ইউক্রেন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে উত্তেজনা তুঙ্গে। ন্যাটো প্রধান বিবৃতি দিয়ে রাশিয়ার কাছে সেনা প্রত্যাহারের প্রমাণ চেয়েছেন। পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমগুলো একের পর এক বারুদে ঠাসা খবর পরিবেশন করছে। এর মধ্যেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ‘কথিত’ হামলার ক্ষণ জানতে চাইলেন রুশ কূটনীতিক মারিয়া জাখারোভা।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমের কাছে কৌতুক করেই ইউক্রেনে রুশ হামলার ক্ষণ জানতে চেয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা। তিনি মার্কিন ও ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমকে অনুরোধ করেছেন, তারা যেন চলতি বছরে ইউক্রেনে ‘রুশ হামলার’ ক্ষণটি অন্তত জানিয়ে দেয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে দেওয়া পোস্টে মারিয়া লেখেন, ‘ব্লুমবার্গ, নিউইয়র্ক টাইমস ও সান মিডিয়ার মতো মার্কিন ও ব্রিটিশ গুজবমাধ্যমগুলোর কাছ থেকে আমি জানতে চাই, আমাদের আসন্ন হামলাটি চলতি বছর আসলে কখন হবে। আমার ছুটির পরিকল্পনা করার আছে।’
তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়, কিয়েভ এবং পশ্চিমা দেশগুলোর সংবাদমাধ্যমগুলো সম্প্রতি ইউক্রেনে রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলা নিয়ে একের পর এক খবর পরিবেশন করে আসছে। তারা এমনকি আগ বাড়িয়ে হামলার তারিখও ঘোষণা করছে, যা সময়ে সময়ে পিছিয়েও দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায়।
পলিটিকো সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছেন, রাশিয়া ইউক্রেনে ১৬ ফেব্রুয়ারি হামলা চালাতে পারে। প্রসঙ্গটি উল্লেখ করে তাস জানায়, এর প্রভাব পড়েছে কিয়েভের ওপর। তাদের অর্থনীতির ওপর এ ধরনের গুজবের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এমন গুজবের প্রভাবে বিনিয়োগ হারাচ্ছে ইউক্রেন।
ইউক্রেন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে উত্তেজনা তুঙ্গে। ন্যাটো প্রধান বিবৃতি দিয়ে রাশিয়ার কাছে সেনা প্রত্যাহারের প্রমাণ চেয়েছেন। পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমগুলো একের পর এক বারুদে ঠাসা খবর পরিবেশন করছে। এর মধ্যেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ‘কথিত’ হামলার ক্ষণ জানতে চাইলেন রুশ কূটনীতিক মারিয়া জাখারোভা।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমের কাছে কৌতুক করেই ইউক্রেনে রুশ হামলার ক্ষণ জানতে চেয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা। তিনি মার্কিন ও ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমকে অনুরোধ করেছেন, তারা যেন চলতি বছরে ইউক্রেনে ‘রুশ হামলার’ ক্ষণটি অন্তত জানিয়ে দেয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে দেওয়া পোস্টে মারিয়া লেখেন, ‘ব্লুমবার্গ, নিউইয়র্ক টাইমস ও সান মিডিয়ার মতো মার্কিন ও ব্রিটিশ গুজবমাধ্যমগুলোর কাছ থেকে আমি জানতে চাই, আমাদের আসন্ন হামলাটি চলতি বছর আসলে কখন হবে। আমার ছুটির পরিকল্পনা করার আছে।’
তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়, কিয়েভ এবং পশ্চিমা দেশগুলোর সংবাদমাধ্যমগুলো সম্প্রতি ইউক্রেনে রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলা নিয়ে একের পর এক খবর পরিবেশন করে আসছে। তারা এমনকি আগ বাড়িয়ে হামলার তারিখও ঘোষণা করছে, যা সময়ে সময়ে পিছিয়েও দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায়।
পলিটিকো সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছেন, রাশিয়া ইউক্রেনে ১৬ ফেব্রুয়ারি হামলা চালাতে পারে। প্রসঙ্গটি উল্লেখ করে তাস জানায়, এর প্রভাব পড়েছে কিয়েভের ওপর। তাদের অর্থনীতির ওপর এ ধরনের গুজবের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এমন গুজবের প্রভাবে বিনিয়োগ হারাচ্ছে ইউক্রেন।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
১১ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
১২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
১৩ ঘণ্টা আগে