রাশিয়া যদি ইউক্রেনে জয়ী হয়, তাহলে ‘কোল্ড ওয়ার’ সময়ে যুক্তরাজ্যের যে প্রতিরক্ষা ব্যয় হয়েছিল, তার তিনগুণ বাড়াতে হতে পারে বলে অর্থমন্ত্রী র্যাচেল রিভসকে সতর্ক করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি। দ্য টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
১৯৪৭ থেকে ১৯৯১ পর্যন্ত বিশ্বের তৎকালীন দুই সুপারপাওয়ার—যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমানে রাশিয়া)—এর মধ্যে রাজনৈতিক, সামরিক ও অর্থনৈতিক দ্বন্দ্বকে ‘কোল্ড ওয়ার’ বা শীতল যুদ্ধ নাম দেওয়া হয়েছিল। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখন ব্রিটেনের সামরিক সহায়তা বৃদ্ধি করে চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা না করলে ভবিষ্যতে ব্যয় অনেক বেশি হয়ে যাবে। ল্যামি জানান, অর্থ বিভাগের সঙ্গে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তাদের ইঙ্গিত দিয়েছেন, স্বল্পমেয়াদি সঞ্চয়ের চেষ্টা দীর্ঘমেয়াদে উল্টো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
মিউনিখে নিরাপত্তা সম্মেলনে বক্তব্য দেওয়ার সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ল্যামি বলেন, ইউরোপের দেশগুলোর প্রয়োজনীয় সামরিক সক্ষমতা অর্জন করা উচিত, যাতে ভবিষ্যতে রাশিয়ার আগ্রাসন প্রতিহত করা যায়।
ফ্রান্স, জার্মানি ও পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে এক প্যানেলে অংশ নিয়ে তিনি বলেন, ‘ইউরোপ এটি করতে পারে—অবশ্যই পারবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাই—পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা, আমাদের ট্রেজারি বিভাগের সঙ্গে—কীভাবে বলবো—বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমাদের মধ্যে এটি স্পষ্ট, যদি ইউক্রেন ব্যর্থ হয়, তাহলে খরচ বহুগুণ বেড়ে যাবে।’
ল্যামি বলেন, ‘শীতল যুদ্ধের সময় আমরা গড়ে জিডিপির সাত শতাংশ বা তার বেশি প্রতিরক্ষায় ব্যয় করতাম। তাই এখন এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা না করে ভবিষ্যতে টাকা বাঁচানো যাবে, এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। আমরা এই যুদ্ধের প্রভাব স্পষ্ট দৃশ্যমান।’
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে ডেভিড ল্যামির মন্তব্যগুলো মন্ত্রিসভার মধ্যে একটি চলমান লড়াইয়ের ইঙ্গিত দেয়, যেখানে দ্রুত প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়ানো নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে।
তবে ল্যামি বলেন, জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশ হবে প্রতিরক্ষা বাজেট, এ বিষয়ে সরকার ‘সম্পূর্ণভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’। তবে এই লক্ষ্য কবে অর্জিত হবে তা তিনি বলেননি। শুধু প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, মন্ত্রীরা কয়েক মাসের মধ্যে একটি পথনির্দেশনা উপস্থাপন করবেন।
ইউরোপের দেশগুলোকে সতর্ক করে দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইউরোপীয় দেশগুলোকে তাদের প্রতিরক্ষা ব্যয় পাঁচ শতাংশে বাড়াতে হবে, কারণ যুক্তরাষ্ট্র তার সম্পদ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে সরাতে চায়।
গতকাল শনিবার ন্যাটো মহাসচিব মার্ক রুটে বলেন, ন্যাটোর পরবর্তী সম্মেলনে জুনে প্রতিরক্ষা বরাদ্দ ‘তিন শতাংশের চেয়ে অনেক বেশি’ করার নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করার কথা ভাবছে।
র্যাচেল রিভস আগামী মাসে বড় ধরনের ব্যয় সংকোচনের ঘোষণা দেওয়ার কথা রয়েছে। এই সময় প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়ানোর পরামর্শ দিলেন ডেভিড ল্যামি। এ বছর যুক্তরাজ্য সামরিক খাতে ৫ হাজার ৬৯০ কোটি পাউন্ড এবং পরবর্তী বছরে ৫ হাজার ৯৮০ কোটি পাউন্ড ব্যয়ের পরিকল্পনা করেছে, যা মোট জাতীয় সম্পদের ২ দশমিক ৩ শতাংশের সমান।
পঞ্চাশের দশকে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা ব্যয় সাত শতাংশের উপরে ছিল এবং আশির দশকে এটি চার শতাংশের উপরে ছিল। এটি ২০১৭ সালে ১ দশমিক ৯৮ শতাংশে নামে। সাত শতাংশে ফিরে যাওয়ার জন্য যুক্তরাজ্যকে প্রতিবছর ১৭০ বিলিয়ন পাউন্ডের বেশি ব্যয় করতে হবে।
ল্যামি বলেন, ইউরোপের মোট জিডিপি থেকে প্রতিরক্ষায় বর্তমান ব্যয় মাত্র শূন্য দশমিক শূন্য এক শতাংশ। ইউরোপকে ইউক্রেনকে সমর্থন দেওয়ার জন্য ব্যয়ের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াতে হবে, যাতে রাশিয়ার আগ্রাসন রোধ করা যায়। পুতিনকে মোকাবিলা করতে এটা অবশ্যই করতে হবে।
ল্যামি বলেন, ‘আমরা জানি, এটি শুধু ইউক্রেনের জন্য নয়, ইউরোপের জন্যও ফ্রন্টলাইন। যখন আমরা একটি আলোচনার মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারব, তখনও রাশিয়ার আগ্রাসন বন্ধ হবে না। তাই এটি ইউরোপের অস্তিত্বের প্রশ্ন।’
পুতিনের সঙ্গে শান্তিচুক্তি নিয়ে আলোচনার পর ট্রাম্প ও তাঁর প্রতিরক্ষা সচিব পিট হেগসেথ সরাসরি বলেছেন, ইউরোপীয় নিরাপত্তা আর ‘হোয়াইট হাউসের প্রধান মনোযোগ’ নয়।
এ প্রসঙ্গে গতকাল শনিবার পূর্ববর্তী সেনাবাহিনীর প্রধান লর্ড ড্যানাট বলেন, যদি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার প্রতিরক্ষা ব্যয় না বাড়ান, তবে তাঁকে ‘ইতিহাসের ভাগাড়ে’ ঠেলে দেওয়া হবে। আর ব্রিটেনের সেনাবাহিনী বর্তমানে এতটাই ‘দুর্বল’ অবস্থায় আছে যে, রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি হলে ইউক্রেনে শান্তিরক্ষা মিশন পরিচালনার ক্ষমতাও এটির নেই।
রাশিয়া যদি ইউক্রেনে জয়ী হয়, তাহলে ‘কোল্ড ওয়ার’ সময়ে যুক্তরাজ্যের যে প্রতিরক্ষা ব্যয় হয়েছিল, তার তিনগুণ বাড়াতে হতে পারে বলে অর্থমন্ত্রী র্যাচেল রিভসকে সতর্ক করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি। দ্য টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
১৯৪৭ থেকে ১৯৯১ পর্যন্ত বিশ্বের তৎকালীন দুই সুপারপাওয়ার—যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমানে রাশিয়া)—এর মধ্যে রাজনৈতিক, সামরিক ও অর্থনৈতিক দ্বন্দ্বকে ‘কোল্ড ওয়ার’ বা শীতল যুদ্ধ নাম দেওয়া হয়েছিল। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখন ব্রিটেনের সামরিক সহায়তা বৃদ্ধি করে চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা না করলে ভবিষ্যতে ব্যয় অনেক বেশি হয়ে যাবে। ল্যামি জানান, অর্থ বিভাগের সঙ্গে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তাদের ইঙ্গিত দিয়েছেন, স্বল্পমেয়াদি সঞ্চয়ের চেষ্টা দীর্ঘমেয়াদে উল্টো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
মিউনিখে নিরাপত্তা সম্মেলনে বক্তব্য দেওয়ার সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ল্যামি বলেন, ইউরোপের দেশগুলোর প্রয়োজনীয় সামরিক সক্ষমতা অর্জন করা উচিত, যাতে ভবিষ্যতে রাশিয়ার আগ্রাসন প্রতিহত করা যায়।
ফ্রান্স, জার্মানি ও পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে এক প্যানেলে অংশ নিয়ে তিনি বলেন, ‘ইউরোপ এটি করতে পারে—অবশ্যই পারবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাই—পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা, আমাদের ট্রেজারি বিভাগের সঙ্গে—কীভাবে বলবো—বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমাদের মধ্যে এটি স্পষ্ট, যদি ইউক্রেন ব্যর্থ হয়, তাহলে খরচ বহুগুণ বেড়ে যাবে।’
ল্যামি বলেন, ‘শীতল যুদ্ধের সময় আমরা গড়ে জিডিপির সাত শতাংশ বা তার বেশি প্রতিরক্ষায় ব্যয় করতাম। তাই এখন এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা না করে ভবিষ্যতে টাকা বাঁচানো যাবে, এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। আমরা এই যুদ্ধের প্রভাব স্পষ্ট দৃশ্যমান।’
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে ডেভিড ল্যামির মন্তব্যগুলো মন্ত্রিসভার মধ্যে একটি চলমান লড়াইয়ের ইঙ্গিত দেয়, যেখানে দ্রুত প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়ানো নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে।
তবে ল্যামি বলেন, জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশ হবে প্রতিরক্ষা বাজেট, এ বিষয়ে সরকার ‘সম্পূর্ণভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’। তবে এই লক্ষ্য কবে অর্জিত হবে তা তিনি বলেননি। শুধু প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, মন্ত্রীরা কয়েক মাসের মধ্যে একটি পথনির্দেশনা উপস্থাপন করবেন।
ইউরোপের দেশগুলোকে সতর্ক করে দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইউরোপীয় দেশগুলোকে তাদের প্রতিরক্ষা ব্যয় পাঁচ শতাংশে বাড়াতে হবে, কারণ যুক্তরাষ্ট্র তার সম্পদ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে সরাতে চায়।
গতকাল শনিবার ন্যাটো মহাসচিব মার্ক রুটে বলেন, ন্যাটোর পরবর্তী সম্মেলনে জুনে প্রতিরক্ষা বরাদ্দ ‘তিন শতাংশের চেয়ে অনেক বেশি’ করার নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করার কথা ভাবছে।
র্যাচেল রিভস আগামী মাসে বড় ধরনের ব্যয় সংকোচনের ঘোষণা দেওয়ার কথা রয়েছে। এই সময় প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়ানোর পরামর্শ দিলেন ডেভিড ল্যামি। এ বছর যুক্তরাজ্য সামরিক খাতে ৫ হাজার ৬৯০ কোটি পাউন্ড এবং পরবর্তী বছরে ৫ হাজার ৯৮০ কোটি পাউন্ড ব্যয়ের পরিকল্পনা করেছে, যা মোট জাতীয় সম্পদের ২ দশমিক ৩ শতাংশের সমান।
পঞ্চাশের দশকে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা ব্যয় সাত শতাংশের উপরে ছিল এবং আশির দশকে এটি চার শতাংশের উপরে ছিল। এটি ২০১৭ সালে ১ দশমিক ৯৮ শতাংশে নামে। সাত শতাংশে ফিরে যাওয়ার জন্য যুক্তরাজ্যকে প্রতিবছর ১৭০ বিলিয়ন পাউন্ডের বেশি ব্যয় করতে হবে।
ল্যামি বলেন, ইউরোপের মোট জিডিপি থেকে প্রতিরক্ষায় বর্তমান ব্যয় মাত্র শূন্য দশমিক শূন্য এক শতাংশ। ইউরোপকে ইউক্রেনকে সমর্থন দেওয়ার জন্য ব্যয়ের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াতে হবে, যাতে রাশিয়ার আগ্রাসন রোধ করা যায়। পুতিনকে মোকাবিলা করতে এটা অবশ্যই করতে হবে।
ল্যামি বলেন, ‘আমরা জানি, এটি শুধু ইউক্রেনের জন্য নয়, ইউরোপের জন্যও ফ্রন্টলাইন। যখন আমরা একটি আলোচনার মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারব, তখনও রাশিয়ার আগ্রাসন বন্ধ হবে না। তাই এটি ইউরোপের অস্তিত্বের প্রশ্ন।’
পুতিনের সঙ্গে শান্তিচুক্তি নিয়ে আলোচনার পর ট্রাম্প ও তাঁর প্রতিরক্ষা সচিব পিট হেগসেথ সরাসরি বলেছেন, ইউরোপীয় নিরাপত্তা আর ‘হোয়াইট হাউসের প্রধান মনোযোগ’ নয়।
এ প্রসঙ্গে গতকাল শনিবার পূর্ববর্তী সেনাবাহিনীর প্রধান লর্ড ড্যানাট বলেন, যদি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার প্রতিরক্ষা ব্যয় না বাড়ান, তবে তাঁকে ‘ইতিহাসের ভাগাড়ে’ ঠেলে দেওয়া হবে। আর ব্রিটেনের সেনাবাহিনী বর্তমানে এতটাই ‘দুর্বল’ অবস্থায় আছে যে, রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি হলে ইউক্রেনে শান্তিরক্ষা মিশন পরিচালনার ক্ষমতাও এটির নেই।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগে