আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। এই নীতির কারণে অন্য অনেক শিক্ষার্থীর মতো বিপাকে পড়েছে বেলজিয়ামের রাজ পরিবার। দেশটির ভবিষ্যৎ রানি রাজকন্যা এলিজাবেথের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। ২৩ বছর বয়সী এলিজাবেথ সম্প্রতি হার্ভার্ডে প্রথম বছর শেষ করেছেন।
গত বৃহস্পতিবার (২২ মে) ট্রাম্পের প্রশাসন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষমতা বাতিল করেছে। এর ফলে বর্তমান বিদেশি শিক্ষার্থীদের অন্য প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তরিত হতে হবে অথবা যুক্তরাষ্ট্রে তাঁদের আইনি অবস্থান হারাতে হবে। একই সঙ্গে এই কঠোরতা অন্যান্য কলেজেও সম্প্রসারণের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
বেলজিয়ামের রাজপ্রাসাদের মুখপাত্র লোর ভ্যানডোর্ন দ্য গার্ডিয়ানকে বলেছেন, ‘প্রিন্সেস এলিজাবেথ তাঁর প্রথম বছর শেষ করেছেন। (ট্রাম্প প্রশাসনের) সিদ্ধান্তের প্রভাব আগামী দিন বা সপ্তাহগুলোতে আরও স্পষ্ট হবে। আমরা বর্তমানে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছি।’
প্রাসাদের যোগাযোগ পরিচালক জেভিয়ার বেয়ার্ট যোগ করেছেন, ‘আমরা মার্কিন প্রশাসনের নির্দেশটির বিশ্লেষণ করছি এবং পরিস্থিতি স্থিতিশীল হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করব। আগামী দিন ও সপ্তাহগুলোতে অনেক কিছুই ঘটতে পারে।’
এলিজাবেথ হার্ভার্ডে জননীতি (ডেমোগ্রাফি) নিয়ে দুই বছরের স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে পড়াশোনা করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, এই প্রোগ্রাম শিক্ষার্থীদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করে এবং জনসেবায় একটি সফল কর্মজীবনের জন্য দক্ষতা বাড়ায়।
রাজা ফিলিপ এবং রানি ম্যাথিল্ডের চার সন্তানের মধ্যে প্রিন্সেস এলিজাবেথ সবার বড়। ফলে তিনিই বেলজিয়ামের সিংহাসনের উত্তরাধিকারী। হার্ভার্ডে ভর্তি হওয়ার আগে তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাস ও রাজনীতিতে ডিগ্রি অর্জন করেন।
উল্লেখ্য, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল শুক্রবার বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধে প্রশাসন ট্রাম্পের নীতি স্থগিত করেছেন আদালত।
যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। এই নীতির কারণে অন্য অনেক শিক্ষার্থীর মতো বিপাকে পড়েছে বেলজিয়ামের রাজ পরিবার। দেশটির ভবিষ্যৎ রানি রাজকন্যা এলিজাবেথের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। ২৩ বছর বয়সী এলিজাবেথ সম্প্রতি হার্ভার্ডে প্রথম বছর শেষ করেছেন।
গত বৃহস্পতিবার (২২ মে) ট্রাম্পের প্রশাসন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষমতা বাতিল করেছে। এর ফলে বর্তমান বিদেশি শিক্ষার্থীদের অন্য প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তরিত হতে হবে অথবা যুক্তরাষ্ট্রে তাঁদের আইনি অবস্থান হারাতে হবে। একই সঙ্গে এই কঠোরতা অন্যান্য কলেজেও সম্প্রসারণের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
বেলজিয়ামের রাজপ্রাসাদের মুখপাত্র লোর ভ্যানডোর্ন দ্য গার্ডিয়ানকে বলেছেন, ‘প্রিন্সেস এলিজাবেথ তাঁর প্রথম বছর শেষ করেছেন। (ট্রাম্প প্রশাসনের) সিদ্ধান্তের প্রভাব আগামী দিন বা সপ্তাহগুলোতে আরও স্পষ্ট হবে। আমরা বর্তমানে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছি।’
প্রাসাদের যোগাযোগ পরিচালক জেভিয়ার বেয়ার্ট যোগ করেছেন, ‘আমরা মার্কিন প্রশাসনের নির্দেশটির বিশ্লেষণ করছি এবং পরিস্থিতি স্থিতিশীল হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করব। আগামী দিন ও সপ্তাহগুলোতে অনেক কিছুই ঘটতে পারে।’
এলিজাবেথ হার্ভার্ডে জননীতি (ডেমোগ্রাফি) নিয়ে দুই বছরের স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে পড়াশোনা করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, এই প্রোগ্রাম শিক্ষার্থীদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করে এবং জনসেবায় একটি সফল কর্মজীবনের জন্য দক্ষতা বাড়ায়।
রাজা ফিলিপ এবং রানি ম্যাথিল্ডের চার সন্তানের মধ্যে প্রিন্সেস এলিজাবেথ সবার বড়। ফলে তিনিই বেলজিয়ামের সিংহাসনের উত্তরাধিকারী। হার্ভার্ডে ভর্তি হওয়ার আগে তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাস ও রাজনীতিতে ডিগ্রি অর্জন করেন।
উল্লেখ্য, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল শুক্রবার বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধে প্রশাসন ট্রাম্পের নীতি স্থগিত করেছেন আদালত।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধের মাঝে দেশবাসীকে বিদেশি পণ্যের ব্যবহার বন্ধ করে দেশীয় পণ্য ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গতকাল রোববার জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে এই আহ্বান জানান তিনি। আজ থেকে ভারতে পণ্য ও পরিষেবা কর (জিএসটি) কার্যকর হবে বলে জানান মোদি।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সিদ্ধান্তে এইচ-১বি ভিসায় ১ লাখ ডলারের ফি আরোপের ঘোষণায় চরম অস্থিরতা তৈরি হয়েছে ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি খাতে। এই নীতির প্রতিক্রিয়ায় শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) ভারত সরকার জানায়, এই ধরনের পদক্ষেপে গুরুতর মানবিক পরিণতি হতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেখেয়াল করুন, এই তিন দেশ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলেও সমস্যা সমাধানে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের কথা বলেছে। অর্থাৎ এই একটামাত্র উপায় ছাড়া হয়তো ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সমস্যা সমাধানের কোনো পথ নেই। কিন্তু এই দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান কি আদৌ সম্ভব?
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে। শিগগির স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স, পর্তুগালসহ আরও কয়েকটি দেশ। এর মধ্য দিয়ে বিশ্বে ১৪০টিরও বেশি দেশের স্বীকৃতি পেতে যাচ্ছে ফিলিস্তিন। এই অবস্থায় পশ্চিম তীরে বসবাস করা ফিলিস্তিনিদের প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়েছিল যুক্তরাজ্যভিত্তিক গার্ডিয়ান।
৭ ঘণ্টা আগে