অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় শহর সিডনিতে করোনার ডেলটা ধরনে শনাক্তের সংখ্যা বাড়ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, মহামারি শুরুর পর সিডনিতে গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৩৯ জন করোনা শনাক্ত হয়েছেন। পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যেতে পারে।
আজ সিডনিতে শনাক্তের সংখ্যা কিছুটা কমেছে। আজ শুক্রবার (৩০ জুলাই) করোনায় নতুন করে ১৭০ জন শনাক্তের তথ্য বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে জানানো হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যম মর্নিং হেরাল্ড জানিয়েছে, আক্রান্তদের অনেকেই জনসমাগমস্থলে ঘুরে বেড়িয়েছেন। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মাত্র ৬৫ জন করোনা রোগী নিজেকে জনসমাগমস্থল থেকে দূরে রেখেছেন। আর অন্তত ৫২ জন করোনা রোগী সবার সঙ্গে ঘুরে বেড়িয়েছেন।
সিডনির ৬০ লাখ বাসিন্দাকে লকডাউন মানাতে সেনাবাহিনীর সহায়তা চাওয়া হয়েছিল। সেই পরিপ্রেক্ষিতে লকডাউন কার্যকরে সিডনিতে কয়েক শ সেনা নামানো হচ্ছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, তারা করোনার হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত এলাকাগুলোয় মোতায়েন থাকবে। আগামী সোমবার থেকে তারা পুলিশের সঙ্গে লকডাউন কার্যকরে কাজ করবে। এরই মধ্যে সেনাবাহিনীর কয়েক শ সদস্য সিডনিতে পৌঁছেছেন। তাঁরা শনি ও রোববার দুদিনের প্রশিক্ষণ নেবেন।
নিউ সাউথ ওয়েলসের পুলিশবিষয়ক মন্ত্রী ডেভিড এলিয়ট বিবিসিকে বলেন, ‘সিডনির বাসিন্দাদের একটি ক্ষুদ্র অংশ এত দিন ভাবছিল, তাদের সরকারি নির্দেশ না মানার স্বাধীনতা আছে। আমার বিশ্বাস, এবার শহরটিতে লকডাউন পুরোপুরি কার্যকর হবে।’
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনা সংক্রমণের আটটি হটস্পটে সেখানকার প্রায় ২০ লাখের বেশি বাসিন্দাকে ঘরের বাইরে গেলে মাস্ক পরার নির্দেশ এবং তাঁদের বাসাবাড়ির পাঁচ কিলোমিটারের (তিন মাইল) মধ্যে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।
সিডনিতে এ পর্যন্ত ২ হাজার ৮০০ জনের বেশি করোনা শনাক্ত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১৮২ জন। ৫৪ জন নিবিড় পর্যবেক্ষণে (আইসিইউ) রয়েছেন এবং ২২ জনকে রাখা হয়েছে ভেন্টিলেশনে। করোনায় নতুন দুজনসহ সিডনিতে করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩।
নিউ সাউথ ওয়েলসে টিকাদান কর্মসূচি খুবই ধীরে চলছে। এ পর্যন্ত নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের ১৬ বছরের বেশি বয়সী বাসিন্দাদের মধ্যে মাত্র ১৭ শতাংশ টিকা নিতে পেরেছে।
উল্লেখ্য, পরিসংখ্যানভিত্তিক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, অস্ট্রেলিয়ায় করোনায় এ পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছেন ৩৩ হাজার ৯০৯ জন। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৯২৩ জনের। সুস্থ হয়েছেন ২৯ হাজার ৯২৬ জন।
অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় শহর সিডনিতে করোনার ডেলটা ধরনে শনাক্তের সংখ্যা বাড়ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, মহামারি শুরুর পর সিডনিতে গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৩৯ জন করোনা শনাক্ত হয়েছেন। পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যেতে পারে।
আজ সিডনিতে শনাক্তের সংখ্যা কিছুটা কমেছে। আজ শুক্রবার (৩০ জুলাই) করোনায় নতুন করে ১৭০ জন শনাক্তের তথ্য বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে জানানো হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যম মর্নিং হেরাল্ড জানিয়েছে, আক্রান্তদের অনেকেই জনসমাগমস্থলে ঘুরে বেড়িয়েছেন। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মাত্র ৬৫ জন করোনা রোগী নিজেকে জনসমাগমস্থল থেকে দূরে রেখেছেন। আর অন্তত ৫২ জন করোনা রোগী সবার সঙ্গে ঘুরে বেড়িয়েছেন।
সিডনির ৬০ লাখ বাসিন্দাকে লকডাউন মানাতে সেনাবাহিনীর সহায়তা চাওয়া হয়েছিল। সেই পরিপ্রেক্ষিতে লকডাউন কার্যকরে সিডনিতে কয়েক শ সেনা নামানো হচ্ছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, তারা করোনার হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত এলাকাগুলোয় মোতায়েন থাকবে। আগামী সোমবার থেকে তারা পুলিশের সঙ্গে লকডাউন কার্যকরে কাজ করবে। এরই মধ্যে সেনাবাহিনীর কয়েক শ সদস্য সিডনিতে পৌঁছেছেন। তাঁরা শনি ও রোববার দুদিনের প্রশিক্ষণ নেবেন।
নিউ সাউথ ওয়েলসের পুলিশবিষয়ক মন্ত্রী ডেভিড এলিয়ট বিবিসিকে বলেন, ‘সিডনির বাসিন্দাদের একটি ক্ষুদ্র অংশ এত দিন ভাবছিল, তাদের সরকারি নির্দেশ না মানার স্বাধীনতা আছে। আমার বিশ্বাস, এবার শহরটিতে লকডাউন পুরোপুরি কার্যকর হবে।’
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনা সংক্রমণের আটটি হটস্পটে সেখানকার প্রায় ২০ লাখের বেশি বাসিন্দাকে ঘরের বাইরে গেলে মাস্ক পরার নির্দেশ এবং তাঁদের বাসাবাড়ির পাঁচ কিলোমিটারের (তিন মাইল) মধ্যে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।
সিডনিতে এ পর্যন্ত ২ হাজার ৮০০ জনের বেশি করোনা শনাক্ত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১৮২ জন। ৫৪ জন নিবিড় পর্যবেক্ষণে (আইসিইউ) রয়েছেন এবং ২২ জনকে রাখা হয়েছে ভেন্টিলেশনে। করোনায় নতুন দুজনসহ সিডনিতে করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩।
নিউ সাউথ ওয়েলসে টিকাদান কর্মসূচি খুবই ধীরে চলছে। এ পর্যন্ত নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের ১৬ বছরের বেশি বয়সী বাসিন্দাদের মধ্যে মাত্র ১৭ শতাংশ টিকা নিতে পেরেছে।
উল্লেখ্য, পরিসংখ্যানভিত্তিক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, অস্ট্রেলিয়ায় করোনায় এ পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছেন ৩৩ হাজার ৯০৯ জন। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৯২৩ জনের। সুস্থ হয়েছেন ২৯ হাজার ৯২৬ জন।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে কোকা-কোলা বর্জনের ঢেউ উঠেছিল। সেই ঢেউয়ের ধাক্কা লেগেছে এবার ইউরোপের দেশ ডেনমার্কেও। দেশটিতে কোকা-কোলা বাজারজাতকারী কোম্পানি কার্লসবার্গ জানিয়েছে, ডেনিশ ভোক্তারা কোকা-কোলা বর্জন করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে ইহুদি ও ইসলামবিদ্বেষ। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গঠিত দুটি টাস্কফোর্সের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা দেখার পর তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক মার্কিন তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে। ম্যাডিসন রুকার্ট নামে ২৩ বছরের ওই তরুণী ঘুমের মধ্যেই তাঁর প্রেমিক জোনাথন মিলারকে গুলি করে হত্যা করেন। এই ঘটনায় ম্যাডিসনের ৩৫ বছরের সাজা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার বিবদমান কাশ্মীর সীমান্তের (নিয়ন্ত্রণ রেখা—লাইন অব কন্ট্রোল বা এলওসি) কাছে টহল দিচ্ছিল ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমান। সেই বিমানগুলো ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে