যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ২০টি লকহীড এফ–৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় গ্রিস। এরই মধ্যে দেশটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ২০টি এফ–৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানিয়েছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস গত বৃহস্পতিবার এই তথ্য জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে অনুষ্ঠিত ন্যাটো জোটের দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানদের সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস এই তথ্য জানান।
ন্যাটোর সদস্য দেশ গ্রিস দেশটির মোট জিডিপির ২ শতাংশেরও বেশি সামরিক খাতে ব্যয় করে থাকে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ন্যাটোর আরেক সদস্য দেশ ও গ্রিসের ঐতিহাসিক প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিবেশী তুরস্কের সঙ্গে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটি সামরিক খাতে ব্যয় ক্রমশ বাড়িয়ে চলেছে।
প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস আরও জানিয়েছেন, গ্রিস আরও এক স্কোয়াড্রন যুদ্ধবিমান কেনার বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো এক স্কোয়াড্রন এফ–৩৫ কেনা এবং সম্ভব হলে আরও এক স্কোয়াড্রন কেনা। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গত কয়েক দিন আগেই যুক্তরাষ্ট্রে কাছে অনুরোধপত্র পাঠানো হয়েছে।’
কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস জানিয়েছেন, এই অনুরোধপত্র পাঠানোর মাধ্যমে যুদ্ধবিমান ক্রয়ের কয়েক ধাপ প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ শুরু হলো মাত্র। তিনি জানান, গ্রিস সরকার ২০২৭–২০২৮ সালের মধ্যে এই বিমানগুলো পাওয়ার আশা করছে।
গ্রিস এবং তুরস্ক ইতিহাসে দীর্ঘ সময় ধরেই একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী। দেশ দুটোর মধ্যে ঈজিয়ান সাগরের জলসীমা এবং জাতিগতভাবে বিভক্ত সাইপ্রাস নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে।
এর আগে, চলতি বছরের মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস গ্রিসের এফ–৩৫ যুদ্ধবিমান কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। এথেন্স এই এফ–৩৫ ক্রয় করার আগ্রহ প্রকাশ করা ছাড়াও গত বছর এক স্কোয়াড্রন (২৪ টি) ড্যাসল্ট–রাফায়েল ক্রয়ের জন্য ফ্রান্সের সঙ্গে ২৬০ কোটি ডলারের চুক্তি করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ২০টি লকহীড এফ–৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় গ্রিস। এরই মধ্যে দেশটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ২০টি এফ–৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানিয়েছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস গত বৃহস্পতিবার এই তথ্য জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে অনুষ্ঠিত ন্যাটো জোটের দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানদের সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস এই তথ্য জানান।
ন্যাটোর সদস্য দেশ গ্রিস দেশটির মোট জিডিপির ২ শতাংশেরও বেশি সামরিক খাতে ব্যয় করে থাকে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ন্যাটোর আরেক সদস্য দেশ ও গ্রিসের ঐতিহাসিক প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিবেশী তুরস্কের সঙ্গে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটি সামরিক খাতে ব্যয় ক্রমশ বাড়িয়ে চলেছে।
প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস আরও জানিয়েছেন, গ্রিস আরও এক স্কোয়াড্রন যুদ্ধবিমান কেনার বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো এক স্কোয়াড্রন এফ–৩৫ কেনা এবং সম্ভব হলে আরও এক স্কোয়াড্রন কেনা। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গত কয়েক দিন আগেই যুক্তরাষ্ট্রে কাছে অনুরোধপত্র পাঠানো হয়েছে।’
কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস জানিয়েছেন, এই অনুরোধপত্র পাঠানোর মাধ্যমে যুদ্ধবিমান ক্রয়ের কয়েক ধাপ প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ শুরু হলো মাত্র। তিনি জানান, গ্রিস সরকার ২০২৭–২০২৮ সালের মধ্যে এই বিমানগুলো পাওয়ার আশা করছে।
গ্রিস এবং তুরস্ক ইতিহাসে দীর্ঘ সময় ধরেই একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী। দেশ দুটোর মধ্যে ঈজিয়ান সাগরের জলসীমা এবং জাতিগতভাবে বিভক্ত সাইপ্রাস নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে।
এর আগে, চলতি বছরের মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস গ্রিসের এফ–৩৫ যুদ্ধবিমান কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। এথেন্স এই এফ–৩৫ ক্রয় করার আগ্রহ প্রকাশ করা ছাড়াও গত বছর এক স্কোয়াড্রন (২৪ টি) ড্যাসল্ট–রাফায়েল ক্রয়ের জন্য ফ্রান্সের সঙ্গে ২৬০ কোটি ডলারের চুক্তি করেছে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
২ মিনিট আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৬ মিনিট আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরাসরি জড়িয়ে পড়ল যুক্তরাষ্ট্র। গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী। এরপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, ইরানকে অবশ্যই মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরাতে হবে। নয়তো আরও হামলার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
১২ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলার পর দেশটি কী ধরনের প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে—তা নিয়ে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা নানা দিক বিশ্লেষণ করছেন।
১ ঘণ্টা আগে