সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নন, জো বাইডেনই আবারও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে তা রাশিয়ার জন্য ভালো হবে। এমনটাই জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। গতকাল বুধবার ক্রেমলিনের আস্থাভাজন সাংবাদিক পাভেল জারুবিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন পুতিন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন নির্বাচনে কে নির্বাচিত হলে রাশিয়ার জন্য ভালো হবে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে পুতিন বলেন, ‘রাশিয়ার জন্য বাইডেনই ভালো হবেন। কারণ, তিনি একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি, তাঁর পরবর্তী পদক্ষেপ সহজেই অনুমান করা যায় এবং তিনি পুরোনো ধারার একজন রাজনীতিবিদ।’
তবে যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের আস্থা অর্জন করে যিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন না কেন, রাশিয়া তাঁর সঙ্গেই কাজ করবে—এমনটাও জানাতে ভোলেননি পুতিন। যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রশাসনকে কীভাবে মূল্যায়ন করেন—এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি সরাসরি কোনো উত্তর না দিয়ে বর্তমান মার্কিন প্রশাসনের রাজনৈতিক অবস্থানের দিকে দৃষ্টি দিতে বলেন।
এ সময় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান অবস্থানের দিকে ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে, এই ইস্যুতে বর্তমান (মার্কিন) প্রশাসনের অবস্থা খুবই ক্ষতিকর ও ভ্রান্তিপূর্ণ।’
পুতিনের মতে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আরও দেড় বছর আগেই শেষ হয়ে যেতে পারত। যদি ২০২২ সালের মার্চে ইস্তাম্বুলে যে চুক্তির বিষয়ে আলোচনা চলছিল, তা চলতে থাকত। তবে পুতিন নির্দিষ্ট কোনো চুক্তি বা শর্তের কথা এ সময় উল্লেখ করেননি।
ইউক্রেনে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিরও আগে কেন আক্রমণ করেননি বিষয়টি নিয়েও আক্ষেপ প্রকাশ করেন পুতিন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, অনেক আগে থেকেই পশ্চিমা নেতারা ন্যাটোর পূর্বমুখী সম্প্রসারণের বিষয়ে মিথ্যা বলে আসছিলেন।
পুতিন বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে আমরা হুমকির মুখে থাকব, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা ইউক্রেনের ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকব এবং আমরা এর আগেও এই বিষয়েই উদ্বিগ্ন ছিলাম।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন এ সময় পশ্চিমের দিকে অভিযোগের তির তাক করে বলেন, ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে ২০১৫ সালে যে মিনস্ক চুক্তি হয়েছিল, তা মূলত হয়েছিল সময়ক্ষেপণের জন্য, যাতে পশ্চিমারা ইউক্রেনকে গোলাবারুদ-অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে ভরে তুলতে পারে।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নন, জো বাইডেনই আবারও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে তা রাশিয়ার জন্য ভালো হবে। এমনটাই জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। গতকাল বুধবার ক্রেমলিনের আস্থাভাজন সাংবাদিক পাভেল জারুবিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন পুতিন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন নির্বাচনে কে নির্বাচিত হলে রাশিয়ার জন্য ভালো হবে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে পুতিন বলেন, ‘রাশিয়ার জন্য বাইডেনই ভালো হবেন। কারণ, তিনি একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি, তাঁর পরবর্তী পদক্ষেপ সহজেই অনুমান করা যায় এবং তিনি পুরোনো ধারার একজন রাজনীতিবিদ।’
তবে যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের আস্থা অর্জন করে যিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন না কেন, রাশিয়া তাঁর সঙ্গেই কাজ করবে—এমনটাও জানাতে ভোলেননি পুতিন। যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রশাসনকে কীভাবে মূল্যায়ন করেন—এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি সরাসরি কোনো উত্তর না দিয়ে বর্তমান মার্কিন প্রশাসনের রাজনৈতিক অবস্থানের দিকে দৃষ্টি দিতে বলেন।
এ সময় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান অবস্থানের দিকে ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে, এই ইস্যুতে বর্তমান (মার্কিন) প্রশাসনের অবস্থা খুবই ক্ষতিকর ও ভ্রান্তিপূর্ণ।’
পুতিনের মতে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আরও দেড় বছর আগেই শেষ হয়ে যেতে পারত। যদি ২০২২ সালের মার্চে ইস্তাম্বুলে যে চুক্তির বিষয়ে আলোচনা চলছিল, তা চলতে থাকত। তবে পুতিন নির্দিষ্ট কোনো চুক্তি বা শর্তের কথা এ সময় উল্লেখ করেননি।
ইউক্রেনে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিরও আগে কেন আক্রমণ করেননি বিষয়টি নিয়েও আক্ষেপ প্রকাশ করেন পুতিন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, অনেক আগে থেকেই পশ্চিমা নেতারা ন্যাটোর পূর্বমুখী সম্প্রসারণের বিষয়ে মিথ্যা বলে আসছিলেন।
পুতিন বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে আমরা হুমকির মুখে থাকব, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা ইউক্রেনের ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকব এবং আমরা এর আগেও এই বিষয়েই উদ্বিগ্ন ছিলাম।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন এ সময় পশ্চিমের দিকে অভিযোগের তির তাক করে বলেন, ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে ২০১৫ সালে যে মিনস্ক চুক্তি হয়েছিল, তা মূলত হয়েছিল সময়ক্ষেপণের জন্য, যাতে পশ্চিমারা ইউক্রেনকে গোলাবারুদ-অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে ভরে তুলতে পারে।
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের শ্রীনগরে আজ শনিবার রাতে বিকট বিস্ফোরণে শব্দ শোনা গেছে। ভারত সরকারের একটি সূত্র অভিযোগ করেছে, যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মাত্র কয়েক ঘণ্টার মাথায় পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়াকে ৩০ দিনের একটি নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগামী সোমবার থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার দাবি জানানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৮ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সঙ্গে বর্তমান যুদ্ধবিরতি ‘শর্তসাপেক্ষ’ ও সিন্ধু পানিচুক্তিসহ কূটনৈতিক পদক্ষেপগুলো নিয়ে ভারতের অবস্থানে কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও পেহেলগাম হামলার জেরে দুই দেশের মধ্যে যে কূটনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছিল, তার সমাধান সহজে হবে
৯ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতির ঘোষণা আসার মাত্র ঘণ্টা তিনেক পরেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল কাশ্মীর উপত্যকা। শনিবার রাত ৮টার দিকে শ্রীনগরের রামবাগ এলাকায় শক্তিশালী বিস্ফোরণে এক শিশুসহ তিনজন আহত হন। এর পর থেকেই উপত্যকার একাধিক শহরে ব্ল্যাকআউট ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য প্রশাসন সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে