ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধ ঠেকাতে ৮৮ বার রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা করার দাবি করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। স্থানীয় সময় বুধবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে দেওয়া রেকর্ডকৃত ভাষণে তিনি এ দাবি করেছেন বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন।
জেলেনস্কি তাঁর পূর্ব থেকে রেকর্ড করা ভাষণে বলেছেন, ‘আমি প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে এ বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্নভাবে রাশিয়ার সঙ্গে অন্তত ৮৮ বার কথা বলেছি। তার পরও যুদ্ধ ঠেকানো যায়নি। রাশিয়া আগ্রাসন বন্ধের পরিবর্তে পূর্ণ মাত্রায় হামলা করে বসে। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের আত্মরক্ষা করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না।’
চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ নাম দিয়ে ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। এরপর যুদ্ধবিরতির জন্য বেশ কয়েক দফা উদ্যোগ নেওয়া হলেও কার্যত কোনো ফল আসেনি। দীর্ঘ সাত মাস ধরে যুদ্ধ চলছে দেশ দুটির মধ্যে। ইতিমধ্যে শত শত মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। উদ্বাস্তু হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। বিধ্বস্ত হয়েছে ইউক্রেনের অনেক শহর।
গতকাল বুধবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া ভিডিও ভাষণে জেলেনস্কি রাশিয়ার শাস্তি দাবি করেছেন। এ ছাড়া তিনি রাশিয়াকে জবাবদিহির আওতায় আনতে একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনেরও আহ্বান জানিয়েছেন।
এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ইউক্রেনে সামরিক অভিযানে আরও সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পুতিনের ঘোষণার পরপরই রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু জানিয়েছেন, রাশিয়ার মোট সেনার মাত্র ১ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় ৩ লাখ সৈন্য পাঠানো হবে ইউক্রেনে।
শোইগু আরও বলেছেন, ‘ইউক্রেন যুদ্ধে সব মিলিয়ে ৫ হাজার ৯৩৭ জন সৈন্য মারা গেছেন।’ তবে রাশিয়ার এমন দাবিকে অস্বীকার করেছে পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো। গত আগস্টে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগন জানিয়েছিল, তাদের বিশ্বাস রাশিয়ার অন্তত ৭০ থেকে ৮০ হাজার সেনা মারা গেছেন কিংবা আহত হয়েছেন। তার আগে গত জুলাইয়ে পেন্টাগন জানিয়েছিল, রাশিয়ার অন্তত ১৫ হাজার সেনা মারা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, রাশিয়ার কার্যকর ও রিজার্ভ মিলিয়ে প্রায় ২৯ লাখ সৈন্য রয়েছে। এর মধ্যে দেশটির সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত ৯ লাখ এবং রিজার্ভে রয়েছে আরও ২০ লাখ। বিপরীতে ইউক্রেনের সেনাসংখ্যা সব মিলিয়ে ১০ লাখ ৯৬ হাজার। এর মধ্যে কার্যকর সেনাসংখ্যা ১ লাখ ৯৬ হাজার এবং রিজার্ভে রয়েছে ৯ লাখ।
ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধ ঠেকাতে ৮৮ বার রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা করার দাবি করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। স্থানীয় সময় বুধবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে দেওয়া রেকর্ডকৃত ভাষণে তিনি এ দাবি করেছেন বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন।
জেলেনস্কি তাঁর পূর্ব থেকে রেকর্ড করা ভাষণে বলেছেন, ‘আমি প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে এ বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্নভাবে রাশিয়ার সঙ্গে অন্তত ৮৮ বার কথা বলেছি। তার পরও যুদ্ধ ঠেকানো যায়নি। রাশিয়া আগ্রাসন বন্ধের পরিবর্তে পূর্ণ মাত্রায় হামলা করে বসে। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের আত্মরক্ষা করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না।’
চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ নাম দিয়ে ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। এরপর যুদ্ধবিরতির জন্য বেশ কয়েক দফা উদ্যোগ নেওয়া হলেও কার্যত কোনো ফল আসেনি। দীর্ঘ সাত মাস ধরে যুদ্ধ চলছে দেশ দুটির মধ্যে। ইতিমধ্যে শত শত মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। উদ্বাস্তু হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। বিধ্বস্ত হয়েছে ইউক্রেনের অনেক শহর।
গতকাল বুধবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া ভিডিও ভাষণে জেলেনস্কি রাশিয়ার শাস্তি দাবি করেছেন। এ ছাড়া তিনি রাশিয়াকে জবাবদিহির আওতায় আনতে একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনেরও আহ্বান জানিয়েছেন।
এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ইউক্রেনে সামরিক অভিযানে আরও সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পুতিনের ঘোষণার পরপরই রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু জানিয়েছেন, রাশিয়ার মোট সেনার মাত্র ১ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় ৩ লাখ সৈন্য পাঠানো হবে ইউক্রেনে।
শোইগু আরও বলেছেন, ‘ইউক্রেন যুদ্ধে সব মিলিয়ে ৫ হাজার ৯৩৭ জন সৈন্য মারা গেছেন।’ তবে রাশিয়ার এমন দাবিকে অস্বীকার করেছে পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো। গত আগস্টে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগন জানিয়েছিল, তাদের বিশ্বাস রাশিয়ার অন্তত ৭০ থেকে ৮০ হাজার সেনা মারা গেছেন কিংবা আহত হয়েছেন। তার আগে গত জুলাইয়ে পেন্টাগন জানিয়েছিল, রাশিয়ার অন্তত ১৫ হাজার সেনা মারা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, রাশিয়ার কার্যকর ও রিজার্ভ মিলিয়ে প্রায় ২৯ লাখ সৈন্য রয়েছে। এর মধ্যে দেশটির সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত ৯ লাখ এবং রিজার্ভে রয়েছে আরও ২০ লাখ। বিপরীতে ইউক্রেনের সেনাসংখ্যা সব মিলিয়ে ১০ লাখ ৯৬ হাজার। এর মধ্যে কার্যকর সেনাসংখ্যা ১ লাখ ৯৬ হাজার এবং রিজার্ভে রয়েছে ৯ লাখ।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৯ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৯ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
১০ ঘণ্টা আগে