২০০৭ সাল থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সদস্য রোমানিয়া ও বুলগেরিয়া। এবার আকাশ ও সমুদ্র সীমান্ত দিয়ে ইউরোপের পাসপোর্টমুক্ত অবাধ চলাচলের শেনজেন অঞ্চলে প্রবেশ করবে দেশ দুটি। ২০২৪ সালের মার্চ মাস থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। রোমানিয়া সরকার গতকাল বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার তুর্কি সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, রোমানিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ২৩ ডিসেম্বর তাঁরা অস্ট্রিয়া ও বুলগেরিয়ার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে একটি রাজনৈতিক চুক্তিতে পৌঁছেছে। এ চুক্তিতে রয়েছে রোমানিয়া ও বুলগেরিয়ার সঙ্গে শেনজেন এলাকার সম্প্রসারণ এবং এ দুই দেশকে ২০২৪ সালের মার্চ থেকে শেনজেনের আকাশ ও সমুদ্র সীমান্তে অন্তর্ভুক্তি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, চুক্তিটি বাস্তবায়িত করার শেষ পদক্ষেপ হিসেবে সব সদস্য রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন প্রয়োজন হবে। এ ছাড়া ২০২৪ সালে দুই দেশের স্থল সীমান্ত পর্যন্ত শেনজেন এলাকা প্রসারিত করার জন্য আলোচনা ও প্রস্তুতি অব্যাহত থাকবে।
শেনজেন অঞ্চলে বর্তমানে ২৭টি ইউরোপীয় দেশের মধ্যে ২৩টি রয়েছে। সেই সঙ্গে আইসল্যান্ড, নরওয়ে, সুইজারল্যান্ড ও লিচেনস্টাইনও এ অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। শেনজেন সীমানা নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়ে না গিয়ে সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অবাধে ভ্রমণ করার অনুমতি দেয়।
আনাদোলু অনুসারে, এর আগে অস্ট্রিয়া যুক্তি দিয়েছিল, ইউরোপে অনথিভুক্ত অভিবাসীদের ক্রমবর্ধমান প্রবাহ প্রমাণ করে, শেনজেন এলাকা সঠিকভাবে কাজ করছে না।
পাশাপাশি নেদারল্যান্ডস জোর দিয়েছিল, বুলগেরিয়ার বিচার বিভাগীয় এবং দুর্নীতিবিরোধী ব্যাপক সংস্কার করা উচিত। এই দেশ দুটি রোমানিয়া ও বুলগেরিয়ার শেনজেন অঞ্চলে প্রবেশকে দীর্ঘদিন ধরে আটকে রেখেছিল।
২০০৭ সাল থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সদস্য রোমানিয়া ও বুলগেরিয়া। এবার আকাশ ও সমুদ্র সীমান্ত দিয়ে ইউরোপের পাসপোর্টমুক্ত অবাধ চলাচলের শেনজেন অঞ্চলে প্রবেশ করবে দেশ দুটি। ২০২৪ সালের মার্চ মাস থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। রোমানিয়া সরকার গতকাল বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার তুর্কি সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, রোমানিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ২৩ ডিসেম্বর তাঁরা অস্ট্রিয়া ও বুলগেরিয়ার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে একটি রাজনৈতিক চুক্তিতে পৌঁছেছে। এ চুক্তিতে রয়েছে রোমানিয়া ও বুলগেরিয়ার সঙ্গে শেনজেন এলাকার সম্প্রসারণ এবং এ দুই দেশকে ২০২৪ সালের মার্চ থেকে শেনজেনের আকাশ ও সমুদ্র সীমান্তে অন্তর্ভুক্তি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, চুক্তিটি বাস্তবায়িত করার শেষ পদক্ষেপ হিসেবে সব সদস্য রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন প্রয়োজন হবে। এ ছাড়া ২০২৪ সালে দুই দেশের স্থল সীমান্ত পর্যন্ত শেনজেন এলাকা প্রসারিত করার জন্য আলোচনা ও প্রস্তুতি অব্যাহত থাকবে।
শেনজেন অঞ্চলে বর্তমানে ২৭টি ইউরোপীয় দেশের মধ্যে ২৩টি রয়েছে। সেই সঙ্গে আইসল্যান্ড, নরওয়ে, সুইজারল্যান্ড ও লিচেনস্টাইনও এ অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। শেনজেন সীমানা নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়ে না গিয়ে সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অবাধে ভ্রমণ করার অনুমতি দেয়।
আনাদোলু অনুসারে, এর আগে অস্ট্রিয়া যুক্তি দিয়েছিল, ইউরোপে অনথিভুক্ত অভিবাসীদের ক্রমবর্ধমান প্রবাহ প্রমাণ করে, শেনজেন এলাকা সঠিকভাবে কাজ করছে না।
পাশাপাশি নেদারল্যান্ডস জোর দিয়েছিল, বুলগেরিয়ার বিচার বিভাগীয় এবং দুর্নীতিবিরোধী ব্যাপক সংস্কার করা উচিত। এই দেশ দুটি রোমানিয়া ও বুলগেরিয়ার শেনজেন অঞ্চলে প্রবেশকে দীর্ঘদিন ধরে আটকে রেখেছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১৯ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩২ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে