ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। তবে ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা রাশিয়ার সবগুলো ড্রোনই ধ্বংস করেছে। এই হামলায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়া থেকে পাঠানো সবগুলো ড্রোনই ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে বলে জানিয়েছেন কিয়েভের সামরিক প্রশাসনের প্রধান সেরহি পপকো।
আজ বুধবার সকালে সেরহি পপকো এক টুইটে বলেন, ‘ইউক্রেন গুলি করে রাশিয়ার ১০টি ড্রোন ভূপাতিত করেছে।’
পপকো আরও বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্যানুসারে, রাশিয়া হামলার জন্য শাহেদ ড্রোন ব্যবহার করেছে। ড্রোনগুলো বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ নিয়ে হামলা চালিয়েছিল।’
কিয়েভের সামরিক প্রশাসনের প্রধান আরও বলেন, ‘কিয়েভের চারদিক থেকে ১০ টির মতো ড্রোন আক্রমণ করেছিল, কিন্তু আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তা শনাক্ত করে ধ্বংস করতে সক্ষম হয়।’
রুশ ড্রোনগুলোর ধ্বংসাবশেষ কিয়েভের সোলমিয়ানস্কি, হোলোসিভস্কি এবং সোভিয়াতোশিনস্কি এলাকায় পড়েছে। এসব ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ কিছু অনাবাসিক স্থাপনা এবং রাস্তার ক্ষতি করেছে। তবে কোন গুরুতর ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বা কোথাও আগুন লাগেনি। এতে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলেও জানা যায়নি।
এদিকে ওদেসার সামরিক প্রশাসনের প্রধান ওলেহ কিপার বুধবার আরেক টুইট বার্তায় তাঁর প্রশাসনকে সম্ভাব্য ড্রোন হামলার বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলেছেন।
কিপার তাঁর টুইট বার্তায় জানান, যখন আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কাজ করবে তখন সাধারণ মানুষ যেন সবাই নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যায়।
এর আগে ইউক্রেন ক্রিমিয়া উপদ্বীপে রাশিয়ার একটি গোলাবারুদ ডিপোতে ইউক্রেন ড্রোন হামলা করেছে। এ ঘটনার পর বহু মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ক্রিমিয়া উপদ্বীপের সঙ্গে রাশিয়াকে সংযুক্তকারী ইউরোপের বৃহত্তম কের্চ সড়ক ও রেল সেতুতে যান চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। তবে ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা রাশিয়ার সবগুলো ড্রোনই ধ্বংস করেছে। এই হামলায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়া থেকে পাঠানো সবগুলো ড্রোনই ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে বলে জানিয়েছেন কিয়েভের সামরিক প্রশাসনের প্রধান সেরহি পপকো।
আজ বুধবার সকালে সেরহি পপকো এক টুইটে বলেন, ‘ইউক্রেন গুলি করে রাশিয়ার ১০টি ড্রোন ভূপাতিত করেছে।’
পপকো আরও বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্যানুসারে, রাশিয়া হামলার জন্য শাহেদ ড্রোন ব্যবহার করেছে। ড্রোনগুলো বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ নিয়ে হামলা চালিয়েছিল।’
কিয়েভের সামরিক প্রশাসনের প্রধান আরও বলেন, ‘কিয়েভের চারদিক থেকে ১০ টির মতো ড্রোন আক্রমণ করেছিল, কিন্তু আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তা শনাক্ত করে ধ্বংস করতে সক্ষম হয়।’
রুশ ড্রোনগুলোর ধ্বংসাবশেষ কিয়েভের সোলমিয়ানস্কি, হোলোসিভস্কি এবং সোভিয়াতোশিনস্কি এলাকায় পড়েছে। এসব ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ কিছু অনাবাসিক স্থাপনা এবং রাস্তার ক্ষতি করেছে। তবে কোন গুরুতর ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বা কোথাও আগুন লাগেনি। এতে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলেও জানা যায়নি।
এদিকে ওদেসার সামরিক প্রশাসনের প্রধান ওলেহ কিপার বুধবার আরেক টুইট বার্তায় তাঁর প্রশাসনকে সম্ভাব্য ড্রোন হামলার বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলেছেন।
কিপার তাঁর টুইট বার্তায় জানান, যখন আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কাজ করবে তখন সাধারণ মানুষ যেন সবাই নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যায়।
এর আগে ইউক্রেন ক্রিমিয়া উপদ্বীপে রাশিয়ার একটি গোলাবারুদ ডিপোতে ইউক্রেন ড্রোন হামলা করেছে। এ ঘটনার পর বহু মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ক্রিমিয়া উপদ্বীপের সঙ্গে রাশিয়াকে সংযুক্তকারী ইউরোপের বৃহত্তম কের্চ সড়ক ও রেল সেতুতে যান চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৩ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৪ ঘণ্টা আগে