আনুষ্ঠানিকভাবে ইউক্রেনের দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, খেরসন ও জাপোরিঝিয়াকে রাশিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করার চুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। স্থানীয় সময় আজ বুধবার পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তির অনুমোদন দেন। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অন্তর্ভুক্ত অঞ্চলের বিভিন্ন ফ্রন্টে রাশিয়ার সেনাদের পশ্চাদপসরণ অব্যাহত থাকলেও তা এই চুক্তির অনুমোদনে কোনো প্রভাব ফেলেনি। বরং রাশিয়া আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে ইউক্রেনে আরও ২ লাখ রিজার্ভ সৈন্য পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের চার অঞ্চল–দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, খেরসন ও জাপোরিঝিয়া–অন্তর্ভুক্ত করার চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়। পরে রাশিয়ার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ স্টেট ডুমায় সেই চুক্তি অনুমোদন পায়। এর পর অপেক্ষা ছিল কেবল রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের অনুমোদনের। পুতিনের অনুমোদনের মধ্য দিয়ে চুক্তিটি এখন আইনে পরিণত হলো।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস নিউজ এজেন্সি এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুতিনের স্বাক্ষরের ফলে ইউক্রেনের প্রায় ১৮ শতাংশ অঞ্চল রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত হওয়ার চুক্তিটি আইনে পরিণত হলো।
এদিকে, ইউক্রেনের লুহানস্কের পূর্বাঞ্চলে বেশ কিছু অঞ্চল পুনরুদ্ধারের দাবি করেছে কিয়েভ। লুহানস্কের পাশাপাশি এর পার্শ্ববর্তী দোনেৎস্ক এবং দেশটির দক্ষিণাঞ্চলেও বেশ অগ্রগতি লাভের দাবি করেছে কিয়েভ। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ বুধবার লুহানস্কে ইউক্রেন কর্তৃক নিযুক্ত আঞ্চলিক গভর্নর সেরহি গাইদাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে এই দাবি করেছেন।
টেলিগ্রাম বার্তায় সেরহি গাইদাই বলেছেন, ‘লুহানস্ককে দখলদার মুক্তকরণের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে। এরই মধ্যে বেশ কিছু স্থাপনা রাশিয়ার সেনাদের কাছ থেকে মুক্ত করা হয়েছে এবং সেখানে আবারও ইউক্রেনের পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে।’
কেবল লুহানস্ক নয়, ইউক্রেনের সেনাবাহিনী খেরসনেও বেশ অগ্রগতি লাভের দাবি করেছে। খেরসন অঞ্চলের একটি গ্রাম রুশ বাহিনীর কাছ থেকে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী। এ অঞ্চল থেকে রুশ সেনারা পিছু হটেছে বলেও জানিয়েছে ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ। ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পোস্ট করা এক ভিডিওতে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর ৩৫ তম মেরিন ব্রিগেডকে খেরসনের ‘ডেভিডিভ ব্রিড’ গ্রামে পতাকা ওড়াতে দেখা গেছে।
আনুষ্ঠানিকভাবে ইউক্রেনের দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, খেরসন ও জাপোরিঝিয়াকে রাশিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করার চুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। স্থানীয় সময় আজ বুধবার পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তির অনুমোদন দেন। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অন্তর্ভুক্ত অঞ্চলের বিভিন্ন ফ্রন্টে রাশিয়ার সেনাদের পশ্চাদপসরণ অব্যাহত থাকলেও তা এই চুক্তির অনুমোদনে কোনো প্রভাব ফেলেনি। বরং রাশিয়া আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে ইউক্রেনে আরও ২ লাখ রিজার্ভ সৈন্য পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের চার অঞ্চল–দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, খেরসন ও জাপোরিঝিয়া–অন্তর্ভুক্ত করার চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়। পরে রাশিয়ার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ স্টেট ডুমায় সেই চুক্তি অনুমোদন পায়। এর পর অপেক্ষা ছিল কেবল রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের অনুমোদনের। পুতিনের অনুমোদনের মধ্য দিয়ে চুক্তিটি এখন আইনে পরিণত হলো।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস নিউজ এজেন্সি এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুতিনের স্বাক্ষরের ফলে ইউক্রেনের প্রায় ১৮ শতাংশ অঞ্চল রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত হওয়ার চুক্তিটি আইনে পরিণত হলো।
এদিকে, ইউক্রেনের লুহানস্কের পূর্বাঞ্চলে বেশ কিছু অঞ্চল পুনরুদ্ধারের দাবি করেছে কিয়েভ। লুহানস্কের পাশাপাশি এর পার্শ্ববর্তী দোনেৎস্ক এবং দেশটির দক্ষিণাঞ্চলেও বেশ অগ্রগতি লাভের দাবি করেছে কিয়েভ। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ বুধবার লুহানস্কে ইউক্রেন কর্তৃক নিযুক্ত আঞ্চলিক গভর্নর সেরহি গাইদাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে এই দাবি করেছেন।
টেলিগ্রাম বার্তায় সেরহি গাইদাই বলেছেন, ‘লুহানস্ককে দখলদার মুক্তকরণের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে। এরই মধ্যে বেশ কিছু স্থাপনা রাশিয়ার সেনাদের কাছ থেকে মুক্ত করা হয়েছে এবং সেখানে আবারও ইউক্রেনের পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে।’
কেবল লুহানস্ক নয়, ইউক্রেনের সেনাবাহিনী খেরসনেও বেশ অগ্রগতি লাভের দাবি করেছে। খেরসন অঞ্চলের একটি গ্রাম রুশ বাহিনীর কাছ থেকে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী। এ অঞ্চল থেকে রুশ সেনারা পিছু হটেছে বলেও জানিয়েছে ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ। ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পোস্ট করা এক ভিডিওতে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর ৩৫ তম মেরিন ব্রিগেডকে খেরসনের ‘ডেভিডিভ ব্রিড’ গ্রামে পতাকা ওড়াতে দেখা গেছে।
ব্রিটিশ নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক অধ্যাপক মাইকেল ক্লার্ক বলেছেন, পাকিস্তান তাদের সামরিক সরঞ্জাম ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা দিয়ে ভারতকে অবাক করে দিতে পেরেছে। পাকিস্তানের সক্ষমতার সামনে ভারত অনেকটাই অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়ে গিয়েছিল বলে মনে করেন তিনি।
৪১ মিনিট আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার সাম্প্রতিক যুদ্ধকে ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্বাধীনতা যুদ্ধের সঙ্গে মেলাতে চান না ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা ও এমপি শশী থারুর। সাম্প্রতিক সময়ে ১৯৭১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকার সঙ্গে ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতারা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র...
২ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জবাব দিতে ভারত পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর ও পাকিস্তানের মূল ভূখণ্ডে গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ‘অপারেশন সিঁদুর’ পরিচালনা করেছিল। তাৎক্ষণিক সে হামলা প্রতিহত করার চেষ্টা করেছিল পাকিস্তান। পাশাপাশি হুংকার দিয়েছিল, ‘যথোপযুক্ত’ জবাব দেবে তারা।
২ ঘণ্টা আগেআগামী চার দিনের মধ্যে ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় বসতে চান রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। আলোচনার সম্ভাব্য ভেন্যু তুরস্কের ইস্তাম্বুল। গতকাল শনিবার, রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন খোদ পুতিন। জানান, ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় রাশিয়া প্রস্তুত।
৫ ঘণ্টা আগে