ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলমান যুদ্ধে ফিলিস্তিনের পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন সুইডেনের পরিবেশকর্মী গ্রেটা থুনবার্গ। গত শুক্রবার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে (সাবেক টুইটার) ছবি পোস্ট করে তিনি এই সমর্থন জানান। জবাবে কড়া ভাষায় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ইসরায়েল। হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয় এ খবর।
গত শুক্রবার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে একটি ছবি পোস্ট করেন গ্রেটা থুনবার্গ। আরও তিন নারীর সঙ্গে এই ছবিতে সবার হাতেই ছিল প্ল্যাকার্ড। সেখানে ফিলিস্তিন ও গাজার প্রতি সমর্থন এবং পরিবেশবাদী বার্তা লেখা ছিল। পোস্টে গ্রেটা থুনবার্গ লেখেন, ‘আজ আমরা ফিলিস্তিন ও গাজার সঙ্গে সংহতি জানাচ্ছি। ফিলিস্তিনি এবং ক্ষতিগ্রস্ত সব বেসামরিক নাগরিকের জন্য অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি, ন্যায়বিচার এবং স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে বিশ্বকে এখন কথা বলতে হবে।’
গ্রেটা থুনবার্গের এই পোস্টের প্রতিক্রিয়া বেশ শক্ত ভাষায় দিয়েছে ইসরায়েল। হামাসের হামলায় নিহত তিন ব্যক্তির ছবি পোস্ট করে ২০ বছর বয়সী পরিবেশকর্মীর উদ্দেশে ইসরায়েলের অফিশিয়াল এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে বলা হয়, ‘হামাস যে রকেট দিয়ে নিরীহ ইসরায়েলিদের হত্যা করেছে, সেই রকেট পরিবেশের জন্য কোনো টেকসই উপাদান ব্যবহার করে তৈরি হয়নি। আপনার বন্ধুও হামাসের ধ্বংসযজ্ঞের শিকার হতে পারেন। তাদের নিয়েও কথা বলুন।’
এর আগেও মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা ছবির কারণে সমালোচনার শিকার হয়েছিলেন গ্রেটা থুনবার্গ। তাঁর পোস্ট করা একটি ছবিতে ছিল নীল অক্টোপাস, যাকে ইহুদিবিরোধী প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কার্টুনিস্টরা প্রায়ই বিশ্বব্যাপী ইহুদিদের ষড়যন্ত্রকে তুলে ধরতে এই অক্টোপাস ব্যবহার করেন। জার্মান নাৎসিরা সর্বপ্রথম ব্যঙ্গচিত্র হিসেবে এই ছবি ব্যবহার করে। সমালোচনার মুখে কয়েক ঘণ্টা পর সেই পোস্টটি তখন মুছে ফেলেন গ্রেটা থুনবার্গ। এরপর তিনি ক্রপ করা একটি ছবি শেয়ার করেন।
গত ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এখনো অনেকে হামাসের কাছে বন্দী আছে।
ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান ও স্থল, এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুসারে গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৪ হাজার ৪৭৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে বেশির ভাগই গাজার। অল্প কয়েকজন পশ্চিম তীরের।
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলমান যুদ্ধে ফিলিস্তিনের পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন সুইডেনের পরিবেশকর্মী গ্রেটা থুনবার্গ। গত শুক্রবার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে (সাবেক টুইটার) ছবি পোস্ট করে তিনি এই সমর্থন জানান। জবাবে কড়া ভাষায় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ইসরায়েল। হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয় এ খবর।
গত শুক্রবার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে একটি ছবি পোস্ট করেন গ্রেটা থুনবার্গ। আরও তিন নারীর সঙ্গে এই ছবিতে সবার হাতেই ছিল প্ল্যাকার্ড। সেখানে ফিলিস্তিন ও গাজার প্রতি সমর্থন এবং পরিবেশবাদী বার্তা লেখা ছিল। পোস্টে গ্রেটা থুনবার্গ লেখেন, ‘আজ আমরা ফিলিস্তিন ও গাজার সঙ্গে সংহতি জানাচ্ছি। ফিলিস্তিনি এবং ক্ষতিগ্রস্ত সব বেসামরিক নাগরিকের জন্য অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি, ন্যায়বিচার এবং স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে বিশ্বকে এখন কথা বলতে হবে।’
গ্রেটা থুনবার্গের এই পোস্টের প্রতিক্রিয়া বেশ শক্ত ভাষায় দিয়েছে ইসরায়েল। হামাসের হামলায় নিহত তিন ব্যক্তির ছবি পোস্ট করে ২০ বছর বয়সী পরিবেশকর্মীর উদ্দেশে ইসরায়েলের অফিশিয়াল এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে বলা হয়, ‘হামাস যে রকেট দিয়ে নিরীহ ইসরায়েলিদের হত্যা করেছে, সেই রকেট পরিবেশের জন্য কোনো টেকসই উপাদান ব্যবহার করে তৈরি হয়নি। আপনার বন্ধুও হামাসের ধ্বংসযজ্ঞের শিকার হতে পারেন। তাদের নিয়েও কথা বলুন।’
এর আগেও মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা ছবির কারণে সমালোচনার শিকার হয়েছিলেন গ্রেটা থুনবার্গ। তাঁর পোস্ট করা একটি ছবিতে ছিল নীল অক্টোপাস, যাকে ইহুদিবিরোধী প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কার্টুনিস্টরা প্রায়ই বিশ্বব্যাপী ইহুদিদের ষড়যন্ত্রকে তুলে ধরতে এই অক্টোপাস ব্যবহার করেন। জার্মান নাৎসিরা সর্বপ্রথম ব্যঙ্গচিত্র হিসেবে এই ছবি ব্যবহার করে। সমালোচনার মুখে কয়েক ঘণ্টা পর সেই পোস্টটি তখন মুছে ফেলেন গ্রেটা থুনবার্গ। এরপর তিনি ক্রপ করা একটি ছবি শেয়ার করেন।
গত ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এখনো অনেকে হামাসের কাছে বন্দী আছে।
ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান ও স্থল, এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুসারে গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৪ হাজার ৪৭৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে বেশির ভাগই গাজার। অল্প কয়েকজন পশ্চিম তীরের।
লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরীতে তাৎক্ষণিকভাবে হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভির এক প্রতিবেদনে হুতি মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারির বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, জায়নবাদী শত্রুর পক্ষে মার্কিন আগ্রাসন উপেক্ষা করার মতো নয়।
১৫ মিনিট আগেচলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
২৯ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
৩৮ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে