২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়া ‘বিশেষ অভিযান’ চালিয়ে এখন পর্যন্ত রাশিয়ার সেনাবাহিনীর হাতে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী যে পরিমাণ সামরিক সরঞ্জাম হারিয়েছে তার একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে। এ ছাড়া, ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলের একটি রেডিও স্টেশন ও ইলেকট্রনিক গোয়েন্দা তথ্য কেন্দ্র ধ্বংস করেছে বলে দাবি করা হয়েছে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে। শনিবার সংবাদমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুসারে—রাশিয়ার সেনাবাহিনীর দাবি, তাঁরা ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলের একটি রেডিও স্টেশন ও ইলেকট্রনিক গোয়েন্দা তথ্য কেন্দ্র ধ্বংস করেছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে—‘রাশিয়ায় উপকূলীয় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কৃষ্ণ সাগরের ধারে ওডেসা অঞ্চলের ভেলিকি দালনিক ও ভেলিকোদোলিনস্কোতে সশস্ত্র বাহিনীর রেডিও ও ইলেকট্রনিক গোয়েন্দা কেন্দ্র ধ্বংস করেছে।’ তবে সিএনএন জানিয়েছে, তাঁরা স্বাধীনভাবে রাশিয়ার দাবি যাচাই করতে পারেনি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, ‘স্থানীয় সময় ১৯ মার্চ রাতে রাশিয়ার সেনাবাহিনী মনুষ্যবিহীন ড্রোনের সাহায্যে ইউক্রেনের ৬৯টি কার্যকরী ও কৌশলগত সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে।’
এক বিবৃতিতে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, রাশিয়ার সেনাবাহিনী ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ চালিয়ে এখন পর্যন্ত ১৯৬টি ইউক্রেনীয় ড্রোন, ১৪৩৮টি ট্যাংক এবং অন্যান্য সাঁজোয়া যান, ১৪৫ টিরও বেশি রকেট লঞ্চার, ৫৫৬টি ফিল্ড আর্টিলারি এবং মর্টার, পাশাপাশি ১২৩৭টি বিশেষ ধরনের সামরিক যান ধ্বংস করেছে।
এ দিকে, ইউক্রেনে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে রাশিয়া। ইউক্রেনের একটি সমরাস্ত্র গুদাম ধ্বংস করতে রাশিয়ার সেনাবাহিনী এই হাইপারসনিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে। এই প্রথম ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে কোনো হাইপারসনিক অস্ত্রের ব্যবহার করা হলো। রাশিয়ার ব্যবহৃত ক্ষেপণাস্ত্রটির নাম ‘কিনজল’। সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম ইন্টারফ্যাক্স নিউজ এজেন্সির বরাত দিয়ে আল জাজিরা জানিয়েছে—‘রাশিয়া বলেছে—তাঁরা ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলে একটি সমরাস্ত্র গুদাম ধ্বংস করতে প্রথমবারের মতো নতুন কিনজল হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে।’
শনিবার রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইগর কোনাশেনকভ বলেছেন, ‘হাইপারসনিক অ্যারো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রসহ “কিনজল অ্যাভিয়েশন মিসাইল সিস্টেম” ইউক্রেনের ইভানো-ফ্রাঙ্কিভস্ক অঞ্চলের দেলিয়াতিন গ্রামে ক্ষেপণাস্ত্র এবং বিমানের গোলাবারুদের এক বিশাল ভূগর্ভস্থ গুদাম ধ্বংস করেছে।’ ইভানো-ফ্রাঙ্কিভস্ক অঞ্চলটি ন্যাটোর সদস্য দেশ রোমানিয়ার সীমান্ত থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আরও বলা হয়েছে, রাশিয়ার সেনাবাহিনী ওডেসা বন্দরের নিকটবর্তী ইউক্রেনের সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করতে জাহাজ-বিরোধী ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থাও ব্যবহার করেছে।
২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়া ‘বিশেষ অভিযান’ চালিয়ে এখন পর্যন্ত রাশিয়ার সেনাবাহিনীর হাতে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী যে পরিমাণ সামরিক সরঞ্জাম হারিয়েছে তার একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে। এ ছাড়া, ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলের একটি রেডিও স্টেশন ও ইলেকট্রনিক গোয়েন্দা তথ্য কেন্দ্র ধ্বংস করেছে বলে দাবি করা হয়েছে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে। শনিবার সংবাদমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুসারে—রাশিয়ার সেনাবাহিনীর দাবি, তাঁরা ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলের একটি রেডিও স্টেশন ও ইলেকট্রনিক গোয়েন্দা তথ্য কেন্দ্র ধ্বংস করেছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে—‘রাশিয়ায় উপকূলীয় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কৃষ্ণ সাগরের ধারে ওডেসা অঞ্চলের ভেলিকি দালনিক ও ভেলিকোদোলিনস্কোতে সশস্ত্র বাহিনীর রেডিও ও ইলেকট্রনিক গোয়েন্দা কেন্দ্র ধ্বংস করেছে।’ তবে সিএনএন জানিয়েছে, তাঁরা স্বাধীনভাবে রাশিয়ার দাবি যাচাই করতে পারেনি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, ‘স্থানীয় সময় ১৯ মার্চ রাতে রাশিয়ার সেনাবাহিনী মনুষ্যবিহীন ড্রোনের সাহায্যে ইউক্রেনের ৬৯টি কার্যকরী ও কৌশলগত সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে।’
এক বিবৃতিতে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, রাশিয়ার সেনাবাহিনী ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ চালিয়ে এখন পর্যন্ত ১৯৬টি ইউক্রেনীয় ড্রোন, ১৪৩৮টি ট্যাংক এবং অন্যান্য সাঁজোয়া যান, ১৪৫ টিরও বেশি রকেট লঞ্চার, ৫৫৬টি ফিল্ড আর্টিলারি এবং মর্টার, পাশাপাশি ১২৩৭টি বিশেষ ধরনের সামরিক যান ধ্বংস করেছে।
এ দিকে, ইউক্রেনে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে রাশিয়া। ইউক্রেনের একটি সমরাস্ত্র গুদাম ধ্বংস করতে রাশিয়ার সেনাবাহিনী এই হাইপারসনিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে। এই প্রথম ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে কোনো হাইপারসনিক অস্ত্রের ব্যবহার করা হলো। রাশিয়ার ব্যবহৃত ক্ষেপণাস্ত্রটির নাম ‘কিনজল’। সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম ইন্টারফ্যাক্স নিউজ এজেন্সির বরাত দিয়ে আল জাজিরা জানিয়েছে—‘রাশিয়া বলেছে—তাঁরা ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলে একটি সমরাস্ত্র গুদাম ধ্বংস করতে প্রথমবারের মতো নতুন কিনজল হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে।’
শনিবার রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইগর কোনাশেনকভ বলেছেন, ‘হাইপারসনিক অ্যারো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রসহ “কিনজল অ্যাভিয়েশন মিসাইল সিস্টেম” ইউক্রেনের ইভানো-ফ্রাঙ্কিভস্ক অঞ্চলের দেলিয়াতিন গ্রামে ক্ষেপণাস্ত্র এবং বিমানের গোলাবারুদের এক বিশাল ভূগর্ভস্থ গুদাম ধ্বংস করেছে।’ ইভানো-ফ্রাঙ্কিভস্ক অঞ্চলটি ন্যাটোর সদস্য দেশ রোমানিয়ার সীমান্ত থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আরও বলা হয়েছে, রাশিয়ার সেনাবাহিনী ওডেসা বন্দরের নিকটবর্তী ইউক্রেনের সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করতে জাহাজ-বিরোধী ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থাও ব্যবহার করেছে।
ইসরায়েলের প্রত্নতত্ত্ববিদরা জেরুজালেমে খুঁজে পেয়েছেন এক বিরল ও ক্ষুদ্র স্বর্ণমুদ্রা। এতে খোদাই করা আছে প্রাচীন মিসরের রানি দ্বিতীয় বেরেনিসের প্রতিকৃতি। ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় ২ হাজার ২০০ বছর পুরোনো এই মুদ্রাটি দ্বিতীয় বেরেনিস ও তাঁর স্বামী তৃতীয় পটোলেমির শাসনামলের সময়কার।
৪ মিনিট আগেকাতারের রাজধানী দোহাতে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দোহা। ইসরায়েলি একটি সূত্র জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস নেতাদের লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালানো হয়েছে।
২০ মিনিট আগেগাজা নগরীর প্রায় ১০ লাখ বাসিন্দাকে শহর ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র আভিখাই আদ্রেয়ি বলেছেন, ‘আইডিএফ হামাসকে পরাজিত করতে বদ্ধপরিকর এবং গাজা নগরীতে ব্যাপক সামরিক অভিযান চালাবে।
১ ঘণ্টা আগেবিক্ষোভের মুখে কে পি শর্মা অলির পদত্যাগের পর নেপালে নতুন প্রধানমন্ত্রীর খোঁজ চলছে। এর মধ্যে রাজধানী কাঠমান্ডুর মেয়র বালেন্দ্র শাহকে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দিতে দাবি জানাচ্ছে বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেওয়া জেন-জি।
২ ঘণ্টা আগে