ইরান হোক বা উত্তর কোরিয়া বা চীন—যেকোনো দেশের সঙ্গে যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করবে ইউক্রেন। গতকাল শুক্রবার সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেন গুরুত্বপূর্ণ সামরিক মিত্র হিসেবে প্রমাণিত হবে বলে দাবি করেন দেশটির একজন জ্যেষ্ঠ পার্লামেন্ট সদস্য।
সাংবাদিক ক্রিস্টিন আমানপোরের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে এমপি আলেক্সি গনচারেঙ্কো কংগ্রেসে অচলাবস্থার মধ্যেও ইউক্রেনের জন্য আরও সামরিক সহায়তা পাঠাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র আমাদের বলেছে, যত দিন লাগুক আমরা আপনাদের সঙ্গে থাকব। এখন সময় এসেছে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার।’
মার্কিন রাজনীতিকেরা আসন্ন ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে অত্যধিক গুরুত্ব দেওয়ায় তাঁদের তিরস্কার করেন গনচারেঙ্কো। তিনি বলেন, ইউক্রেনের এই পরিস্থিতির শিকার হওয়া উচিত নয়। তিনি আরও দাবি করেন, হোয়াইট হাউসের দৌড়ে যিনিই জিতুন না কেন, ইউক্রেনকে সমর্থনে ওয়াশিংটনের স্বার্থও রক্ষিত হবে।
তিনি বলেন, ভবিষ্যতে যুদ্ধ হলে আমেরিকানদের এমন লোকের প্রয়োজন হবে, যারা তাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াবে। কিন্তু অনেক দেশই যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে সর্বাত্মক পদক্ষেপ নিতে রাজি হবে না।
কিয়েভের এ আইনপ্রণেতা বলেন, ‘ইউক্রেনীয়রা প্রস্তুত...আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াতে প্রস্তুত। তা হোক তেহরানের কাছে বা উত্তর কোরিয়া বা বেইজিংয়ের কাছে কোনো পরিখায়। কারণ আমরা আপনাদের সমর্থনকে মূল্যায়ন করি।’
পশ্চিমা সামরিক সহায়তার জন্য কিয়েভের আবেদন সত্ত্বেও গনচারেঙ্কোর দাবি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরে মুক্ত বিশ্বে দ্বিতীয় শক্তিশালী সেনাবাহিনী রয়েছে ইউক্রেনের। তাই তাঁরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মিত্র।
গত সপ্তাহে দনবাসের কৌশলগত শহর আভদিভকা হারানোর জন্য অস্ত্র সরবরাহে বিলম্বকে দায়ী করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু আজ আমাদের দেশকে রক্ষা করার জন্য আপনার সহযোগিতা দরকার।’
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতে, ইউক্রেনীয় সেনারা কঠোরভাবে সুরক্ষিত এই শহর থেকে পশ্চাদপসরণ করে। রাশিয়ার হামলায় ব্যাপক হতাহতের কারণে শহরটি এক বিশৃঙ্খল জনপদে পরিণত হয়েছে। শহরটি প্রায়শই দোনেৎস্কে বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করার জন্য লঞ্চিং প্যাড হিসেবে ব্যবহৃত হতো।
গত মঙ্গলবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, আভদিভকা দখল ‘অবশ্যই একটি সফলতা’ এবং এই সফলতা আরও এগিয়ে নিতে হবে।
গত বছর পুতিন দাবি করেন, ইউক্রেন সরকার নিজের দেশের স্বার্থ রক্ষা না করে অন্য দেশের স্বার্থ রক্ষা করছে এবং পশ্চিমারা কিয়েভকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে বলির পাঁঠা ও ‘পরীক্ষার ক্ষেত্র’ হিসেবে ব্যবহার করছে।
ইরান হোক বা উত্তর কোরিয়া বা চীন—যেকোনো দেশের সঙ্গে যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করবে ইউক্রেন। গতকাল শুক্রবার সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেন গুরুত্বপূর্ণ সামরিক মিত্র হিসেবে প্রমাণিত হবে বলে দাবি করেন দেশটির একজন জ্যেষ্ঠ পার্লামেন্ট সদস্য।
সাংবাদিক ক্রিস্টিন আমানপোরের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে এমপি আলেক্সি গনচারেঙ্কো কংগ্রেসে অচলাবস্থার মধ্যেও ইউক্রেনের জন্য আরও সামরিক সহায়তা পাঠাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র আমাদের বলেছে, যত দিন লাগুক আমরা আপনাদের সঙ্গে থাকব। এখন সময় এসেছে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার।’
মার্কিন রাজনীতিকেরা আসন্ন ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে অত্যধিক গুরুত্ব দেওয়ায় তাঁদের তিরস্কার করেন গনচারেঙ্কো। তিনি বলেন, ইউক্রেনের এই পরিস্থিতির শিকার হওয়া উচিত নয়। তিনি আরও দাবি করেন, হোয়াইট হাউসের দৌড়ে যিনিই জিতুন না কেন, ইউক্রেনকে সমর্থনে ওয়াশিংটনের স্বার্থও রক্ষিত হবে।
তিনি বলেন, ভবিষ্যতে যুদ্ধ হলে আমেরিকানদের এমন লোকের প্রয়োজন হবে, যারা তাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াবে। কিন্তু অনেক দেশই যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে সর্বাত্মক পদক্ষেপ নিতে রাজি হবে না।
কিয়েভের এ আইনপ্রণেতা বলেন, ‘ইউক্রেনীয়রা প্রস্তুত...আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াতে প্রস্তুত। তা হোক তেহরানের কাছে বা উত্তর কোরিয়া বা বেইজিংয়ের কাছে কোনো পরিখায়। কারণ আমরা আপনাদের সমর্থনকে মূল্যায়ন করি।’
পশ্চিমা সামরিক সহায়তার জন্য কিয়েভের আবেদন সত্ত্বেও গনচারেঙ্কোর দাবি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরে মুক্ত বিশ্বে দ্বিতীয় শক্তিশালী সেনাবাহিনী রয়েছে ইউক্রেনের। তাই তাঁরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মিত্র।
গত সপ্তাহে দনবাসের কৌশলগত শহর আভদিভকা হারানোর জন্য অস্ত্র সরবরাহে বিলম্বকে দায়ী করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু আজ আমাদের দেশকে রক্ষা করার জন্য আপনার সহযোগিতা দরকার।’
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতে, ইউক্রেনীয় সেনারা কঠোরভাবে সুরক্ষিত এই শহর থেকে পশ্চাদপসরণ করে। রাশিয়ার হামলায় ব্যাপক হতাহতের কারণে শহরটি এক বিশৃঙ্খল জনপদে পরিণত হয়েছে। শহরটি প্রায়শই দোনেৎস্কে বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করার জন্য লঞ্চিং প্যাড হিসেবে ব্যবহৃত হতো।
গত মঙ্গলবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, আভদিভকা দখল ‘অবশ্যই একটি সফলতা’ এবং এই সফলতা আরও এগিয়ে নিতে হবে।
গত বছর পুতিন দাবি করেন, ইউক্রেন সরকার নিজের দেশের স্বার্থ রক্ষা না করে অন্য দেশের স্বার্থ রক্ষা করছে এবং পশ্চিমারা কিয়েভকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে বলির পাঁঠা ও ‘পরীক্ষার ক্ষেত্র’ হিসেবে ব্যবহার করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি আলোচনায় সফল হলে তিনি ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন দেবেন। তবে শর্ত হলো, এই সমঝোতা যেন রাশিয়া তথা পুতিনের কাছে আত্মসমর্পণের সমান না হয়।
৪ মিনিট আগেআলাস্কায় আজ শুক্রবারের বহুল আলোচিত শীর্ষ বৈঠকের আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘আমরা আমেরিকার ওপর ভরসা করছি।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বিবৃতিতে জেলেনস্কি ট্রাম্পের মন্তব্যের সঙ্গে সুর মিলিয়ে জানান, আজকের বৈঠক নিঃসন্দেহে উচ্চঝুঁকির এবং এটি ন্যায়সংগত শান্তির পথে একটি
১ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুরভিত্তিক ধনকুবের ও হোটেল ব্যবসায়ী ওং বেন সেংকে উপহার কেলেঙ্কারির মামলায় ২৩ হাজার ৪০০ মার্কিন ডলার (২৮ লাখ ৪২ হাজার টাকা) জরিমানা করা হয়েছে। গত বছর তিনি সারা দেশকে নাড়া দেওয়া ওই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকার কথা স্বীকার করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেএয়ার ফোর্স ওয়ানে ট্রাম্প সাংবাদিকদের জানান, তিনি ইউক্রেনের হয়ে মধ্যস্থতা করতে যাচ্ছেন না, বরং তাঁর লক্ষ্য হলো পুতিনকে আলোচনার টেবিলে আনা। তিনি বলেন, ‘আমি এখানে ইউক্রেনের জন্য সমঝোতা করতে আসিনি।’
১ ঘণ্টা আগে