বিপুল পরিমাণ স্বাদু পানির মাছ মারা যাওয়ায় গ্রিসের প্রধান বন্দর শহর ভেলোসে এক মাসব্যাপী জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। গত ৩১ আগস্ট এই পদক্ষেপ নেয় স্থানীয় প্রশাসন।
গ্রিসের প্রধান বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, গত বছর গ্রিসের থেসালি অঞ্চলে যে ভয়াবহ বন্যা হয়েছিল সেই ঘটনারই জের ধরে স্বাদু পানির মাছগুলো মারা গেছে। থেসালি অঞ্চলেই ভেলোস বন্দরটি অবস্থিত। গত বছর ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিল এই বন্দর নগরী।
এ বিষয়ে ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, গত বছরের থেসালি অঞ্চলে ২০ হাজার হেক্টরের বেশি জমি প্লাবিত হয়েছিল। অতীতে এই থেসালিতে একটি মিঠে পানির হ্রদ ছিল। ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ ঠেকাতে ১৯৬২ সালে এই হ্রদের পানি সম্পূর্ণ সেচে ফেলা হয়েছিল। কিন্তু বন্যায় এই হ্রদটিও ভেসে যায়।
বন্যার পানির তোড়ে স্বাদু পানির মাছগুলো সমুদ্রে চলে যাওয়ায় এগুলোর মৃত্যু হয়েছে। পানিতে ভেসে ভেসে মৃত মাছগুলো এখন ভেলোস বন্দরের উপকূলে এসে জমা হচ্ছে। কয়েক শ টন মরা মাছের দুর্গন্ধে টিকতে পারছেন না স্থানীয় মানুষ ও পর্যটকেরাও।
অবস্থা এতটাই সঙিন যে সেখানে জরুরি অবস্থা জারি করতে বাধ্য হয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। সমুদ্রবন্দরের বিশাল এলাকাজুড়ে ভেসে থাকা মাছ সরাতে বুলডোজারের সাহায্য নিতে হচ্ছে প্রশাসনকে। মাছ সরাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন স্থানীয় প্রশাসনের কর্মীরা। মরা মাছ থেকে মারাত্মক দূষণ ছড়াতে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন পরিবেশবিদেরা। ইতিমধ্যেই সমুদ্রের পানি দূষিত হতে শুরু করেছে।
পরিবেশ বিশ্লেষকেরা বলছেন, ভেলোসের সমুদ্রের মোহনায় নদীর মুখে কোনো জাল লাগানো নেই। এর ফলে প্রায় সব মাছ সমুদ্রের জলে গিয়ে পড়েছে। মিষ্টি পানির মাছ নোনতা পানির সংস্পর্শে আসার কারণেই মাছগুলো মারা যাচ্ছে বলে মনে করছেন তাঁরা।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, গত বছরের বন্যার পর অঞ্চলটিতে পর্যটকের সংখ্যা ৮০ শতাংশ কমে গেছে। এখন মরা মাছ তাঁদের নতুন বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ভোলোস অঞ্চলটি পর্যটনশিল্পের জন্য বিখ্যাত। গ্রিস ছাড়াও ইউরোপের নানা দেশ থেকে ভ্রমণপিপাসুরা সেখানে বেড়াতে যান। ফলে স্বাভাবিকভাবেই সেখানকার সমুদ্রের পাড়ে গড়ে উঠেছে অসংখ্য বিলাসবহুল হোটেল ও রেস্তোরাঁ। মরা মাছের দুর্গন্ধে এখন অতিষ্ঠ সেখানকার ব্যবসায়ী ও বাসিন্দারা। বিষয়টি পর্যটনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে সেখানকার পর্যটন ব্যবসায়ীদের সংগঠনগুলো।
বিপুল পরিমাণ স্বাদু পানির মাছ মারা যাওয়ায় গ্রিসের প্রধান বন্দর শহর ভেলোসে এক মাসব্যাপী জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। গত ৩১ আগস্ট এই পদক্ষেপ নেয় স্থানীয় প্রশাসন।
গ্রিসের প্রধান বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, গত বছর গ্রিসের থেসালি অঞ্চলে যে ভয়াবহ বন্যা হয়েছিল সেই ঘটনারই জের ধরে স্বাদু পানির মাছগুলো মারা গেছে। থেসালি অঞ্চলেই ভেলোস বন্দরটি অবস্থিত। গত বছর ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিল এই বন্দর নগরী।
এ বিষয়ে ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, গত বছরের থেসালি অঞ্চলে ২০ হাজার হেক্টরের বেশি জমি প্লাবিত হয়েছিল। অতীতে এই থেসালিতে একটি মিঠে পানির হ্রদ ছিল। ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ ঠেকাতে ১৯৬২ সালে এই হ্রদের পানি সম্পূর্ণ সেচে ফেলা হয়েছিল। কিন্তু বন্যায় এই হ্রদটিও ভেসে যায়।
বন্যার পানির তোড়ে স্বাদু পানির মাছগুলো সমুদ্রে চলে যাওয়ায় এগুলোর মৃত্যু হয়েছে। পানিতে ভেসে ভেসে মৃত মাছগুলো এখন ভেলোস বন্দরের উপকূলে এসে জমা হচ্ছে। কয়েক শ টন মরা মাছের দুর্গন্ধে টিকতে পারছেন না স্থানীয় মানুষ ও পর্যটকেরাও।
অবস্থা এতটাই সঙিন যে সেখানে জরুরি অবস্থা জারি করতে বাধ্য হয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। সমুদ্রবন্দরের বিশাল এলাকাজুড়ে ভেসে থাকা মাছ সরাতে বুলডোজারের সাহায্য নিতে হচ্ছে প্রশাসনকে। মাছ সরাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন স্থানীয় প্রশাসনের কর্মীরা। মরা মাছ থেকে মারাত্মক দূষণ ছড়াতে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন পরিবেশবিদেরা। ইতিমধ্যেই সমুদ্রের পানি দূষিত হতে শুরু করেছে।
পরিবেশ বিশ্লেষকেরা বলছেন, ভেলোসের সমুদ্রের মোহনায় নদীর মুখে কোনো জাল লাগানো নেই। এর ফলে প্রায় সব মাছ সমুদ্রের জলে গিয়ে পড়েছে। মিষ্টি পানির মাছ নোনতা পানির সংস্পর্শে আসার কারণেই মাছগুলো মারা যাচ্ছে বলে মনে করছেন তাঁরা।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, গত বছরের বন্যার পর অঞ্চলটিতে পর্যটকের সংখ্যা ৮০ শতাংশ কমে গেছে। এখন মরা মাছ তাঁদের নতুন বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ভোলোস অঞ্চলটি পর্যটনশিল্পের জন্য বিখ্যাত। গ্রিস ছাড়াও ইউরোপের নানা দেশ থেকে ভ্রমণপিপাসুরা সেখানে বেড়াতে যান। ফলে স্বাভাবিকভাবেই সেখানকার সমুদ্রের পাড়ে গড়ে উঠেছে অসংখ্য বিলাসবহুল হোটেল ও রেস্তোরাঁ। মরা মাছের দুর্গন্ধে এখন অতিষ্ঠ সেখানকার ব্যবসায়ী ও বাসিন্দারা। বিষয়টি পর্যটনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে সেখানকার পর্যটন ব্যবসায়ীদের সংগঠনগুলো।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৮ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৮ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে