মস্কোতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেছেন, ‘ইউক্রেনে যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট সংকট সত্ত্বেও রাশিয়ার মার্কিন দূতাবাস বন্ধ করা উচিত হবে না। কারণ বিশ্বের দুটি বৃহত্তম পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রকে অবশ্যই আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’ সোমবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত জন জে সুলিভান বলেছেন, ‘মস্কো ও ওয়াশিংটনের সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত নয়। আমাদের অবশ্যই পরস্পরের সঙ্গে কথা বলা চালিয়ে যেতে হবে।’
১৯৩৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের (তৎকালীন) সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হওয়ার পর থেকে নানা সংকট, গুপ্তচর কেলেঙ্কারি ও স্নায়ুযুদ্ধের সংঘাত সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত মস্কো ও ওয়াশিংটনের মধ্যে সম্পর্ক ছিন্ন হয়নি। এখন (ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে) অবশ্য রাশিয়া বলছে, পশ্চিমের সঙ্গে তাঁদের সোভিয়েত-পরবর্তী বন্ধুত্বের অবসান হয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন গত মাসে ব্যঙ্গ করে বলেছিলেন, তিনি টেলর সুইফটের ‘উই আর নেভার গেটিং ব্যাক টুগেদার’ (আমরা আর কখনোই একসঙ্গে হব না) পুতিনকে উৎসর্গ করতে চান। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে সুলিভান বলেন, ‘আমরাও কখনোই সম্পূর্ণভাবে হাল ছাড়ব না।’
তাদের পক্ষ থেকে যখন বলা হয় মার্কিন দূতাবাস বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে, তখন সুলিভান বলেন, ‘সেই সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আমি মনে করি সেটি বড় ধরনের ভুল হবে।’
এদিকে একই দিনে মার্কিন সংবাদমাধ্যমের মস্কো ব্যুরোপ্রধানদেরও তলব করেছে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তাঁরা সাংবাদিকদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করেন।
বলশেভিক বিপ্লবের পর প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন ভ্লাদিমির লেনিনের বিপ্লবী সরকারকে স্বীকৃতি না দেওয়ায় ১৯১৯ সালে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তারপর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক ১৯৩৩ সাল পর্যন্ত আর পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়নি।
মস্কোতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেছেন, ‘ইউক্রেনে যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট সংকট সত্ত্বেও রাশিয়ার মার্কিন দূতাবাস বন্ধ করা উচিত হবে না। কারণ বিশ্বের দুটি বৃহত্তম পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রকে অবশ্যই আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’ সোমবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত জন জে সুলিভান বলেছেন, ‘মস্কো ও ওয়াশিংটনের সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত নয়। আমাদের অবশ্যই পরস্পরের সঙ্গে কথা বলা চালিয়ে যেতে হবে।’
১৯৩৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের (তৎকালীন) সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হওয়ার পর থেকে নানা সংকট, গুপ্তচর কেলেঙ্কারি ও স্নায়ুযুদ্ধের সংঘাত সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত মস্কো ও ওয়াশিংটনের মধ্যে সম্পর্ক ছিন্ন হয়নি। এখন (ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে) অবশ্য রাশিয়া বলছে, পশ্চিমের সঙ্গে তাঁদের সোভিয়েত-পরবর্তী বন্ধুত্বের অবসান হয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন গত মাসে ব্যঙ্গ করে বলেছিলেন, তিনি টেলর সুইফটের ‘উই আর নেভার গেটিং ব্যাক টুগেদার’ (আমরা আর কখনোই একসঙ্গে হব না) পুতিনকে উৎসর্গ করতে চান। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে সুলিভান বলেন, ‘আমরাও কখনোই সম্পূর্ণভাবে হাল ছাড়ব না।’
তাদের পক্ষ থেকে যখন বলা হয় মার্কিন দূতাবাস বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে, তখন সুলিভান বলেন, ‘সেই সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আমি মনে করি সেটি বড় ধরনের ভুল হবে।’
এদিকে একই দিনে মার্কিন সংবাদমাধ্যমের মস্কো ব্যুরোপ্রধানদেরও তলব করেছে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তাঁরা সাংবাদিকদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করেন।
বলশেভিক বিপ্লবের পর প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন ভ্লাদিমির লেনিনের বিপ্লবী সরকারকে স্বীকৃতি না দেওয়ায় ১৯১৯ সালে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তারপর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক ১৯৩৩ সাল পর্যন্ত আর পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়নি।
শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধ
৩৪ মিনিট আগেতদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পাকিস্তানি এজেন্টরা প্রথমে জ্যোতির সঙ্গে অনলাইনে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়। এভাবেই পাকিস্তান হাইকমিশনে কর্মরত এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশ নামে এক কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। এহসানের সঙ্গে অন্তত দুবার তিনি পাকিস্তানে গিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশভাগ কোনো একক নেতার কাজ ছিল না। তিনটি প্রধান শক্তি একত্রে কাজ করেছে—জিন্নাহ যিনি পাকিস্তানের দাবি তুলেছিলেন, কংগ্রেস যারা অবশেষে বিভাজন মেনে নিয়েছিল এবং লর্ড মাউন্টব্যাটেন যিনি তা বাস্তবায়ন করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সহায়তা করছে চীন। এমনটাই দাবি করা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিয়োথ আরোনাথের এক প্রতিবেদনে। আর, ইরান-চীনের এই যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েল। যদিও ইরান বা চীনের তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে