অনলাইন ডেস্ক
সৌদি আরবের জেদ্দায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে ইউক্রেন ও মার্কিন প্রতিনিধিরা ৩০ দিনের যে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত হয়েছেন, তাতে রাজি হয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি এ কথা জানান। তবে, চুক্তির কিছু বিষয় নিয়ে খানিকটা সন্দিহান রুশ প্রেসিডেন্ট। সেসব নিয়ে সংবাদমাধ্যমে তিনি কথা বলার পর থেকেই বিভিন্ন মহলে নানা আলোচনা-বিশ্লেষণ চলছে। প্রশ্ন উঠছে—পুতিন কি আসলেই যুদ্ধ বন্ধ হোক চান? নাকি অসম্ভব শর্তের ফিরিস্তি দিয়ে কালক্ষেপণের কৌশল নিয়েছেন?
পুতিন বলেছেন, ‘দীর্ঘমেয়াদি শান্তি কেউ কেন চাইবে না! শান্তি নিশ্চিতে চুক্তি প্রস্তাব করেছে যুক্তরাষ্ট্র। লড়াই বন্ধ করতে ওই প্রস্তাবের সঙ্গে আমরাও একমত। তবে, আমার মনে হয় কিছু সূক্ষ্ম বিষয় বাদ গেছে।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট যুদ্ধ বন্ধ করতে শেষমেশ রাজি হবেন না। তাঁদের ভাষ্য—যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইউক্রেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনার পর এখন পর্যন্ত নিজেদের অবস্থান থেকে বিন্দুমাত্র সরে আসেনি রাশিয়া। আগের দাবি-দাওয়া তো ছিলই, নতুন করে আরও কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। এমনকি এই ইস্যুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব তিনি যেভাবে দিয়েছেন, তাতেও ছাড় দেওয়ার কোনো ইঙ্গিত মেলেনি। বরং, যুদ্ধবিরতি ইস্যুতে তিনি যে আগের অবস্থানেই এখনো অনড়, সেটি আরও স্পষ্ট হয়েছে বলে মনে করেন অনেকে।
সম্প্রতি কুরস্ক ফ্রন্টলাইন পরিদর্শন করেছেন ভ্লাদিমির পুতিন। ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে অঞ্চলটির কিছু অংশ ইউক্রেনীয় সেনাদের দখলে রয়েছে। শুরু থেকেই রাশিয়া অঞ্চলটি পুনর্দখলে ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে আসছিল। অবশেষে, গত দুই দিনে কুরস্কে অনেকটাই এগিয়েছে রুশ সেনারা। অঞ্চলটির সবচেয়ে বড় শহর সুদঝা পুনর্দখল করতে সক্ষম হয়েছে তারা, যা রাশিয়ার জন্য একটি বড় বিজয়ই বটে।
এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধবিরতি রণক্ষেত্রে রাশিয়ার অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করবে। পাশাপাশি ইউক্রেনকে আরও শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ দেবে বলে মনে করেন রুশ প্রেসিডেন্ট। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘এমন কিছু (ইউক্রেনীয় সেনাদের পুনর্গঠনের সুযোগ) যে ঘটতে দেওয়া হবে না তার নিশ্চয়তা আমাদের কে দেবে?’
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও রাশিয়ায় ইউক্রেনের হামলার বিষয়টি টেনে পুতিন বলেন, ‘আমরা ৩০ দিনের জন্য যুদ্ধ বন্ধ করলে কি সবাই যুদ্ধের ময়দান ছাড়বে? আমরা এখন কৌশলগতভাবে ভালো অবস্থানে আছি। এই সময়ে এসে থামাটা আসলে কতটা যৌক্তিক? তা ছাড়া, যুদ্ধবিরতি কীভাবে কার্যকর করা হবে তার কোনো সুনির্দিষ্ট কাঠামোও এখন পর্যন্ত প্রস্তাব করা হয়নি।’
সৌদি আরবের জেদ্দায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে ইউক্রেন ও মার্কিন প্রতিনিধিরা ৩০ দিনের যে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত হয়েছেন, তাতে রাজি হয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি এ কথা জানান। তবে, চুক্তির কিছু বিষয় নিয়ে খানিকটা সন্দিহান রুশ প্রেসিডেন্ট। সেসব নিয়ে সংবাদমাধ্যমে তিনি কথা বলার পর থেকেই বিভিন্ন মহলে নানা আলোচনা-বিশ্লেষণ চলছে। প্রশ্ন উঠছে—পুতিন কি আসলেই যুদ্ধ বন্ধ হোক চান? নাকি অসম্ভব শর্তের ফিরিস্তি দিয়ে কালক্ষেপণের কৌশল নিয়েছেন?
পুতিন বলেছেন, ‘দীর্ঘমেয়াদি শান্তি কেউ কেন চাইবে না! শান্তি নিশ্চিতে চুক্তি প্রস্তাব করেছে যুক্তরাষ্ট্র। লড়াই বন্ধ করতে ওই প্রস্তাবের সঙ্গে আমরাও একমত। তবে, আমার মনে হয় কিছু সূক্ষ্ম বিষয় বাদ গেছে।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট যুদ্ধ বন্ধ করতে শেষমেশ রাজি হবেন না। তাঁদের ভাষ্য—যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইউক্রেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনার পর এখন পর্যন্ত নিজেদের অবস্থান থেকে বিন্দুমাত্র সরে আসেনি রাশিয়া। আগের দাবি-দাওয়া তো ছিলই, নতুন করে আরও কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। এমনকি এই ইস্যুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব তিনি যেভাবে দিয়েছেন, তাতেও ছাড় দেওয়ার কোনো ইঙ্গিত মেলেনি। বরং, যুদ্ধবিরতি ইস্যুতে তিনি যে আগের অবস্থানেই এখনো অনড়, সেটি আরও স্পষ্ট হয়েছে বলে মনে করেন অনেকে।
সম্প্রতি কুরস্ক ফ্রন্টলাইন পরিদর্শন করেছেন ভ্লাদিমির পুতিন। ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে অঞ্চলটির কিছু অংশ ইউক্রেনীয় সেনাদের দখলে রয়েছে। শুরু থেকেই রাশিয়া অঞ্চলটি পুনর্দখলে ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে আসছিল। অবশেষে, গত দুই দিনে কুরস্কে অনেকটাই এগিয়েছে রুশ সেনারা। অঞ্চলটির সবচেয়ে বড় শহর সুদঝা পুনর্দখল করতে সক্ষম হয়েছে তারা, যা রাশিয়ার জন্য একটি বড় বিজয়ই বটে।
এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধবিরতি রণক্ষেত্রে রাশিয়ার অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করবে। পাশাপাশি ইউক্রেনকে আরও শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ দেবে বলে মনে করেন রুশ প্রেসিডেন্ট। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘এমন কিছু (ইউক্রেনীয় সেনাদের পুনর্গঠনের সুযোগ) যে ঘটতে দেওয়া হবে না তার নিশ্চয়তা আমাদের কে দেবে?’
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও রাশিয়ায় ইউক্রেনের হামলার বিষয়টি টেনে পুতিন বলেন, ‘আমরা ৩০ দিনের জন্য যুদ্ধ বন্ধ করলে কি সবাই যুদ্ধের ময়দান ছাড়বে? আমরা এখন কৌশলগতভাবে ভালো অবস্থানে আছি। এই সময়ে এসে থামাটা আসলে কতটা যৌক্তিক? তা ছাড়া, যুদ্ধবিরতি কীভাবে কার্যকর করা হবে তার কোনো সুনির্দিষ্ট কাঠামোও এখন পর্যন্ত প্রস্তাব করা হয়নি।’
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৬ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৬ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৬ ঘণ্টা আগে