সাত দিনেরও বেশি বিদ্যুৎহীন অবস্থায় থাকতে পারে ব্রিটেন। দেশটির সরকার যুদ্ধের মতো পরিস্থিতি তৈরি হলে সম্ভাব্য ‘রণ কৌশল’ যাচাই করার লক্ষ্যেই সাত দিনেরও বেশি সময় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আসন্ন শীত মৌসুমে জ্বালানি সংকটের ফলে বিদ্যুৎ খাতে বিপর্যয় দেখা দিলে তা কীভাবে মোকাবিলা করে হতে পারে সে লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
সরকারের কোনো সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত না করলেও এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু ‘স্পর্শকাতর নথি’ পর্যবেক্ষণ করেছে। সেসব নথিতে সতর্ক করা হয়েছে যে, এর ফলে ‘যৌক্তিক কারণে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ বিবেচনায় পরিবহন, খাদ্য, পানি, যোগাযোগ এবং জ্বালানি খাত অন্তত এক সপ্তাহের জন্য ‘মারাত্মকভাবে ব্যাহত’ হতে পারে।
সে ক্ষেত্রে—নথিতে বলা হয়েছে, এমন বিদ্যুৎহীন পরিস্থিতি দেখা দিলে সরকার কমবয়সী এবং বয়স্কদের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য, পানি এবং আশ্রয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করবে। একই সঙ্গে যারা বিভিন্ন দায়িত্বে নিয়োজিত তাদেরও অগ্রাধিকারভিত্তিতে সেবা দেওয়া হবে। এমন এক সময়ে এই বিষয়টি সামনে এল যখন, দেশটির আবহাওয়া বিভাগ আসন্ন শীত মৌসুমে ব্রিটেন বেশ বড় ধরনের ঝুঁকির মুখোমুখি হতে যাচ্ছে বলে সতর্ক করেছে।
ব্রিটিশ সরকারের একটি সূত্রের বরাত দিয়ে গার্ডিয়ান বলেছে, ‘সরকার এই স্পর্শকাতর বিষয়টিতে সম্পর্কে কোনো প্রচার চায় না। কারণ তারা চায় না যে, এই সমস্যাটিকে ইউক্রেন, জ্বালানি সরবরাহ সংকট এবং জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির সমস্যার সঙ্গে যুক্ত করে কেউ বিবেচনা করুক। তবে সরকার এই বিষয়ে নিশ্চিত যে—জনগণের বিষয়ে আমাদের ভাবতে হবে, কীভাবে আমরা তাদের সাহায্য করতে পারি। সরকার এখন যে বিষয়টি নিয়ে কথা বলছে, তার মানে তাদের সত্যিকারের উদ্বেগ রয়েছে যে এটি ঘটতে পারে।’
সরকারের এমন সম্ভাব্য পরিকল্পনার বিষয়ে সমালোচনা করে দেশটির ছায়া জলবায়ু মন্ত্রী অ্যাড মিলিব্যান্ড বলেছেন, ‘সব সরকারই সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতির জন্য “কন্টিনজেন্সি” পরিকল্পনা তৈরি করে। কিন্তু সত্য হলো—আমরা কনজারভেটিভ পার্টির এক দশকের ব্যর্থ জ্বালানি নীতির প্রত্যক্ষ ফলাফল হিসেবে একটি দুর্বল দেশে পরিণত হয়েছি।’
সাত দিনেরও বেশি বিদ্যুৎহীন অবস্থায় থাকতে পারে ব্রিটেন। দেশটির সরকার যুদ্ধের মতো পরিস্থিতি তৈরি হলে সম্ভাব্য ‘রণ কৌশল’ যাচাই করার লক্ষ্যেই সাত দিনেরও বেশি সময় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আসন্ন শীত মৌসুমে জ্বালানি সংকটের ফলে বিদ্যুৎ খাতে বিপর্যয় দেখা দিলে তা কীভাবে মোকাবিলা করে হতে পারে সে লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
সরকারের কোনো সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত না করলেও এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু ‘স্পর্শকাতর নথি’ পর্যবেক্ষণ করেছে। সেসব নথিতে সতর্ক করা হয়েছে যে, এর ফলে ‘যৌক্তিক কারণে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ বিবেচনায় পরিবহন, খাদ্য, পানি, যোগাযোগ এবং জ্বালানি খাত অন্তত এক সপ্তাহের জন্য ‘মারাত্মকভাবে ব্যাহত’ হতে পারে।
সে ক্ষেত্রে—নথিতে বলা হয়েছে, এমন বিদ্যুৎহীন পরিস্থিতি দেখা দিলে সরকার কমবয়সী এবং বয়স্কদের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য, পানি এবং আশ্রয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করবে। একই সঙ্গে যারা বিভিন্ন দায়িত্বে নিয়োজিত তাদেরও অগ্রাধিকারভিত্তিতে সেবা দেওয়া হবে। এমন এক সময়ে এই বিষয়টি সামনে এল যখন, দেশটির আবহাওয়া বিভাগ আসন্ন শীত মৌসুমে ব্রিটেন বেশ বড় ধরনের ঝুঁকির মুখোমুখি হতে যাচ্ছে বলে সতর্ক করেছে।
ব্রিটিশ সরকারের একটি সূত্রের বরাত দিয়ে গার্ডিয়ান বলেছে, ‘সরকার এই স্পর্শকাতর বিষয়টিতে সম্পর্কে কোনো প্রচার চায় না। কারণ তারা চায় না যে, এই সমস্যাটিকে ইউক্রেন, জ্বালানি সরবরাহ সংকট এবং জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির সমস্যার সঙ্গে যুক্ত করে কেউ বিবেচনা করুক। তবে সরকার এই বিষয়ে নিশ্চিত যে—জনগণের বিষয়ে আমাদের ভাবতে হবে, কীভাবে আমরা তাদের সাহায্য করতে পারি। সরকার এখন যে বিষয়টি নিয়ে কথা বলছে, তার মানে তাদের সত্যিকারের উদ্বেগ রয়েছে যে এটি ঘটতে পারে।’
সরকারের এমন সম্ভাব্য পরিকল্পনার বিষয়ে সমালোচনা করে দেশটির ছায়া জলবায়ু মন্ত্রী অ্যাড মিলিব্যান্ড বলেছেন, ‘সব সরকারই সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতির জন্য “কন্টিনজেন্সি” পরিকল্পনা তৈরি করে। কিন্তু সত্য হলো—আমরা কনজারভেটিভ পার্টির এক দশকের ব্যর্থ জ্বালানি নীতির প্রত্যক্ষ ফলাফল হিসেবে একটি দুর্বল দেশে পরিণত হয়েছি।’
কাতারের আল-উদেইদ মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএম এক বিবৃতিতে জানায়, আমিরাত কাতারের সার্বভৌমত্ব ও আকাশসীমায় ইরানি বিপ্লবী গার্ডের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সরাসরি...
১৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ইরান তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষস্থানীয় ইরানি কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণকারীকে শাস্তি দেওয়ার পর আমাদের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে।
২৬ মিনিট আগেকাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের পাল্টা হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও সুসম্পর্কের নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দেশটি। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা এই হামলাকে সবচেয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই।’
১ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মুহান্নাদ সেলুম মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাতারভিত্তিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের সর্বশেষ হামলাটি মূলত প্রতীকী এবং এটি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার একটি নতুন স্তর। তিনি বলেন, ইরান অতীতে যুক্তরাষ্ট্রকে লক্ষ্য করে ইরাকের ভেতরে হামলা চালিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে