রাশিয়ার ভাড়াটে বাহিনী ভাগনার গ্রুপ বর্তমানে যোদ্ধাদের নিয়োগ করছে না, তবে অদূর ভবিষ্যতেই করার সম্ভাবনা রয়েছে। ভাগনার প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোঝিন আজ সোমবার প্রকাশিত এক অডিও বার্তায় এমনটি জানিয়েছেন। খবর রয়টার্সের।
গত জুনে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার পর থেকেই ভাগনারের ভবিষ্যৎ নিয়ে ধোঁয়াশা দেখা দেয়। তা সত্ত্বেও বিদ্রোহের পাঁচ দিন পর প্রিগোঝিন পুতিনের সঙ্গে একটি বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন। গত সপ্তাহে সেন্ট পিটার্সবার্গে দুজনকে একসঙ্গে ছবিতেও দেখা গেছে। যেখানে ভ্লাদিমির পুতিন আফ্রিকান নেতাদের আতিথেয়তা করছিলেন।
এদিকে ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা ভাগনার প্রধান বিদ্রোহের পর বেলারুশ চলে গেছেন বলেও খবর পাওয়া যায়। তবে গত কয়েকদিন আগেই খবর পাওয়া যায় তিনি বেলারুশ নয়, ক্রেমলিনেই রয়েছেন।
আজ সোমবার টেলিগ্রামে ভাগনারের চ্যানেল ‘গ্রে জোনে’ প্রিগোঝিনের কণ্ঠস্বরে এক বার্তা প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বলতে শোনা গেছে, ‘আজ আমরা পরবর্তী কাজগুলোকে নির্ধারণ করছি। যার রূপরেখা আরও পরিষ্কার এবং স্পষ্ট হয়ে উঠছে। নিঃসন্দেহে, এই কাজগুলো রাশিয়ার মহত্ত্বের নামে পরিচালিত হবে।’
জুনের বিদ্রোহের পরে ক্রেমলিন বলেছিল, যেসব ভাগনার যোদ্ধা বিদ্রোহে অংশ নেয়নি তাঁদের সেনাবাহিনীতে স্থানান্তর করা হবে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে চুক্তি হবে।
প্রিগোঝিন অডিও বার্তায় বলেছেন, দুর্ভাগ্যবশত তার কিছু যোদ্ধা অন্য সামরিক শাখায় (রুশ প্রতিরক্ষা বাহীনি) চলে গেছে, কিন্তু তারা ভাগনারে ফিরে আসতে ইচ্ছুক।
প্রিগোঝিন বলেন, ‘আমরা যোদ্ধার ঘাটতি অনুভব না করলে নতুন নিয়োগের পরিকল্পনা করি না। তবে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখলে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ থাকব। দেশ মাতৃকার স্বার্থে নতুন গ্রুপ তৈরির পরিস্থিতি আসলে অবশ্যই নিয়োগ শুরু করব।’
বিদ্রোহের পর থেকে কিছু ভাগনার যোদ্ধা বেলারুশে চলে গেছে এবং সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেছে। গত সপ্তাহে প্রকাশিত মন্তব্যে প্রিগোঝিন আরও বলেছিলেন, ওয়াগনার আফ্রিকায় তার উপস্থিতি আরও বাড়াতে প্রস্তুত।
আফ্রিকার দেশ মালি এবং মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রের সরকারের পক্ষে কাজ করছে ভাগনার, যা পশ্চিমা জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ভাগনারকে ব্যাপক নৃশংসতার জন্য অভিযুক্ত করেছে এবং অপরাধমূলক সংগঠন হিসাবে চিহ্নিত করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
প্রিগোজিন বলেছেন, ভাগনার সব দেশেই রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীন আইন মেনে কাজ করে। গত সপ্তাহে তিনি পশ্চিম আফ্রিকার রাষ্ট্র নাইজারের সামরিক অভ্যুত্থানকে স্বাগত জানিয়েছিন। সেখানে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় ভাগনার যোদ্ধাদের আরেকটি মোক্ষম সুযোগ বলে ধারণা করা হচ্ছে।
রাশিয়ার ভাড়াটে বাহিনী ভাগনার গ্রুপ বর্তমানে যোদ্ধাদের নিয়োগ করছে না, তবে অদূর ভবিষ্যতেই করার সম্ভাবনা রয়েছে। ভাগনার প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোঝিন আজ সোমবার প্রকাশিত এক অডিও বার্তায় এমনটি জানিয়েছেন। খবর রয়টার্সের।
গত জুনে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার পর থেকেই ভাগনারের ভবিষ্যৎ নিয়ে ধোঁয়াশা দেখা দেয়। তা সত্ত্বেও বিদ্রোহের পাঁচ দিন পর প্রিগোঝিন পুতিনের সঙ্গে একটি বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন। গত সপ্তাহে সেন্ট পিটার্সবার্গে দুজনকে একসঙ্গে ছবিতেও দেখা গেছে। যেখানে ভ্লাদিমির পুতিন আফ্রিকান নেতাদের আতিথেয়তা করছিলেন।
এদিকে ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা ভাগনার প্রধান বিদ্রোহের পর বেলারুশ চলে গেছেন বলেও খবর পাওয়া যায়। তবে গত কয়েকদিন আগেই খবর পাওয়া যায় তিনি বেলারুশ নয়, ক্রেমলিনেই রয়েছেন।
আজ সোমবার টেলিগ্রামে ভাগনারের চ্যানেল ‘গ্রে জোনে’ প্রিগোঝিনের কণ্ঠস্বরে এক বার্তা প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বলতে শোনা গেছে, ‘আজ আমরা পরবর্তী কাজগুলোকে নির্ধারণ করছি। যার রূপরেখা আরও পরিষ্কার এবং স্পষ্ট হয়ে উঠছে। নিঃসন্দেহে, এই কাজগুলো রাশিয়ার মহত্ত্বের নামে পরিচালিত হবে।’
জুনের বিদ্রোহের পরে ক্রেমলিন বলেছিল, যেসব ভাগনার যোদ্ধা বিদ্রোহে অংশ নেয়নি তাঁদের সেনাবাহিনীতে স্থানান্তর করা হবে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে চুক্তি হবে।
প্রিগোঝিন অডিও বার্তায় বলেছেন, দুর্ভাগ্যবশত তার কিছু যোদ্ধা অন্য সামরিক শাখায় (রুশ প্রতিরক্ষা বাহীনি) চলে গেছে, কিন্তু তারা ভাগনারে ফিরে আসতে ইচ্ছুক।
প্রিগোঝিন বলেন, ‘আমরা যোদ্ধার ঘাটতি অনুভব না করলে নতুন নিয়োগের পরিকল্পনা করি না। তবে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখলে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ থাকব। দেশ মাতৃকার স্বার্থে নতুন গ্রুপ তৈরির পরিস্থিতি আসলে অবশ্যই নিয়োগ শুরু করব।’
বিদ্রোহের পর থেকে কিছু ভাগনার যোদ্ধা বেলারুশে চলে গেছে এবং সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেছে। গত সপ্তাহে প্রকাশিত মন্তব্যে প্রিগোঝিন আরও বলেছিলেন, ওয়াগনার আফ্রিকায় তার উপস্থিতি আরও বাড়াতে প্রস্তুত।
আফ্রিকার দেশ মালি এবং মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রের সরকারের পক্ষে কাজ করছে ভাগনার, যা পশ্চিমা জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ভাগনারকে ব্যাপক নৃশংসতার জন্য অভিযুক্ত করেছে এবং অপরাধমূলক সংগঠন হিসাবে চিহ্নিত করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
প্রিগোজিন বলেছেন, ভাগনার সব দেশেই রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীন আইন মেনে কাজ করে। গত সপ্তাহে তিনি পশ্চিম আফ্রিকার রাষ্ট্র নাইজারের সামরিক অভ্যুত্থানকে স্বাগত জানিয়েছিন। সেখানে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় ভাগনার যোদ্ধাদের আরেকটি মোক্ষম সুযোগ বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ভারতের বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদক প্রতিষ্ঠান আদানি পাওয়ার জানিয়েছে, বিদ্যুৎ সরবরাহ চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই বকেয়ার পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে এনেছে। কোম্পানিটির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) দিলীপ ঝা আশা প্রকাশ করেছেন, বাকি প্রায় ৯০০ মিলিয়ন ডলারও আদায় হবে।
১ ঘণ্টা আগেশান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করতে কঙ্গো ও রুয়ান্ডার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক চাপ বাড়ছে। মার্কিন পরিকল্পনা অনুযায়ী, আগামী দুই মাসের মধ্যে চুক্তিটি হোয়াইট হাউসে স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা রয়েছে। শুধু শান্তিচুক্তিই নয়, এর সঙ্গে যুক্ত হবে পৃথক খনিজসম্পদ বিষয়ক চুক্তিও, যার ফলে কঙ্গো ও রুয়ান্ডায় যুক্তরাষ্ট্র ও অন
৩ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্সের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা সংস্থা স্টারলিংক। সংস্থাটি এরই মধ্যে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে কার্যক্রম পরিচালনার লাইসেন্স পেয়ে গেছে। পরীক্ষামূলক সেবা দিয়েছে। শিগগির পূর্ণাঙ্গ পরিষেবা কার্যক্রম শুরু করবে স্টারলিংক। ভারতেও স্টারলিংকের পরিষেবা চালু নিয়ে তোড়জোড় চলছে। তবে
৪ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেনারেল অপারেশনস ফোর্স (জিওএফ) ৭ম ব্যাটালিয়ন এবং পাহাং রাজ্য প্রয়োগকারী ইউনিটের যৌথ অভিযানে ওই ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে