চাকরি ছেড়ে দেওয়ার পরপরই বৃষ্টির মধ্যে উচ্ছ্বসিত আনন্দে ভেসে গেলেন কনটেন্ট নির্মাতা এক ফরাসি যুবক। ইন্টারনেট জগতের হৃদয় কেড়ে নিয়েছে তাঁর এই মুক্তির আনন্দ।
আমি এইমাত্র চাকরি ছেড়ে দিলাম—এই শিরোনামে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা ওই ভিডিওটিতে দেখা গেছে, বৃষ্টির মধ্যেই আনন্দে কখনো লাফাচ্ছেন, কখনো নাচছেন ফরাসি যুবক ফ্যাব্রিও ভিলারি মরোঁই। মুক্তির আনন্দে তাঁর চোখে পানিও চলে এসেছিল। পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়েই তিনি বৃষ্টির মধ্যে রাস্তা ধরে দৌড়াতে শুরু করেছিলেন।
ভিডিওর পোস্টে ফলোয়ারদের উদ্দেশে হৃদয়কাড়া একটি নোটও লিখেছেন ফ্যাব্রিও। এই নোটে কনটেন্ট নির্মাণ নাকি চাকরি—এই দুটি বিষয় নিয়ে দ্বিধা দ্বন্দ্বে ভোগার কথাও প্রকাশ করেছেন তিনি। জানিয়েছেন, আবেগ আর চাকরি একসঙ্গে পরিচালনা করা সম্ভব নয় বলে তাঁর বোধোদয় হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে তিনি যে কোনো একটি বেছে নেওয়ার এবং অন্যটি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
ফলোয়ারদের উদ্দেশে ফ্যাব্রিও লিখেছেন, ‘এটা বুঝতে এত বেশি সময় লাগেনি যে—আপনি যদি অনেক কিছুর প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন, তবে আপনি আসলে কোনটির প্রতিই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নন। তাই আমাকে একটিকে বেছে নিতে হয়েছে।’
ফলোয়ারদের উদ্দেশে ফ্যাব্রিও আরও লিখেছেন, ‘প্রতিদিনই আপনারা কেউ কেউ আমাকে প্যারিসের রাস্তায় থামিয়ে দেন এবং আমি যা করি তার জন্য আমাকে ধন্যবাদ জানান। সেই অফুরন্ত ভালোবাসা এবং সমর্থনের জন্য আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। এটি কখনোই ভুলে যাব না।’
ফ্যাব্রিও উল্লেখ করেছেন, চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তটি নেওয়া তাঁর জন্য মোটেও সহজ ছিল না। কিন্তু চাকরিটি ছেড়ে দেওয়ার পরই তিনি বুঝতে পারেন যে, বিষয়টি তাঁকে দারুণ আনন্দিত করেছে।
মাত্র এক সপ্তাহ আগে ফ্যাব্রিও তাঁর ভিডিওটি পোস্ট করেছিলেন। ইতিমধ্যে তাঁর ওই ভিডিওটি ৭০ লাখের বেশি ভিউ পেয়েছে। আর ৩ লাখ ৮৯ হাজারের বেশি মানুষ এটিকে পছন্দ করেছেন। মন্তব্যও করেছেন প্রায় ৪ হাজার মানুষ।
ভিডিওটির নিচে নিজের অভিজ্ঞতা জানিয়ে একজন লিখেছেন, ‘২০১২ সালে আমিও ঠিক এমনটাই অনুভব করেছিলাম। সে সময় আমি আমার চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। তারপরে আনন্দ অশ্রু নদীর মতো বয়ে গিয়েছিল। মনে আছে, আমিও রাস্তায় নাচছিলাম। এই ভিডিওটি আমাকে সেই আবেগগুলোতে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। যারা নিজের কাছে সত্য থাকে তাদের শুভেচ্ছা। আপনি আমার কাছে একজন চ্যাম্পিয়ন।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘এটা বুঝতে আমার অনেক বছর লেগেছে।’
চাকরি ছেড়ে দেওয়ার পরপরই বৃষ্টির মধ্যে উচ্ছ্বসিত আনন্দে ভেসে গেলেন কনটেন্ট নির্মাতা এক ফরাসি যুবক। ইন্টারনেট জগতের হৃদয় কেড়ে নিয়েছে তাঁর এই মুক্তির আনন্দ।
আমি এইমাত্র চাকরি ছেড়ে দিলাম—এই শিরোনামে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা ওই ভিডিওটিতে দেখা গেছে, বৃষ্টির মধ্যেই আনন্দে কখনো লাফাচ্ছেন, কখনো নাচছেন ফরাসি যুবক ফ্যাব্রিও ভিলারি মরোঁই। মুক্তির আনন্দে তাঁর চোখে পানিও চলে এসেছিল। পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়েই তিনি বৃষ্টির মধ্যে রাস্তা ধরে দৌড়াতে শুরু করেছিলেন।
ভিডিওর পোস্টে ফলোয়ারদের উদ্দেশে হৃদয়কাড়া একটি নোটও লিখেছেন ফ্যাব্রিও। এই নোটে কনটেন্ট নির্মাণ নাকি চাকরি—এই দুটি বিষয় নিয়ে দ্বিধা দ্বন্দ্বে ভোগার কথাও প্রকাশ করেছেন তিনি। জানিয়েছেন, আবেগ আর চাকরি একসঙ্গে পরিচালনা করা সম্ভব নয় বলে তাঁর বোধোদয় হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে তিনি যে কোনো একটি বেছে নেওয়ার এবং অন্যটি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
ফলোয়ারদের উদ্দেশে ফ্যাব্রিও লিখেছেন, ‘এটা বুঝতে এত বেশি সময় লাগেনি যে—আপনি যদি অনেক কিছুর প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন, তবে আপনি আসলে কোনটির প্রতিই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নন। তাই আমাকে একটিকে বেছে নিতে হয়েছে।’
ফলোয়ারদের উদ্দেশে ফ্যাব্রিও আরও লিখেছেন, ‘প্রতিদিনই আপনারা কেউ কেউ আমাকে প্যারিসের রাস্তায় থামিয়ে দেন এবং আমি যা করি তার জন্য আমাকে ধন্যবাদ জানান। সেই অফুরন্ত ভালোবাসা এবং সমর্থনের জন্য আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। এটি কখনোই ভুলে যাব না।’
ফ্যাব্রিও উল্লেখ করেছেন, চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তটি নেওয়া তাঁর জন্য মোটেও সহজ ছিল না। কিন্তু চাকরিটি ছেড়ে দেওয়ার পরই তিনি বুঝতে পারেন যে, বিষয়টি তাঁকে দারুণ আনন্দিত করেছে।
মাত্র এক সপ্তাহ আগে ফ্যাব্রিও তাঁর ভিডিওটি পোস্ট করেছিলেন। ইতিমধ্যে তাঁর ওই ভিডিওটি ৭০ লাখের বেশি ভিউ পেয়েছে। আর ৩ লাখ ৮৯ হাজারের বেশি মানুষ এটিকে পছন্দ করেছেন। মন্তব্যও করেছেন প্রায় ৪ হাজার মানুষ।
ভিডিওটির নিচে নিজের অভিজ্ঞতা জানিয়ে একজন লিখেছেন, ‘২০১২ সালে আমিও ঠিক এমনটাই অনুভব করেছিলাম। সে সময় আমি আমার চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। তারপরে আনন্দ অশ্রু নদীর মতো বয়ে গিয়েছিল। মনে আছে, আমিও রাস্তায় নাচছিলাম। এই ভিডিওটি আমাকে সেই আবেগগুলোতে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। যারা নিজের কাছে সত্য থাকে তাদের শুভেচ্ছা। আপনি আমার কাছে একজন চ্যাম্পিয়ন।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘এটা বুঝতে আমার অনেক বছর লেগেছে।’
বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
১৯ মিনিট আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে