ইউরোপের দেশ যুক্তরাজ্যে তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়ছে। যুক্তরাজ্যের আবহাওয়া অফিসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তাঁরা দেশটিতে ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন। তাপমাত্রার ভয়াবহ বৃদ্ধির ফলে দেশটিতে এরই মধ্যে সর্বোচ্চ সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্ভবত যুক্তরাজ্য বিগত ৩৬৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। ১৬৫৯ সালের পর সম্ভবত যুক্তরাজ্য এই পরিমাণ তাপমাত্রা দেখেনি। আজ মঙ্গলবার যুক্তরাজ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চার্লউড শহরে। সেখানে সর্বোচ্চ ৩৯ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে বলে এক টুইটে জানিয়েছে দেশটির আবহাওয়া অফিস।
দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখনো যুক্তরাজ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১০১ দশমিক ৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট। যা ২০১৯ সালে কেম্ব্রিজ বোটানিক্যাল গার্ডেনে রেকর্ড করা হয়েছিল।
যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্লাইমেট ইনফরমেশন সেন্টারের পরিচালক মার্ক ম্যাকার্থি দ্য ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেছেন, ‘আমরা পুরোপুরি আত্মবিশ্বাসী যে,১৮৫০ সালের পর আমরা কখনোই একদিনে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করিনি।’ তবে বিষয়টি কেবল এখানেই থেমে থাকছে না। অনেকে আবার যুক্তরাজ্যের তাপমাত্রা বৃদ্ধির এই ইতিহাসে বিগত ৬ থেকে ৭ হাজার বছর আগের তাপমাত্রার সঙ্গেও তুলনা করেছেন।
ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও যুক্তরাজ্যের অতীত আবহাওয়া নিয়ে গবেষণাকারী প্যালিওক্লাইমেটোলজিস্ট আলেক্সান্ডার ফ্রান্সওর্থ দ্য ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেছেন, ‘এমন কোনো সরাসরি প্রমাণ নেই যে, বিগত ৬ হাজার বছরের মধ্যে ব্রিটেনে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।’
ফলে, খুব সহজেই বোঝা যাচ্ছে ইউরোপের এই অন্যতম প্রভাশালী দেশটি বর্তমানে তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে নাকাল অবস্থায় রয়েছে। দেশটির আবহাওয়া অফিসের সতর্কবার্তা থেকে তাদের ভোগান্তির তীব্রতাও অনুমান করা যায় অনেকটাই।
ইউরোপের দেশ যুক্তরাজ্যে তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়ছে। যুক্তরাজ্যের আবহাওয়া অফিসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তাঁরা দেশটিতে ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন। তাপমাত্রার ভয়াবহ বৃদ্ধির ফলে দেশটিতে এরই মধ্যে সর্বোচ্চ সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্ভবত যুক্তরাজ্য বিগত ৩৬৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। ১৬৫৯ সালের পর সম্ভবত যুক্তরাজ্য এই পরিমাণ তাপমাত্রা দেখেনি। আজ মঙ্গলবার যুক্তরাজ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চার্লউড শহরে। সেখানে সর্বোচ্চ ৩৯ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে বলে এক টুইটে জানিয়েছে দেশটির আবহাওয়া অফিস।
দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখনো যুক্তরাজ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১০১ দশমিক ৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট। যা ২০১৯ সালে কেম্ব্রিজ বোটানিক্যাল গার্ডেনে রেকর্ড করা হয়েছিল।
যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্লাইমেট ইনফরমেশন সেন্টারের পরিচালক মার্ক ম্যাকার্থি দ্য ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেছেন, ‘আমরা পুরোপুরি আত্মবিশ্বাসী যে,১৮৫০ সালের পর আমরা কখনোই একদিনে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করিনি।’ তবে বিষয়টি কেবল এখানেই থেমে থাকছে না। অনেকে আবার যুক্তরাজ্যের তাপমাত্রা বৃদ্ধির এই ইতিহাসে বিগত ৬ থেকে ৭ হাজার বছর আগের তাপমাত্রার সঙ্গেও তুলনা করেছেন।
ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও যুক্তরাজ্যের অতীত আবহাওয়া নিয়ে গবেষণাকারী প্যালিওক্লাইমেটোলজিস্ট আলেক্সান্ডার ফ্রান্সওর্থ দ্য ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেছেন, ‘এমন কোনো সরাসরি প্রমাণ নেই যে, বিগত ৬ হাজার বছরের মধ্যে ব্রিটেনে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।’
ফলে, খুব সহজেই বোঝা যাচ্ছে ইউরোপের এই অন্যতম প্রভাশালী দেশটি বর্তমানে তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে নাকাল অবস্থায় রয়েছে। দেশটির আবহাওয়া অফিসের সতর্কবার্তা থেকে তাদের ভোগান্তির তীব্রতাও অনুমান করা যায় অনেকটাই।
শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধ
৩৫ মিনিট আগেতদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পাকিস্তানি এজেন্টরা প্রথমে জ্যোতির সঙ্গে অনলাইনে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়। এভাবেই পাকিস্তান হাইকমিশনে কর্মরত এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশ নামে এক কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। এহসানের সঙ্গে অন্তত দুবার তিনি পাকিস্তানে গিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশভাগ কোনো একক নেতার কাজ ছিল না। তিনটি প্রধান শক্তি একত্রে কাজ করেছে—জিন্নাহ যিনি পাকিস্তানের দাবি তুলেছিলেন, কংগ্রেস যারা অবশেষে বিভাজন মেনে নিয়েছিল এবং লর্ড মাউন্টব্যাটেন যিনি তা বাস্তবায়ন করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সহায়তা করছে চীন। এমনটাই দাবি করা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিয়োথ আরোনাথের এক প্রতিবেদনে। আর, ইরান-চীনের এই যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েল। যদিও ইরান বা চীনের তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে