রাশিয়ার হামলায় ইউক্রেনীয় শহর মারিউপল ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল। শহরটি পতনের এক বছর হয়ে গেছে। এখন সেখানে চলছে রুশকরণ। মস্কোর শাসনের প্রতীক হিসেবে শহরটিকে নতুন রূপ দেওয়া হচ্ছে। অনেক রুশ সেখানে ছুটছেন সস্তায় বাড়ি বা সম্পত্তি কেনার আশায়।
রাশিয়ার দাবি, বেশ কয়েকটি গণভোটের পর তারা মারিউপলসহ ইউক্রেনের অন্যান্য অধিকৃত এলাকাগুলো মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে।
শহরটিতে দীর্ঘ দুই মাসব্যাপী অবরোধ ও ধারাবাহিক বোমা বর্ষণে প্রায় ৯০ শতাংশ ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে। জাতিসংঘের হিসাবে, যুদ্ধের আগে এ শহরের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৪ লাখ ৩০ হাজার। বোমা হামলায় হাজারো বাসিন্দা নিহত হয়েছেন, শহর ছেড়ে পালিয়ে গেছেন সাড়ে ৩ লাখের মতো।
এখন শহরটিকে রুশকরণ করার প্রক্রিয়া চলছে। শহরটিতে ইউক্রেনীয় ভাষার পথ সংকেতগুলো রুশ ভাষায় পরিবর্তন করা হচ্ছে। বিদ্যালয়গুলোতে রুশ পাঠ্যক্রম যুক্ত করা হচ্ছে। যেসব বাসিন্দা এখনো রয়ে গেছেন তাঁদের রুশ পাসপোর্ট করিয়ে নিতে বাধ্য করা হচ্ছে।
বিবিসি ভেরিফাই স্যাটেলাইট ছবি থেকে মারিউপল পুনর্গঠনের তথ্য–প্রমাণ যাচাই করেছে। স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা যাচ্ছে, রাশিয়া কীভাবে শহরটির চেহারা বদলে দিচ্ছে। একদিকে নতুন নির্মাণ চলছে, অন্যদিকে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চলছে। যুদ্ধপূর্ব বাসিন্দাদের কাছ থেকে শোনা যাচ্ছে, তাঁরা অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ নিয়ে ভীত।
উত্তর মেরু অঞ্চলের রুশ শহর মুরমানস্কের বাসিন্দা ভ্লাদিমির বিবিসিকে বলেন, ‘আমি একটা জায়গা খুঁজে পেয়েছি। মারিউপল একদিন একটা সুন্দর শহর হবে।’
তিনিসহ আরও কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছে বিবিসি। ভ্লাদিমির অবশ্য তাঁর পুরো নাম প্রকাশ করতে চাননি।
ভ্লাদিমির ওই কয়েক ডজন রুশদের মধ্যে একজন যিনি কয়েক মাস ধরে অধিকৃত মারিউপলে বাড়ি খুঁজতে ভিকোনতাকতে নামে একটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ঢুঁ মারছেন। এটি রাশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্ক।
ভ্লাদিমির বলেন, এরই মধ্যে তিনি মুরমানস্ক শহরে নিজের ফ্ল্যাট বিক্রি করে দিয়েছেন। শিগগিরই মারিউপলে নতুন বাড়িতে সপরিবারে উঠবেন। বিবিসিকে তিনি বলেন, ‘মূল বিষয় হলো এটি সমুদ্রের পাশে।’ এখানে বাড়ির দাম কম বলেই তিনি কিনছেন।
স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, মারিউপলের পুনর্গঠন দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। সেখানকার জনজীবন স্বাভাবিকরূপে ফিরে এসেছে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন স্টেশন রসিয়া এক প্রতিবেদনে বলে, ‘ধ্বংসস্তূপের জায়গায় এখন নতুন ফ্ল্যাটের ব্লক, নার্সারি, স্কুল গড়ে উঠেছে। সবকিছুই সর্বোচ্চ আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে পুনর্গঠন করা হচ্ছে।’
রাশিয়ার হামলায় ইউক্রেনীয় শহর মারিউপল ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল। শহরটি পতনের এক বছর হয়ে গেছে। এখন সেখানে চলছে রুশকরণ। মস্কোর শাসনের প্রতীক হিসেবে শহরটিকে নতুন রূপ দেওয়া হচ্ছে। অনেক রুশ সেখানে ছুটছেন সস্তায় বাড়ি বা সম্পত্তি কেনার আশায়।
রাশিয়ার দাবি, বেশ কয়েকটি গণভোটের পর তারা মারিউপলসহ ইউক্রেনের অন্যান্য অধিকৃত এলাকাগুলো মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে।
শহরটিতে দীর্ঘ দুই মাসব্যাপী অবরোধ ও ধারাবাহিক বোমা বর্ষণে প্রায় ৯০ শতাংশ ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে। জাতিসংঘের হিসাবে, যুদ্ধের আগে এ শহরের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৪ লাখ ৩০ হাজার। বোমা হামলায় হাজারো বাসিন্দা নিহত হয়েছেন, শহর ছেড়ে পালিয়ে গেছেন সাড়ে ৩ লাখের মতো।
এখন শহরটিকে রুশকরণ করার প্রক্রিয়া চলছে। শহরটিতে ইউক্রেনীয় ভাষার পথ সংকেতগুলো রুশ ভাষায় পরিবর্তন করা হচ্ছে। বিদ্যালয়গুলোতে রুশ পাঠ্যক্রম যুক্ত করা হচ্ছে। যেসব বাসিন্দা এখনো রয়ে গেছেন তাঁদের রুশ পাসপোর্ট করিয়ে নিতে বাধ্য করা হচ্ছে।
বিবিসি ভেরিফাই স্যাটেলাইট ছবি থেকে মারিউপল পুনর্গঠনের তথ্য–প্রমাণ যাচাই করেছে। স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা যাচ্ছে, রাশিয়া কীভাবে শহরটির চেহারা বদলে দিচ্ছে। একদিকে নতুন নির্মাণ চলছে, অন্যদিকে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চলছে। যুদ্ধপূর্ব বাসিন্দাদের কাছ থেকে শোনা যাচ্ছে, তাঁরা অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ নিয়ে ভীত।
উত্তর মেরু অঞ্চলের রুশ শহর মুরমানস্কের বাসিন্দা ভ্লাদিমির বিবিসিকে বলেন, ‘আমি একটা জায়গা খুঁজে পেয়েছি। মারিউপল একদিন একটা সুন্দর শহর হবে।’
তিনিসহ আরও কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছে বিবিসি। ভ্লাদিমির অবশ্য তাঁর পুরো নাম প্রকাশ করতে চাননি।
ভ্লাদিমির ওই কয়েক ডজন রুশদের মধ্যে একজন যিনি কয়েক মাস ধরে অধিকৃত মারিউপলে বাড়ি খুঁজতে ভিকোনতাকতে নামে একটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ঢুঁ মারছেন। এটি রাশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্ক।
ভ্লাদিমির বলেন, এরই মধ্যে তিনি মুরমানস্ক শহরে নিজের ফ্ল্যাট বিক্রি করে দিয়েছেন। শিগগিরই মারিউপলে নতুন বাড়িতে সপরিবারে উঠবেন। বিবিসিকে তিনি বলেন, ‘মূল বিষয় হলো এটি সমুদ্রের পাশে।’ এখানে বাড়ির দাম কম বলেই তিনি কিনছেন।
স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, মারিউপলের পুনর্গঠন দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। সেখানকার জনজীবন স্বাভাবিকরূপে ফিরে এসেছে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন স্টেশন রসিয়া এক প্রতিবেদনে বলে, ‘ধ্বংসস্তূপের জায়গায় এখন নতুন ফ্ল্যাটের ব্লক, নার্সারি, স্কুল গড়ে উঠেছে। সবকিছুই সর্বোচ্চ আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে পুনর্গঠন করা হচ্ছে।’
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে