলে দেশটির নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করেছে। এই ঘোষণা অনুযায়ী, অন্য কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী ৫ শতাংশের বেশি ভোট পাননি।
এর আগে ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর ব্যাপক গণবিক্ষোভ দেখা দিয়েছিল বেলারুশে। বিরোধীরা সে সময় নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ করেছিল। তবে মিনস্ক এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে এবং দাবি করে, এই অস্থিরতা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলোর পাশাপাশি ইউক্রেনের দ্বারা সংগঠিত হয়েছিল।
গত বছরের নভেম্বর মাসে লুকাশেঙ্কো জানিয়েছিলেন, বেলারুশ সত্যিই একনায়কতন্ত্র দ্বারা পরিচালিত হয়। তবে এটি স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা, শৃঙ্খলা, দয়া ও আতিথেয়তার একনায়কতন্ত্র। তিনি বলেছিলেন, ‘পশ্চিমা দেশগুলোর বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণার পরও বিদেশিরা আনন্দের সঙ্গে বেলারুশ ভ্রমণ করছেন।’
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৪ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৫ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৫ ঘণ্টা আগে