রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ‘পাগলা কুত্তার বাচ্চা’ বলে গালি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গতকাল বুধবারের এই ঘটনা সম্পর্কে ক্রেমলিন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এ ঘটনাকে ‘বিরাট লজ্জাজনক’ বলে অভিহিত করেছে ক্রেমলিন। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে গতকাল ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের সান ফ্রান্সেসকো শহরে প্রচারণার জন্য একটি তহবিল সংগ্রহের অনুষ্ঠানে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বক্তব্য রাখছিলেন বাইডেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘মানুষের অস্তিত্বের সর্বশেষ হুমকি হলো জলবায়ু। কিন্তু পুতিনের মতো পাগলা কুত্তার বাচ্চাদের কারণে আমাদের সারাক্ষণ পারমাণবিক যুদ্ধ নিয়ে ভাবতে হচ্ছে।’
এই গালির প্রতিক্রিয়ায় ভ্লাদিমির পুতিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘এটা দেশটির জন্যই, যুক্তরাষ্ট্রের জন্যই বড় লজ্জা। কোনো প্রেসিডেন্ট যদি এ ধরনের ভাষা ব্যবহার করেন তাহলে তা লজ্জাজনক।’
পেসকভ আরও বলেন, ‘এটা স্পষ্ট যে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়গুলো সামলাতে হলিউডের কাউবয়দের মতো আচরণ করছেন।’
অবশ্য এ ধরনের বিতর্কিত মন্তব্য করার নিদর্শন বাইডেনের অতীত ইতিহাসেও রয়েছে। এর আগেও পুতিনের কঠোর সমালোচনা করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ২০২২ সালে তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে, ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না ক্রেমলিন প্রধান।
ইউক্রেন সংঘাত এবং রুশ কারাগারে রাশিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা অ্যালেক্সেই নাভালনির মৃত্যুর প্রেক্ষিতে ক্রেমলিনের সঙ্গে হোয়াইট হাউসের সম্পর্কে এখন গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে। আর এ অবস্থায় এসেছে বাইডেনের গালি।
নাভালনির মৃত্যুতে ক্রেমলিনকে সরাসরি দায়ী করেছে হোয়াইট হাউস। আর মস্কোর বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন বাইডেন।
পুতিনের বিরুদ্ধে বাইডেনের মৌখিক আক্রমণ দিনদিন তীব্রতর হচ্ছে। গত শুক্রবার বাইডেন রাশিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা অ্যালেক্সেই নাভালনির মৃত্যুর দায় সরাসরি পুতিন ও ‘তার গুন্ডাদের’ ওপর চাপিয়ে দিয়ে বলেন, এটি রুশ প্রেসিডেন্টের ‘নৃশংসতার প্রমাণ’।
বাইডেনের এমন ধরনের শব্দের ব্যবহার এটাই প্রথম নয়। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজের সাংবাদিক প্রেসিডেন্টের কাছে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে জানতে চাওয়ায় বাইডেন তাকে ‘বোকা কুত্তার বাচ্চা’ বলে সম্বোধন করেন।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ‘পাগলা কুত্তার বাচ্চা’ বলে গালি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গতকাল বুধবারের এই ঘটনা সম্পর্কে ক্রেমলিন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এ ঘটনাকে ‘বিরাট লজ্জাজনক’ বলে অভিহিত করেছে ক্রেমলিন। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে গতকাল ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের সান ফ্রান্সেসকো শহরে প্রচারণার জন্য একটি তহবিল সংগ্রহের অনুষ্ঠানে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বক্তব্য রাখছিলেন বাইডেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘মানুষের অস্তিত্বের সর্বশেষ হুমকি হলো জলবায়ু। কিন্তু পুতিনের মতো পাগলা কুত্তার বাচ্চাদের কারণে আমাদের সারাক্ষণ পারমাণবিক যুদ্ধ নিয়ে ভাবতে হচ্ছে।’
এই গালির প্রতিক্রিয়ায় ভ্লাদিমির পুতিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘এটা দেশটির জন্যই, যুক্তরাষ্ট্রের জন্যই বড় লজ্জা। কোনো প্রেসিডেন্ট যদি এ ধরনের ভাষা ব্যবহার করেন তাহলে তা লজ্জাজনক।’
পেসকভ আরও বলেন, ‘এটা স্পষ্ট যে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়গুলো সামলাতে হলিউডের কাউবয়দের মতো আচরণ করছেন।’
অবশ্য এ ধরনের বিতর্কিত মন্তব্য করার নিদর্শন বাইডেনের অতীত ইতিহাসেও রয়েছে। এর আগেও পুতিনের কঠোর সমালোচনা করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ২০২২ সালে তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে, ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না ক্রেমলিন প্রধান।
ইউক্রেন সংঘাত এবং রুশ কারাগারে রাশিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা অ্যালেক্সেই নাভালনির মৃত্যুর প্রেক্ষিতে ক্রেমলিনের সঙ্গে হোয়াইট হাউসের সম্পর্কে এখন গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে। আর এ অবস্থায় এসেছে বাইডেনের গালি।
নাভালনির মৃত্যুতে ক্রেমলিনকে সরাসরি দায়ী করেছে হোয়াইট হাউস। আর মস্কোর বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন বাইডেন।
পুতিনের বিরুদ্ধে বাইডেনের মৌখিক আক্রমণ দিনদিন তীব্রতর হচ্ছে। গত শুক্রবার বাইডেন রাশিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা অ্যালেক্সেই নাভালনির মৃত্যুর দায় সরাসরি পুতিন ও ‘তার গুন্ডাদের’ ওপর চাপিয়ে দিয়ে বলেন, এটি রুশ প্রেসিডেন্টের ‘নৃশংসতার প্রমাণ’।
বাইডেনের এমন ধরনের শব্দের ব্যবহার এটাই প্রথম নয়। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজের সাংবাদিক প্রেসিডেন্টের কাছে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে জানতে চাওয়ায় বাইডেন তাকে ‘বোকা কুত্তার বাচ্চা’ বলে সম্বোধন করেন।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে