স্পেনের মাদ্রিদে অনুষ্ঠিত ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠক শেষে স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি বিশ্বে খাদ্য সংকটসহ ইউরোপের নিরাপত্তা সংকটের জন্য দায়ী করেছেন রাশিয়া এবং ভ্লাদিমির পুতিনকে। তাঁর চোখে সকল নষ্টের গোড়া রাশিয়া এবং পুতিন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাইডেন বলেছেন—‘ন্যাটো এমন একটি জায়গায় যাওয়ার চেষ্টা করছে যেখানে ২১ শতকের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (২০২৫ সাল থেকে ২০৫০ সাল) যে বাস্তবতা তা প্রতিফলিত করবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের ফলে বিশ্বে যে সংকটের সৃষ্টি হয়েছে তা থেকে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে যে—পুতিন যা চাননি ঠিক তাই তাই পাচ্ছেন এখন।
ন্যাটো জোটের ঐক্যের প্রসঙ্গে বাইডেন বলেছেন, ‘এই যাত্রায় প্রতিটি পদক্ষেপে আমরা ঐক্য, দৃঢ়তা এবং বিশ্বের প্রয়োজনে যা করা দরকার তা করতে পারার সক্ষমতার এক অনন্য পদচিহ্ন রেখেছি। পুতিন ভেবেছিলেন তিনি ট্রান্স আটলান্টিক জোটকে ভেঙে দিতে পারবেন। তিনি আমাদের দুর্বল করার চেষ্টা করেছিলেন। আমাদের মধ্যে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তিনি যা চাননি এখন ঠিক তাই তাই পাচ্ছেন।’
ইউক্রেনকে সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে দৃঢ়তা প্রদর্শন করে বাইডেন বলেন, ‘এই যুদ্ধ থেকে ইউক্রেন এরই মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে অনেক কিছুই কেড়ে নিয়েছে।’
বাইডেন বলেছেন, ‘রাশিয়ার ওপর ইউক্রেন যুদ্ধের ফলাফল কি হয়েছে সেদিকে খেয়াল করুন। তাঁরা তাদের ১০০ বছরেরও বেশি সময়ের ইতিহাসে ঋণ পরিশোধের ব্যাপারে নিজেদের দেওয়া কথা রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। তারা বিগত ১৫ বছরে যা অর্জন করেছিল তার সবটাই হারিয়ে ফেলেছে। রাশিয়ার প্রযুক্তি পণ্যের ওপর আমরা অবরোধ আরোপ করায় তারা সেগুলো রপ্তানি করতে ব্যর্থ হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রাশিয়া এই যুদ্ধের কারণে উচ্চমূল্য পরিশোধ করছে উল্লেখ করেছেন বাইডেন। এ সময় তিনি বিশ্বে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি এবং খাদ্য সংকটের কারণ হিসেবেও রাশিয়াকেই দোষারোপ করেন। তিনি বলেন, ‘সব কথার এক কথা হলো—সব মিলিয়ে যে কারণে গ্যাসের দাম বেড়েছে তা হলো, রাশিয়া, রাশিয়া এবং রাশিয়া। বিশ্বে খাদ্য সংকট এখনো আছে তার কারণও হলো রাশিয়া।’
স্পেনের মাদ্রিদে অনুষ্ঠিত ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠক শেষে স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি বিশ্বে খাদ্য সংকটসহ ইউরোপের নিরাপত্তা সংকটের জন্য দায়ী করেছেন রাশিয়া এবং ভ্লাদিমির পুতিনকে। তাঁর চোখে সকল নষ্টের গোড়া রাশিয়া এবং পুতিন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাইডেন বলেছেন—‘ন্যাটো এমন একটি জায়গায় যাওয়ার চেষ্টা করছে যেখানে ২১ শতকের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (২০২৫ সাল থেকে ২০৫০ সাল) যে বাস্তবতা তা প্রতিফলিত করবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের ফলে বিশ্বে যে সংকটের সৃষ্টি হয়েছে তা থেকে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে যে—পুতিন যা চাননি ঠিক তাই তাই পাচ্ছেন এখন।
ন্যাটো জোটের ঐক্যের প্রসঙ্গে বাইডেন বলেছেন, ‘এই যাত্রায় প্রতিটি পদক্ষেপে আমরা ঐক্য, দৃঢ়তা এবং বিশ্বের প্রয়োজনে যা করা দরকার তা করতে পারার সক্ষমতার এক অনন্য পদচিহ্ন রেখেছি। পুতিন ভেবেছিলেন তিনি ট্রান্স আটলান্টিক জোটকে ভেঙে দিতে পারবেন। তিনি আমাদের দুর্বল করার চেষ্টা করেছিলেন। আমাদের মধ্যে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তিনি যা চাননি এখন ঠিক তাই তাই পাচ্ছেন।’
ইউক্রেনকে সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে দৃঢ়তা প্রদর্শন করে বাইডেন বলেন, ‘এই যুদ্ধ থেকে ইউক্রেন এরই মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে অনেক কিছুই কেড়ে নিয়েছে।’
বাইডেন বলেছেন, ‘রাশিয়ার ওপর ইউক্রেন যুদ্ধের ফলাফল কি হয়েছে সেদিকে খেয়াল করুন। তাঁরা তাদের ১০০ বছরেরও বেশি সময়ের ইতিহাসে ঋণ পরিশোধের ব্যাপারে নিজেদের দেওয়া কথা রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। তারা বিগত ১৫ বছরে যা অর্জন করেছিল তার সবটাই হারিয়ে ফেলেছে। রাশিয়ার প্রযুক্তি পণ্যের ওপর আমরা অবরোধ আরোপ করায় তারা সেগুলো রপ্তানি করতে ব্যর্থ হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রাশিয়া এই যুদ্ধের কারণে উচ্চমূল্য পরিশোধ করছে উল্লেখ করেছেন বাইডেন। এ সময় তিনি বিশ্বে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি এবং খাদ্য সংকটের কারণ হিসেবেও রাশিয়াকেই দোষারোপ করেন। তিনি বলেন, ‘সব কথার এক কথা হলো—সব মিলিয়ে যে কারণে গ্যাসের দাম বেড়েছে তা হলো, রাশিয়া, রাশিয়া এবং রাশিয়া। বিশ্বে খাদ্য সংকট এখনো আছে তার কারণও হলো রাশিয়া।’
কাতারের আল-উদেইদ মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএম এক বিবৃতিতে জানায়, আমিরাত কাতারের সার্বভৌমত্ব ও আকাশসীমায় ইরানি বিপ্লবী গার্ডের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সরাসরি...
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ইরান তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষস্থানীয় ইরানি কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণকারীকে শাস্তি দেওয়ার পর আমাদের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেকাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের পাল্টা হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও সুসম্পর্কের নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দেশটি। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা এই হামলাকে সবচেয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই।’
৪ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মুহান্নাদ সেলুম মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাতারভিত্তিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের সর্বশেষ হামলাটি মূলত প্রতীকী এবং এটি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার একটি নতুন স্তর। তিনি বলেন, ইরান অতীতে যুক্তরাষ্ট্রকে লক্ষ্য করে ইরাকের ভেতরে হামলা চালিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে