ইউক্রেনের সঙ্গে বিজয়ী না হওয়া পর্যন্ত রাশিয়াকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বন্ধুরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়া। তারই অংশ হিসেবে উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১০ হাজার সেনা রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে লড়াই করছে। এদিকে কিম জং উনকে আফ্রিকান সিংহ, বাদামি ভাল্লুক ও কাকাতুয়া পাখিসহ ৭০-৮০টি পশু ও পাখি পাঠিয়েছেন পুতিন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল বুধবার রাশিয়ার পরিবেশমন্ত্রী আলেকজান্ডার কোজলভের অফিসিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেলে জানানো হয়, পশু-পাখিগুলো কার্গো বিমানে করে উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। মস্কো চিড়িয়াখানার পশুচিকিৎসকরাও তাদের সঙ্গে ছিলেন। কোজোলভ বলেন, ইতিহাস বলছে, পশু-পাখি সবসময় রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সম্পর্কের উন্নয়নে একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সমর্থন ও সুসম্পর্কের চিহ্ন হিসেবে এই উপহার।
আজ বৃহস্পতিবার কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম কেসিএনএ জানিয়েছে, পুতিনের কাছ থেকে বিরল পশুগুলো উপহার হিসেবে গ্রহণ করেছে পিয়ংইয়ং।
পুতিনের পাঠানো উপহারের মধ্যে রয়েছে- একটি আফ্রিকান সিংহ, দুটি বাদামি ভাল্লুক, দুটি ইয়াক, ৫টি সাদা কাকাতুয়া, ৪০টি ম্যান্ডারিন হাঁস ও ২৫টি তিতির। পশু-পাখিগুলো মস্কো চিড়িয়াখানা থেকে পিয়ংইয়ংয়ের কেন্দ্রীয় চিড়িয়াখানায় পাঠানো হয়েছে। পরিবেশমন্ত্রী কোজলভ উত্তর কোরিয়ার চিড়িয়াখানা পরিদর্শন করার এবং উপহার পাঠানো সাদা কাকাতুয়ার ছবি শেয়ার করেছে রাশিয়ার সরকার।
উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং-উনের সঙ্গে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বেশ সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক। এরই অংশ হিসেবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সৈন্যের পাশাপাশি রাশিয়াকে বিপুল পরিমাণে অস্ত্র, গোলাবারুদ ও কামানের গোলা পাঠিয়েছিল উত্তর কোরিয়া।
অবশ্য পুতিন এই প্রথম কিম জং উনকে উপহার দিলেন এমনটা নয়। গত এপ্রিলে পিয়ংইয়ং কেন্দ্রীয় চিড়িয়াখানার জন্য ঈগল, সারস ও তোতাসহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি পাঠিয়েছিলেন। এর আগে কিম জং উনকে একটি গাড়ি ও ২৪টি ঘোড়া উপহার দিয়েছিলেন। কিমও পুতিনকে একজোড়া বিশেষ জাতের কুকুর দিয়েছিলেন।
গত জুনে পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করে রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া। সেখানে বলা আছে, দুই দেশের মধ্যে কোনো দেশ আক্রমণের শিকার হলে, অন্য দেশকে সহায়তায় এগিয়ে আসতে হবে। এই চুক্তির সফরের সময় কিম পুতিনকে দুটি কুকুর উপহার দেন। তারপরই দুই দেশের সম্পর্কের উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়।
ইউক্রেনের সঙ্গে বিজয়ী না হওয়া পর্যন্ত রাশিয়াকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বন্ধুরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়া। তারই অংশ হিসেবে উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১০ হাজার সেনা রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে লড়াই করছে। এদিকে কিম জং উনকে আফ্রিকান সিংহ, বাদামি ভাল্লুক ও কাকাতুয়া পাখিসহ ৭০-৮০টি পশু ও পাখি পাঠিয়েছেন পুতিন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল বুধবার রাশিয়ার পরিবেশমন্ত্রী আলেকজান্ডার কোজলভের অফিসিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেলে জানানো হয়, পশু-পাখিগুলো কার্গো বিমানে করে উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। মস্কো চিড়িয়াখানার পশুচিকিৎসকরাও তাদের সঙ্গে ছিলেন। কোজোলভ বলেন, ইতিহাস বলছে, পশু-পাখি সবসময় রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সম্পর্কের উন্নয়নে একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সমর্থন ও সুসম্পর্কের চিহ্ন হিসেবে এই উপহার।
আজ বৃহস্পতিবার কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম কেসিএনএ জানিয়েছে, পুতিনের কাছ থেকে বিরল পশুগুলো উপহার হিসেবে গ্রহণ করেছে পিয়ংইয়ং।
পুতিনের পাঠানো উপহারের মধ্যে রয়েছে- একটি আফ্রিকান সিংহ, দুটি বাদামি ভাল্লুক, দুটি ইয়াক, ৫টি সাদা কাকাতুয়া, ৪০টি ম্যান্ডারিন হাঁস ও ২৫টি তিতির। পশু-পাখিগুলো মস্কো চিড়িয়াখানা থেকে পিয়ংইয়ংয়ের কেন্দ্রীয় চিড়িয়াখানায় পাঠানো হয়েছে। পরিবেশমন্ত্রী কোজলভ উত্তর কোরিয়ার চিড়িয়াখানা পরিদর্শন করার এবং উপহার পাঠানো সাদা কাকাতুয়ার ছবি শেয়ার করেছে রাশিয়ার সরকার।
উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং-উনের সঙ্গে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বেশ সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক। এরই অংশ হিসেবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সৈন্যের পাশাপাশি রাশিয়াকে বিপুল পরিমাণে অস্ত্র, গোলাবারুদ ও কামানের গোলা পাঠিয়েছিল উত্তর কোরিয়া।
অবশ্য পুতিন এই প্রথম কিম জং উনকে উপহার দিলেন এমনটা নয়। গত এপ্রিলে পিয়ংইয়ং কেন্দ্রীয় চিড়িয়াখানার জন্য ঈগল, সারস ও তোতাসহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি পাঠিয়েছিলেন। এর আগে কিম জং উনকে একটি গাড়ি ও ২৪টি ঘোড়া উপহার দিয়েছিলেন। কিমও পুতিনকে একজোড়া বিশেষ জাতের কুকুর দিয়েছিলেন।
গত জুনে পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করে রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া। সেখানে বলা আছে, দুই দেশের মধ্যে কোনো দেশ আক্রমণের শিকার হলে, অন্য দেশকে সহায়তায় এগিয়ে আসতে হবে। এই চুক্তির সফরের সময় কিম পুতিনকে দুটি কুকুর উপহার দেন। তারপরই দুই দেশের সম্পর্কের উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে