কৃষ্ণসাগরের নতুন সমুদ্রপথ পাড়ি দিয়ে ২০ হাজার টন গম নিয়ে ইউক্রেনের চরনোমোরস্ক বন্দরে ভিড়েছে দুটি কার্গো জাহাজ। রাশিয়া নৌযানের নিরাপত্তা বিষয়ক চুক্তি ভঙ্গ করার পর প্রথম কোনো বেসামরিক জলযান ইউক্রেনের বন্দরে পৌঁছাল।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, আগে কেবল ইউক্রেন থেকে ছেড়ে যাওয়া জলযানগুলোই এই সমুদ্রপথ ব্যবহার করত। ইউক্রেনের উপ-প্রধানমন্ত্রী অলেক্সান্ডার কুবরাকভ বলেছেন, মহাসাগরীয় দ্বীপ দেশ পালাউয়ের পতাকাবাহী রেজিলিয়েন্ট আফ্রিকা ও আরোয়াট নামের জাহাজ দুটিতে ক্রু হিসেবে ইউক্রেন, তুরস্ক, আজারবাইজান ও মিশরের লোকজন ছিল।
ইউক্রেনের কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জাহাজগুলো মিশর ও ইসরায়েলে গম পৌঁছে দেবে।
যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে ইউক্রেনের বন্দরগুলো থেকে শস্যের নিরাপদ রপ্তানির জন্য জাতিসংঘের সহায়তায় সম্পাদিত চুক্তি থেকে রাশিয়া সরে যাওয়ার পর কৃষ্ণসাগরের পশ্চিম উপকূলের সঙ্গে যুক্ত এই সমুদ্রপথ ব্যবহারের ঘোষণা দেয় কিয়েভ।
চুক্তি থেকে সরে আসার বিষয়ে মস্কো বলেছিল, ওই চুক্তির আওতায় রাশিয়ার খাদ্য ও সার রপ্তানি করতে দেওয়ার কথা থাকলেও তা মানা হয়নি। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রুশ কৃষিপণ্য রপ্তানিতে বাধার সৃষ্টি হয়েছে বলেও তখন অভিযোগ করা হয়।
এরপর ইউক্রেনে আসা বেসামরিক জাহাজগুলোকে ‘সম্ভাব্য সামরিক লক্ষ্য’ হিসেবে বিবেচনা করার হুমকি দেয় রাশিয়া। সম্প্রতি ইউক্রেনের ওডেসা বন্দরে নোঙর করা একটি জাহাজকে একাধিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের লক্ষ্যবস্তু করার ব্যাপারে এ সপ্তাহের শুরুতে রাশিয়ার দিকে অভিযোগ তুলেছে যুক্তরাজ্য।
সূর্যমুখী তেল, বার্লি, ভুট্টা এবং গমের মতো ফসল রপ্তানির ক্ষেত্রে বিশ্বে সবার আগে আছে ইউক্রেন। ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর সময় কৃষ্ণসাগরের বন্দরগুলোয় রুশ নৌবাহিনী রপ্তানিযোগ্য ২০ মিলিয়ন টন শস্য আটকে দিয়েছিল। এর ফলে বিশ্বে খাদ্যের দাম বেড়ে যায় এবং মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকান দেশগুলোতে খাদ্যঘাটতি সৃষ্টির শঙ্কা দেখা দেয়।
আফগানিস্তান, ইয়েমেন, সুদান এবং ইথিওপিয়াসহ এই কয়েকটি দেশ, যারা ইউক্রেন থেকে আমদানি করা খাদ্যের ওপর নির্ভরশীল, তারা এখনো মানবিক সহায়তার জন্য মরিয়া।
কৃষ্ণসাগরের মধ্য দিয়ে যাওয়া জাহাজকে হুমকি দেওয়ার পাশাপাশি, ইউক্রেনের বন্দর অবকাঠামোকে বারবার লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছে মস্কো। গত জুলাই থেকে ইউক্রেনের বেশির ভাগ শস্য রপ্তানি পরিচালিত হচ্ছে যে ইজমাইল এবং রেনি বন্দর থেকে, সেখানকার রপ্তানি কার্যক্রম ব্যাহত করার লক্ষ্যে বেশ কয়েকবার হামলা চালিয়েছে রুশ বাহিনী।
ইউক্রেনের শস্য রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত করা এবং বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তাকে ক্ষুণ্ন করার ‘নিষ্ঠুর’ প্রচেষ্টার ব্যাপারে রাশিয়াকে অভিযুক্ত করেছে কিয়েভ।
কৃষ্ণসাগরের নতুন সমুদ্রপথ পাড়ি দিয়ে ২০ হাজার টন গম নিয়ে ইউক্রেনের চরনোমোরস্ক বন্দরে ভিড়েছে দুটি কার্গো জাহাজ। রাশিয়া নৌযানের নিরাপত্তা বিষয়ক চুক্তি ভঙ্গ করার পর প্রথম কোনো বেসামরিক জলযান ইউক্রেনের বন্দরে পৌঁছাল।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, আগে কেবল ইউক্রেন থেকে ছেড়ে যাওয়া জলযানগুলোই এই সমুদ্রপথ ব্যবহার করত। ইউক্রেনের উপ-প্রধানমন্ত্রী অলেক্সান্ডার কুবরাকভ বলেছেন, মহাসাগরীয় দ্বীপ দেশ পালাউয়ের পতাকাবাহী রেজিলিয়েন্ট আফ্রিকা ও আরোয়াট নামের জাহাজ দুটিতে ক্রু হিসেবে ইউক্রেন, তুরস্ক, আজারবাইজান ও মিশরের লোকজন ছিল।
ইউক্রেনের কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জাহাজগুলো মিশর ও ইসরায়েলে গম পৌঁছে দেবে।
যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে ইউক্রেনের বন্দরগুলো থেকে শস্যের নিরাপদ রপ্তানির জন্য জাতিসংঘের সহায়তায় সম্পাদিত চুক্তি থেকে রাশিয়া সরে যাওয়ার পর কৃষ্ণসাগরের পশ্চিম উপকূলের সঙ্গে যুক্ত এই সমুদ্রপথ ব্যবহারের ঘোষণা দেয় কিয়েভ।
চুক্তি থেকে সরে আসার বিষয়ে মস্কো বলেছিল, ওই চুক্তির আওতায় রাশিয়ার খাদ্য ও সার রপ্তানি করতে দেওয়ার কথা থাকলেও তা মানা হয়নি। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রুশ কৃষিপণ্য রপ্তানিতে বাধার সৃষ্টি হয়েছে বলেও তখন অভিযোগ করা হয়।
এরপর ইউক্রেনে আসা বেসামরিক জাহাজগুলোকে ‘সম্ভাব্য সামরিক লক্ষ্য’ হিসেবে বিবেচনা করার হুমকি দেয় রাশিয়া। সম্প্রতি ইউক্রেনের ওডেসা বন্দরে নোঙর করা একটি জাহাজকে একাধিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের লক্ষ্যবস্তু করার ব্যাপারে এ সপ্তাহের শুরুতে রাশিয়ার দিকে অভিযোগ তুলেছে যুক্তরাজ্য।
সূর্যমুখী তেল, বার্লি, ভুট্টা এবং গমের মতো ফসল রপ্তানির ক্ষেত্রে বিশ্বে সবার আগে আছে ইউক্রেন। ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর সময় কৃষ্ণসাগরের বন্দরগুলোয় রুশ নৌবাহিনী রপ্তানিযোগ্য ২০ মিলিয়ন টন শস্য আটকে দিয়েছিল। এর ফলে বিশ্বে খাদ্যের দাম বেড়ে যায় এবং মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকান দেশগুলোতে খাদ্যঘাটতি সৃষ্টির শঙ্কা দেখা দেয়।
আফগানিস্তান, ইয়েমেন, সুদান এবং ইথিওপিয়াসহ এই কয়েকটি দেশ, যারা ইউক্রেন থেকে আমদানি করা খাদ্যের ওপর নির্ভরশীল, তারা এখনো মানবিক সহায়তার জন্য মরিয়া।
কৃষ্ণসাগরের মধ্য দিয়ে যাওয়া জাহাজকে হুমকি দেওয়ার পাশাপাশি, ইউক্রেনের বন্দর অবকাঠামোকে বারবার লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছে মস্কো। গত জুলাই থেকে ইউক্রেনের বেশির ভাগ শস্য রপ্তানি পরিচালিত হচ্ছে যে ইজমাইল এবং রেনি বন্দর থেকে, সেখানকার রপ্তানি কার্যক্রম ব্যাহত করার লক্ষ্যে বেশ কয়েকবার হামলা চালিয়েছে রুশ বাহিনী।
ইউক্রেনের শস্য রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত করা এবং বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তাকে ক্ষুণ্ন করার ‘নিষ্ঠুর’ প্রচেষ্টার ব্যাপারে রাশিয়াকে অভিযুক্ত করেছে কিয়েভ।
কাতারের আল-উদেইদ মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএম এক বিবৃতিতে জানায়, আমিরাত কাতারের সার্বভৌমত্ব ও আকাশসীমায় ইরানি বিপ্লবী গার্ডের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সরাসরি...
২৯ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ইরান তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষস্থানীয় ইরানি কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণকারীকে শাস্তি দেওয়ার পর আমাদের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে।
৪০ মিনিট আগেকাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের পাল্টা হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও সুসম্পর্কের নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দেশটি। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা এই হামলাকে সবচেয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই।’
১ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মুহান্নাদ সেলুম মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাতারভিত্তিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের সর্বশেষ হামলাটি মূলত প্রতীকী এবং এটি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার একটি নতুন স্তর। তিনি বলেন, ইরান অতীতে যুক্তরাষ্ট্রকে লক্ষ্য করে ইরাকের ভেতরে হামলা চালিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে