বার্লিনের পথেঘাটে যারা ইসরায়েলিদের মৃত্যুকে ছোট করে দেখবে এবং তা উদ্যাপন করবে, হামাসকে মহিমান্বিত করবে এবং ইসরায়েলের পতাকা পোড়াবে তাদের ফৌজদারি অপরাধে বিচারের মুখোমুখি করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার পার্লামেন্টে এমন ঘোষণা দিয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলজ। হামাসকে সমর্থন দেওয়ায় সামিদুন নামে একটি ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা হবে বলেও তিনি জানান।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার বার্লিনের নিউকোলন এলাকার রাস্তায় ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা উদ্যাপন করতে পথচারীদের মাঝে মিষ্টি বিতরণ করেছে সামিদুন নামক সংগঠন। এর সদস্যদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানান চ্যান্সেলর। পার্লামেন্টে তিনি বলেন, ‘এটি জঘন্য, এটি অমানবিক। আমরা ঘৃণা ও উসকানির পাশে দাঁড়াব না। আমরা ইহুদি বিদ্বেষকে প্রশ্রয় দিই না।’
ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র হামাসকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। এবার জার্মানিতে হামাসের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার ঘোষণা দিলেন চ্যান্সেলর শোলজ। যেকোনো প্রয়োজনে জার্মানিকে অবহিত করার জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুকে বলেছেন তিনি।
ওলাফ শোলজ বলেন, ‘এই মুহূর্তে একটি পক্ষই নিতে পারে জার্মানি, আর তা হলো ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নেওয়া। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় চালানো গণহত্যার পর নিজেদের ইতিহাস অনুসারেই আমাদের চিরস্থায়ী দায়িত্ব হচ্ছে, ইসরায়েল রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য দাঁড়ানো।’
শোলজ উল্লেখ করেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ইসরায়েলের সমর্থনে হাজার হাজার জার্মান বিক্ষোভ করেছে। কিন্তু এর মধ্যেও কয়েকটি ঘটনা যে হামাসের প্রতি সমর্থনকে নির্দেশ করে। চ্যান্সেলর বলেন, ‘আরও কিছু মানুষ ছিল। গত সপ্তাহে জার্মানির রাস্তায় কিছু লজ্জাজনক ছবি আমি দেখেছি।’
গত শনিবার ছোট একটি দল বার্লিনের রাস্তায় পথচারীদের হাতে পেস্ট্রি তুলে দেয় এবং কয়েক ডজন লোক হামাসের হামলা উদ্যাপন করে। শোলজ বলেন, এরই মধ্যে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন দ্বারা তালিকাভুক্ত সংগঠন হামাস বা তাদের সমর্থনে যেকোনো কর্মকাণ্ডের ওপর আনুষ্ঠানিকভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করবে জার্মানি।
এদিকে মানবিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখলেও ফিলিস্তিনে উন্নয়ন সহায়তা স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছেন ওলাফ শোলজ। সেই সঙ্গে, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এবং ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস হামাসের আক্রমণের নিন্দা না জানানোর প্রসঙ্গে জার্মান চ্যান্সেলর বলেন, ‘তাঁদের নীরবতা লজ্জাজনক।’
বার্লিনের পথেঘাটে যারা ইসরায়েলিদের মৃত্যুকে ছোট করে দেখবে এবং তা উদ্যাপন করবে, হামাসকে মহিমান্বিত করবে এবং ইসরায়েলের পতাকা পোড়াবে তাদের ফৌজদারি অপরাধে বিচারের মুখোমুখি করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার পার্লামেন্টে এমন ঘোষণা দিয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলজ। হামাসকে সমর্থন দেওয়ায় সামিদুন নামে একটি ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা হবে বলেও তিনি জানান।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার বার্লিনের নিউকোলন এলাকার রাস্তায় ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা উদ্যাপন করতে পথচারীদের মাঝে মিষ্টি বিতরণ করেছে সামিদুন নামক সংগঠন। এর সদস্যদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানান চ্যান্সেলর। পার্লামেন্টে তিনি বলেন, ‘এটি জঘন্য, এটি অমানবিক। আমরা ঘৃণা ও উসকানির পাশে দাঁড়াব না। আমরা ইহুদি বিদ্বেষকে প্রশ্রয় দিই না।’
ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র হামাসকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। এবার জার্মানিতে হামাসের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার ঘোষণা দিলেন চ্যান্সেলর শোলজ। যেকোনো প্রয়োজনে জার্মানিকে অবহিত করার জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুকে বলেছেন তিনি।
ওলাফ শোলজ বলেন, ‘এই মুহূর্তে একটি পক্ষই নিতে পারে জার্মানি, আর তা হলো ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নেওয়া। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় চালানো গণহত্যার পর নিজেদের ইতিহাস অনুসারেই আমাদের চিরস্থায়ী দায়িত্ব হচ্ছে, ইসরায়েল রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য দাঁড়ানো।’
শোলজ উল্লেখ করেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ইসরায়েলের সমর্থনে হাজার হাজার জার্মান বিক্ষোভ করেছে। কিন্তু এর মধ্যেও কয়েকটি ঘটনা যে হামাসের প্রতি সমর্থনকে নির্দেশ করে। চ্যান্সেলর বলেন, ‘আরও কিছু মানুষ ছিল। গত সপ্তাহে জার্মানির রাস্তায় কিছু লজ্জাজনক ছবি আমি দেখেছি।’
গত শনিবার ছোট একটি দল বার্লিনের রাস্তায় পথচারীদের হাতে পেস্ট্রি তুলে দেয় এবং কয়েক ডজন লোক হামাসের হামলা উদ্যাপন করে। শোলজ বলেন, এরই মধ্যে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন দ্বারা তালিকাভুক্ত সংগঠন হামাস বা তাদের সমর্থনে যেকোনো কর্মকাণ্ডের ওপর আনুষ্ঠানিকভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করবে জার্মানি।
এদিকে মানবিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখলেও ফিলিস্তিনে উন্নয়ন সহায়তা স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছেন ওলাফ শোলজ। সেই সঙ্গে, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এবং ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস হামাসের আক্রমণের নিন্দা না জানানোর প্রসঙ্গে জার্মান চ্যান্সেলর বলেন, ‘তাঁদের নীরবতা লজ্জাজনক।’
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে