ইন্দোনেশিয়ার সাগরে সার্ফিং করছিলেন গিউলিয়া ম্যানফ্রিনি। এ সময় একটি ধারালো ঠোঁটের মাছের খোঁচা খান তিনি বুকে। আর এই আঘাতের কারণেই মৃত্যু ঘটে ৩৬ বছর বয়স্ক ইতালীয় এই নারীর।
ঘটনাটি ঘটে পশ্চিম সুমাত্রার দুর্গম মেনতাওয়ায়ি দ্বীপপুঞ্জে। সেখানে ‘অদ্ভুত’ এক দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন বলে জানান তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার জেমস কলস্টন।
‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে তাঁর সঙ্গী সার্ফার, স্থানীয় রিসোর্ট কর্মী এবং চিকিৎসকদের দুঃসাহসী প্রচেষ্টার পরও গিউলিয়াকে বাঁচানো যায়নি। আমরা বিশ্বাস করছি, যে জায়গাটিকে সে ভালোবাস, সেখানে যা করা পছন্দ সেটা করতে করতেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর।’ গত রোববার ইনস্টাগ্রামে এক বিবৃতিতে বলেন কলস্টন।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদসংস্থা আনতারা মেনতাওয়ায়ি দ্বীপপুঞ্জের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার প্রধান লাহমুদিন সিরেগারের সূত্র জানায়, সিবেরুত দ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তের সাগরে সার্ফিং করছিলেন ম্যানফ্রিনি। স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৯টার দিকে একটি সোর্ডফিশ তাঁর বুকে খোঁচা দেয়।
সংস্থাটি আরও জানায়, মেডিকেল রিপোর্ট অনুসারে তাঁর বুকের বাঁ দিকে প্রায় পাঁচ সেন্টিমিটার গভীরতার ধারালো কিছুর ক্ষত পাওয়া গেছে।
কলস্টন ও ম্যানফ্রিনি একত্রে একটি ট্রাভেল কোম্পানি গড়ে তোলেন। প্রতিষ্ঠানটি সার্ফিংয়ের জন্য জনপ্রিয় বিভিন্ন গন্তব্যে ট্যুর পরিচালনা করে। এসব এলাকার মধ্যে আছে মেনতাওয়ায়ি দ্বীপপুঞ্জও।
মেনতাওয়ায়ি দ্বীপপুঞ্জের হিডেন বে রিসোর্ট এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জানিয়েছে, তাদের গ্রাহক ও বন্ধু বুকে একটি নিডল ফিশের খোঁচা খাওয়ার পরপরই মারা যান।
এখানে জানিয়ে রাখা ভালো, নিডল ফিশ ও সোর্ড ফিশ দুটিরই লম্বা ঠোঁট আছে। আর এরা লাফিয়ে পানির ওপরে শূন্যে শরীর তুলে দিতে পারে। তাদের শারীরিক গঠন মানুষের জন্য বিপজ্জনক হলেও প্রাণহানির ঘটনা একেবারেই কম।
সিবেরাত পুলিশের বরাত দিয়ে আনতারা জানায়, দুর্ঘটনাটির দুজন প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন। তাঁরা তাঁকে দ্রুত পেই পেই পাসাকিয়াত তাইলেলেও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান। তবে তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
ম্যানফ্রিনির ট্রাভেল কোম্পানিটির ওয়েবসাইট জানিয়েছে, ম্যানফ্রিনি ছিলেন একজন পেশাদার স্নো বোর্ডার। সার্ফিংয়ের প্রতি তাঁর প্রচণ্ড একটি আকর্ষণ ছিল। আর এতেই ঢেউয়ের পিছু তাড়া করে বিশ্বের নানা প্রান্তের সাগর চষে বেড়াতেন।
এখানে জানিয়ে রাখা ভালো, স্নোবোর্ডিং হচ্ছে এমন একটি খেলা, যাতে একটি কাঠ বা মসৃণ তক্তা দিয়ে বানানো বোর্ডে সওয়ার হয়ে প্রতিযোগী বরফ বা তুষারের ঢালের ওপর পিছলে চলেন।
‘গিওলিয়া মানুষের সঙ্গ পছন্দ করতেন। যাঁরাই তাঁর সঙ্গে ভ্রমণ করতেন, গিওলিয়ার হাসি আর অফুরন্ত প্রাণশক্তিতে মুগ্ধ হতেন।’ কলস্টন বলেন, ‘আমরা তোমাকে ভালোবাসি গিওলিয়া। তোমাকে বিদায় জানানোটা খুবই কষ্টের।’
ইন্দোনেশিয়ার সাগরে সার্ফিং করছিলেন গিউলিয়া ম্যানফ্রিনি। এ সময় একটি ধারালো ঠোঁটের মাছের খোঁচা খান তিনি বুকে। আর এই আঘাতের কারণেই মৃত্যু ঘটে ৩৬ বছর বয়স্ক ইতালীয় এই নারীর।
ঘটনাটি ঘটে পশ্চিম সুমাত্রার দুর্গম মেনতাওয়ায়ি দ্বীপপুঞ্জে। সেখানে ‘অদ্ভুত’ এক দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন বলে জানান তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার জেমস কলস্টন।
‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে তাঁর সঙ্গী সার্ফার, স্থানীয় রিসোর্ট কর্মী এবং চিকিৎসকদের দুঃসাহসী প্রচেষ্টার পরও গিউলিয়াকে বাঁচানো যায়নি। আমরা বিশ্বাস করছি, যে জায়গাটিকে সে ভালোবাস, সেখানে যা করা পছন্দ সেটা করতে করতেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর।’ গত রোববার ইনস্টাগ্রামে এক বিবৃতিতে বলেন কলস্টন।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদসংস্থা আনতারা মেনতাওয়ায়ি দ্বীপপুঞ্জের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার প্রধান লাহমুদিন সিরেগারের সূত্র জানায়, সিবেরুত দ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তের সাগরে সার্ফিং করছিলেন ম্যানফ্রিনি। স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৯টার দিকে একটি সোর্ডফিশ তাঁর বুকে খোঁচা দেয়।
সংস্থাটি আরও জানায়, মেডিকেল রিপোর্ট অনুসারে তাঁর বুকের বাঁ দিকে প্রায় পাঁচ সেন্টিমিটার গভীরতার ধারালো কিছুর ক্ষত পাওয়া গেছে।
কলস্টন ও ম্যানফ্রিনি একত্রে একটি ট্রাভেল কোম্পানি গড়ে তোলেন। প্রতিষ্ঠানটি সার্ফিংয়ের জন্য জনপ্রিয় বিভিন্ন গন্তব্যে ট্যুর পরিচালনা করে। এসব এলাকার মধ্যে আছে মেনতাওয়ায়ি দ্বীপপুঞ্জও।
মেনতাওয়ায়ি দ্বীপপুঞ্জের হিডেন বে রিসোর্ট এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জানিয়েছে, তাদের গ্রাহক ও বন্ধু বুকে একটি নিডল ফিশের খোঁচা খাওয়ার পরপরই মারা যান।
এখানে জানিয়ে রাখা ভালো, নিডল ফিশ ও সোর্ড ফিশ দুটিরই লম্বা ঠোঁট আছে। আর এরা লাফিয়ে পানির ওপরে শূন্যে শরীর তুলে দিতে পারে। তাদের শারীরিক গঠন মানুষের জন্য বিপজ্জনক হলেও প্রাণহানির ঘটনা একেবারেই কম।
সিবেরাত পুলিশের বরাত দিয়ে আনতারা জানায়, দুর্ঘটনাটির দুজন প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন। তাঁরা তাঁকে দ্রুত পেই পেই পাসাকিয়াত তাইলেলেও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান। তবে তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
ম্যানফ্রিনির ট্রাভেল কোম্পানিটির ওয়েবসাইট জানিয়েছে, ম্যানফ্রিনি ছিলেন একজন পেশাদার স্নো বোর্ডার। সার্ফিংয়ের প্রতি তাঁর প্রচণ্ড একটি আকর্ষণ ছিল। আর এতেই ঢেউয়ের পিছু তাড়া করে বিশ্বের নানা প্রান্তের সাগর চষে বেড়াতেন।
এখানে জানিয়ে রাখা ভালো, স্নোবোর্ডিং হচ্ছে এমন একটি খেলা, যাতে একটি কাঠ বা মসৃণ তক্তা দিয়ে বানানো বোর্ডে সওয়ার হয়ে প্রতিযোগী বরফ বা তুষারের ঢালের ওপর পিছলে চলেন।
‘গিওলিয়া মানুষের সঙ্গ পছন্দ করতেন। যাঁরাই তাঁর সঙ্গে ভ্রমণ করতেন, গিওলিয়ার হাসি আর অফুরন্ত প্রাণশক্তিতে মুগ্ধ হতেন।’ কলস্টন বলেন, ‘আমরা তোমাকে ভালোবাসি গিওলিয়া। তোমাকে বিদায় জানানোটা খুবই কষ্টের।’
এনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
২ মিনিট আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৪৩ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ ঘণ্টা আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগে