অনলাইন ডেস্ক
জার্মানির চ্যান্সেলর হতে যাওয়া ফ্রেডরিখ মের্ৎস জানিয়েছেন, তিনি ইউরোপকে পরমাণু শক্তিধর করতে চান। এজন্য তিনি ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র ভাগাভাগি নিয়েও আলোচনা করতে চান বলে জানিয়েছেন। তবে এটি ইউরোপের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক সুরক্ষার বিকল্প হিসেবে নয়, বরং সম্পূরক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে বিবেচিত হবে।
স্থানীয় সময় রোববার এক রেডিও সাক্ষাৎকারে ফ্রেডরিখ মের্ৎস বলেন, ‘পারমাণবিক শক্তিতে ইউরোপকে শক্তিশালী করতে হবে। আর এর জন্য পারমাণবিক অস্ত্র ভাগাভাগি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। এই বিষয়ে আমাদের কথা বলা উচিত। আমাদের পারস্পরিক পারমাণবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও শক্তিশালী করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা উভয় দেশের (ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য) সঙ্গে আলোচনা করতে চাই, তবে অবশ্যই এটি যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সম্পূরক হিসেবেই থাকবে। আমরা চাই, যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক শক্তি আমাদের ঢাল হিসেবে থাকুক।’
গত বৃহস্পতিবার ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) এক শীর্ষ সম্মেলনে নেতারা প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় বৃদ্ধির পরিকল্পনা সমর্থন করেছেন। রাশিয়া ইউক্রেনে আগ্রাসনের পর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে উদ্বেগ বেড়েছে। তারা আশঙ্কা করছে, মস্কো ভবিষ্যতে কোনো ইইউ দেশেও হামলা চালাতে পারে। তবে ওয়াশিংটনের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজেদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে চায় ইউরোপীয় নেতারা।
নিরাপত্তা ও অভিবাসন নীতির বিষয়ে মের্ৎসের কঠোর অবস্থান দেশটির রাজনৈতিক পরিবর্তনকে প্রতিফলিত করছে। দেশটিতে কট্টর ডানপন্থী ‘অলটারনেটিভ ফর জার্মানি’ (এএফডি) দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়েছে।
জার্মানির অভিবাসন আইন কঠোর করার পরিকল্পনা ইইউর নতুন অভিবাসন নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয় বলেও জানিয়েছেন মের্ৎস। তিনি বলেন, ‘আমরা ইউরোপীয় সংহতির পক্ষে— তবে জার্মানিরও নিজস্ব নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষার অধিকার রয়েছে।’
ফ্রেডরিখ মের্ৎস ইস্টারের মধ্যেই নতুন সরকার গঠনের পরিকল্পনা করছেন। তিনি জানিয়েছেন, বর্তমান পার্লামেন্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই অবকাঠামো উন্নয়ন, প্রতিরক্ষা খাতে অর্থায়ন এবং ‘ঋণ নিয়ন্ত্রণ নীতি’ সংশোধনের দুটি বড় অর্থনৈতিক প্যাকেজ পাশ করাতে চান।
সরকার গঠনের জন্য তার কনজারভেটিভ দলকে সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এসপিডি) পাশাপাশি পরিবেশবাদী গ্রিন পার্টির সমর্থনও প্রয়োজন। গ্রিন পার্টি এই প্যাকেজে জলবায়ু সুরক্ষা বিষয়ক পদক্ষেপ সংযোজনের দাবি জানিয়েছে।
মের্ৎস বলেছেন, ‘আমরা এই প্যাকেজে জলবায়ু সুরক্ষা সংক্রান্ত পদক্ষেপ অন্তর্ভুক্ত করব।’ এদিকে, গ্রিন পার্টির নেতারা বলেছেন, তারা প্রতিরক্ষা খাতের অর্থায়ন সুনির্দিষ্টভাবে নির্ধারণ করতে চান এবং অর্থনৈতিক প্যাকেজের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ রাজ্য ও পৌরসভাগুলোর জন্য বরাদ্দ করতে হবে।
জার্মানির চ্যান্সেলর হতে যাওয়া ফ্রেডরিখ মের্ৎস জানিয়েছেন, তিনি ইউরোপকে পরমাণু শক্তিধর করতে চান। এজন্য তিনি ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র ভাগাভাগি নিয়েও আলোচনা করতে চান বলে জানিয়েছেন। তবে এটি ইউরোপের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক সুরক্ষার বিকল্প হিসেবে নয়, বরং সম্পূরক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে বিবেচিত হবে।
স্থানীয় সময় রোববার এক রেডিও সাক্ষাৎকারে ফ্রেডরিখ মের্ৎস বলেন, ‘পারমাণবিক শক্তিতে ইউরোপকে শক্তিশালী করতে হবে। আর এর জন্য পারমাণবিক অস্ত্র ভাগাভাগি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। এই বিষয়ে আমাদের কথা বলা উচিত। আমাদের পারস্পরিক পারমাণবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও শক্তিশালী করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা উভয় দেশের (ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য) সঙ্গে আলোচনা করতে চাই, তবে অবশ্যই এটি যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সম্পূরক হিসেবেই থাকবে। আমরা চাই, যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক শক্তি আমাদের ঢাল হিসেবে থাকুক।’
গত বৃহস্পতিবার ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) এক শীর্ষ সম্মেলনে নেতারা প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় বৃদ্ধির পরিকল্পনা সমর্থন করেছেন। রাশিয়া ইউক্রেনে আগ্রাসনের পর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে উদ্বেগ বেড়েছে। তারা আশঙ্কা করছে, মস্কো ভবিষ্যতে কোনো ইইউ দেশেও হামলা চালাতে পারে। তবে ওয়াশিংটনের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজেদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে চায় ইউরোপীয় নেতারা।
নিরাপত্তা ও অভিবাসন নীতির বিষয়ে মের্ৎসের কঠোর অবস্থান দেশটির রাজনৈতিক পরিবর্তনকে প্রতিফলিত করছে। দেশটিতে কট্টর ডানপন্থী ‘অলটারনেটিভ ফর জার্মানি’ (এএফডি) দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়েছে।
জার্মানির অভিবাসন আইন কঠোর করার পরিকল্পনা ইইউর নতুন অভিবাসন নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয় বলেও জানিয়েছেন মের্ৎস। তিনি বলেন, ‘আমরা ইউরোপীয় সংহতির পক্ষে— তবে জার্মানিরও নিজস্ব নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষার অধিকার রয়েছে।’
ফ্রেডরিখ মের্ৎস ইস্টারের মধ্যেই নতুন সরকার গঠনের পরিকল্পনা করছেন। তিনি জানিয়েছেন, বর্তমান পার্লামেন্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই অবকাঠামো উন্নয়ন, প্রতিরক্ষা খাতে অর্থায়ন এবং ‘ঋণ নিয়ন্ত্রণ নীতি’ সংশোধনের দুটি বড় অর্থনৈতিক প্যাকেজ পাশ করাতে চান।
সরকার গঠনের জন্য তার কনজারভেটিভ দলকে সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এসপিডি) পাশাপাশি পরিবেশবাদী গ্রিন পার্টির সমর্থনও প্রয়োজন। গ্রিন পার্টি এই প্যাকেজে জলবায়ু সুরক্ষা বিষয়ক পদক্ষেপ সংযোজনের দাবি জানিয়েছে।
মের্ৎস বলেছেন, ‘আমরা এই প্যাকেজে জলবায়ু সুরক্ষা সংক্রান্ত পদক্ষেপ অন্তর্ভুক্ত করব।’ এদিকে, গ্রিন পার্টির নেতারা বলেছেন, তারা প্রতিরক্ষা খাতের অর্থায়ন সুনির্দিষ্টভাবে নির্ধারণ করতে চান এবং অর্থনৈতিক প্যাকেজের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ রাজ্য ও পৌরসভাগুলোর জন্য বরাদ্দ করতে হবে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৩৬ মিনিট আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
১ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর-পূর্ব চীনের একটি রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে