সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোতে বসবাস করা নাগরিকদের স্মার্টফোনে থাকা সব ধরনের ডেটিং অ্যাপ ব্যবহার বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে রাশিয়ার কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারও কমিয়ে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দেশটির কুরস্ক অঞ্চলে প্রবেশ করা ইউক্রেনের বাহিনীকে গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহে বাধা প্রদান করতেই এমন কৌশল বেছে নিয়েছে রুশ কর্তৃপক্ষ।
বুধবার সিএনএন জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার রাশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দেশটির সীমান্তবর্তী ব্রায়নস্ক, কুরস্ক এবং বেলগরোদ অঞ্চলে থাকা বাসিন্দাদের উদ্দেশে ওই নির্দেশ জারি করা হয়। শুধু তাই নয়, নিষেধাজ্ঞা কেউ মানছে কি-না তা পর্যবেক্ষণের জন্য ওই অঞ্চলগুলোতে বিপুল সেনা সদস্য ও পুলিশও মোতায়েন করা হয়েছে। সংবেদনশীল জায়গাগুলো থেকে কোনো ভিডিও স্ট্রিমিং না করার বিষয়টিও তদারকি করা হচ্ছে।
মন্ত্রণালয়ের অফিশিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেলে এ সংক্রান্ত নির্দেশনায় বলা হয়েছে, শত্রুপক্ষ ওই সব অ্যাপ এবং সূত্রগুলো থেকে প্রচুর পরিমাণে তথ্য নিয়ে নিচ্ছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের সেনারা রাশিয়ার ভূখণ্ডের ভেতরে অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখায় রুশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নাগরিকদের পরামর্শ হিসেবে একটি দীর্ঘ তালিকা জারি করেছে। নাগরিকদের অপরিচিত কারও কাছ থেকে পাওয়া কোনো বার্তা বা হাইপার লিংক না খুলতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যেখানে সামরিক যানবাহন উপস্থিত আছে সেখান থেকে ভিডিও স্ট্রিম না করারও পরামর্শ দেওয়া হয়।
রুশ কর্তৃপক্ষ নাগরিকদের সতর্ক করেছে, ইউক্রেনের বাহিনী অসুরক্ষিত সিসি ক্যামেরার সঙ্গে দূর থেকেই সংযোগ স্থাপন করছে। এভাবে তারা দূরে বসেই রাস্তা-ঘাট এবং কৌশলগত গুরুত্ব রাখে এমন অনেক হাইওয়ের ওপর নজর রাখছে।
এর আগে রাশিয়ার সৈন্য এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে সব জিও-ট্যাগিং মুছে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। কারণ ইউক্রেনের বাহিনী এই ট্যাগগুলোর মাধ্যমে রিয়েল টাইমে সামাজিক নেটওয়ার্কগুলো পর্যবেক্ষণ করে এবং সামরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীর প্রকৃত অবস্থান জানতে পারে বলে ধারণা করছে রুশ কর্তৃপক্ষ।
সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোতে বসবাস করা নাগরিকদের স্মার্টফোনে থাকা সব ধরনের ডেটিং অ্যাপ ব্যবহার বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে রাশিয়ার কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারও কমিয়ে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দেশটির কুরস্ক অঞ্চলে প্রবেশ করা ইউক্রেনের বাহিনীকে গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহে বাধা প্রদান করতেই এমন কৌশল বেছে নিয়েছে রুশ কর্তৃপক্ষ।
বুধবার সিএনএন জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার রাশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দেশটির সীমান্তবর্তী ব্রায়নস্ক, কুরস্ক এবং বেলগরোদ অঞ্চলে থাকা বাসিন্দাদের উদ্দেশে ওই নির্দেশ জারি করা হয়। শুধু তাই নয়, নিষেধাজ্ঞা কেউ মানছে কি-না তা পর্যবেক্ষণের জন্য ওই অঞ্চলগুলোতে বিপুল সেনা সদস্য ও পুলিশও মোতায়েন করা হয়েছে। সংবেদনশীল জায়গাগুলো থেকে কোনো ভিডিও স্ট্রিমিং না করার বিষয়টিও তদারকি করা হচ্ছে।
মন্ত্রণালয়ের অফিশিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেলে এ সংক্রান্ত নির্দেশনায় বলা হয়েছে, শত্রুপক্ষ ওই সব অ্যাপ এবং সূত্রগুলো থেকে প্রচুর পরিমাণে তথ্য নিয়ে নিচ্ছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের সেনারা রাশিয়ার ভূখণ্ডের ভেতরে অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখায় রুশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নাগরিকদের পরামর্শ হিসেবে একটি দীর্ঘ তালিকা জারি করেছে। নাগরিকদের অপরিচিত কারও কাছ থেকে পাওয়া কোনো বার্তা বা হাইপার লিংক না খুলতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যেখানে সামরিক যানবাহন উপস্থিত আছে সেখান থেকে ভিডিও স্ট্রিম না করারও পরামর্শ দেওয়া হয়।
রুশ কর্তৃপক্ষ নাগরিকদের সতর্ক করেছে, ইউক্রেনের বাহিনী অসুরক্ষিত সিসি ক্যামেরার সঙ্গে দূর থেকেই সংযোগ স্থাপন করছে। এভাবে তারা দূরে বসেই রাস্তা-ঘাট এবং কৌশলগত গুরুত্ব রাখে এমন অনেক হাইওয়ের ওপর নজর রাখছে।
এর আগে রাশিয়ার সৈন্য এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে সব জিও-ট্যাগিং মুছে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। কারণ ইউক্রেনের বাহিনী এই ট্যাগগুলোর মাধ্যমে রিয়েল টাইমে সামাজিক নেটওয়ার্কগুলো পর্যবেক্ষণ করে এবং সামরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীর প্রকৃত অবস্থান জানতে পারে বলে ধারণা করছে রুশ কর্তৃপক্ষ।
২০২৫ সালে ইউনিসেফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নেদারল্যান্ডসের তথা ডাচ শিশুরাই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী। ৪৩টি উন্নত দেশের মধ্যে পরিচালিত এক জরিপে এই মূল্যায়ন করা হয়। কেউ যদি প্রশ্ন করেন, কেন ডাচ শিশুরাই সবচেয়ে সুখী, তবে এই বিষয়ে মার্কিন কিশোরী ম্যারি ফ্রান্সিস রাস্কেলের পর্যালোচনাটি জেনে নিতে পারেন
৪ ঘণ্টা আগেগত মাসে অপারেশন সিঁদুরের অংশ হিসেবে পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের দুটি প্রধান সন্ত্রাসী স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল ভারত। এবার এই প্রথম হাই রেজল্যুশনের নতুন স্যাটেলাইট ছবিতে এসব হামলার ক্ষয়ক্ষতির চিত্র ধরা পড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের ইতিহাসে অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী অমীমাংসিত একটি খুনের মামলার বিচার শেষ হলো আধুনিক ডিএনএ প্রযুক্তির কল্যাণে। ১৯৬৭ সালে লুইসা ডান নামে এক বিধবাকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন রাইল্যান্ড হেডলি নামে ৯২ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রশ্ন উঠেছে, রাতারাতি তো গাছগুলো বড় হয়ে যায়নি, তাহলে কীভাবে এমন হলো? জানা গেছে, জেলা প্রশাসন যখন এই ১০০ কোটি রুপির সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের কাজ হাতে নেয়, তখন তারা বন বিভাগের কাছে গাছগুলো সরানোর অনুমতি চেয়েছিল। কিন্তু তাদের এই আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে