ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন, রাশিয়ার বিপরীতে লড়াইরত ইউক্রেনে ন্যাটো সৈন্য পাঠানোর সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। গতকাল সোমবার ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে এক সংবাদ সম্মেলনে মাখোঁ এ কথা বলেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্যারিসে ইউক্রেনকে সহায়তা দেওয়ার জন্য ইউরোপীয় নেতাদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠক শেষে মাখোঁ এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘অফিশিয়ালি এখনো সেখানে (ইউক্রেনে) সেনা পাঠানোর বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঐকমত্য হয়নি...তবে সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়া যেন এই যুদ্ধে না জিততে পারে, তা নিশ্চিত করতে যা যা করা প্রয়োজন আমরা করব।’
ফরাসি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘রাশিয়ার পরাজয় ইউরোপের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য অপরিহার্য।’ এ সময় তিনি নিশ্চিত করেন যে, ইউক্রেনে পশ্চিমা বিশ্বের সেনা পাঠানোর বিষয়টি নিয়ে উন্মুক্ত ও সরাসরি আলোচনা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘সেনা পাঠানোর বিষয়টি যদি কার্যকর হবে বলে মনে করা হয়, সে ক্ষেত্রে সবই সম্ভব।’
স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো সম্মেলনে প্রথমবারের মতো বিষয়টি উত্থাপন করেন। প্যারিস সম্মেলন শুরুর আগে রবার্ট ফিকো একটি ‘গোপন নথির’ কথা জানিয়েছিলেন। সেখানে বলা হয়েছিল, ন্যাটো সামরিক জোট ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি সদস্য দেশ দ্বিপক্ষীয় বিবেচনায় ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনা করছে।
এদিকে, পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রদোস্লাভ সিকোরস্কি জানিয়েছেন, বিশ্বমঞ্চে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতা হুমকির মুখে। মার্কিন কংগ্রেস যদি ইউক্রেনে সহায়তা বিল পাসে ব্যর্থ হয়, তবে বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলবে।
সিএনএনের সাংবাদিক ফরিদ জাকারিয়ার টক শো ‘ফরিদ জাকারিয়া জিপিএস’-এ রদোস্লাভ সিকোরস্কি বলেন, অস্ত্র ও গোলাবারুদের সংকটের কারণে ইউক্রেন রণক্ষেত্রে বর্তমানে নিজেদের কেবল রক্ষা করে যাচ্ছে এবং পরাজয় বরণ করছে।
পোলিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তারা অস্ত্রের সংকটে ভুগছে। আভদিভকার আশপাশে তাদের পরিস্থিতি এতটাই শোচনীয় যে তাদের গোলাবারুদ কমে আট ভাগের এক ভাগে নেমে এসেছে।’ এ সময় তিনি রণক্ষেত্রে ইউক্রেনের এই অবস্থার জন্য রিপাবলিকান পার্টিকে দায়ী করেছেন।
তবে মার্কিন তহবিল ছাড়ের বিষয়ে মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার মাইক জনসনের কাছে তাঁর বার্তা কী হবে জানতে চাইলে সিকোরস্কি বলেন, ‘আমি বলব...এটি ইউক্রেনের ভাগ্য, এটি ইউক্রেনের নির্যাতিত মানুষের ভবিষ্যৎ, যারা আপনার দেশের কাছে সহায়তা চায়। তবে এটি একই সঙ্গে আপনার দেশের বিশ্বাসযোগ্যতার প্রশ্নও।’
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন, রাশিয়ার বিপরীতে লড়াইরত ইউক্রেনে ন্যাটো সৈন্য পাঠানোর সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। গতকাল সোমবার ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে এক সংবাদ সম্মেলনে মাখোঁ এ কথা বলেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্যারিসে ইউক্রেনকে সহায়তা দেওয়ার জন্য ইউরোপীয় নেতাদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠক শেষে মাখোঁ এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘অফিশিয়ালি এখনো সেখানে (ইউক্রেনে) সেনা পাঠানোর বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঐকমত্য হয়নি...তবে সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়া যেন এই যুদ্ধে না জিততে পারে, তা নিশ্চিত করতে যা যা করা প্রয়োজন আমরা করব।’
ফরাসি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘রাশিয়ার পরাজয় ইউরোপের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য অপরিহার্য।’ এ সময় তিনি নিশ্চিত করেন যে, ইউক্রেনে পশ্চিমা বিশ্বের সেনা পাঠানোর বিষয়টি নিয়ে উন্মুক্ত ও সরাসরি আলোচনা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘সেনা পাঠানোর বিষয়টি যদি কার্যকর হবে বলে মনে করা হয়, সে ক্ষেত্রে সবই সম্ভব।’
স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো সম্মেলনে প্রথমবারের মতো বিষয়টি উত্থাপন করেন। প্যারিস সম্মেলন শুরুর আগে রবার্ট ফিকো একটি ‘গোপন নথির’ কথা জানিয়েছিলেন। সেখানে বলা হয়েছিল, ন্যাটো সামরিক জোট ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি সদস্য দেশ দ্বিপক্ষীয় বিবেচনায় ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনা করছে।
এদিকে, পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রদোস্লাভ সিকোরস্কি জানিয়েছেন, বিশ্বমঞ্চে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতা হুমকির মুখে। মার্কিন কংগ্রেস যদি ইউক্রেনে সহায়তা বিল পাসে ব্যর্থ হয়, তবে বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলবে।
সিএনএনের সাংবাদিক ফরিদ জাকারিয়ার টক শো ‘ফরিদ জাকারিয়া জিপিএস’-এ রদোস্লাভ সিকোরস্কি বলেন, অস্ত্র ও গোলাবারুদের সংকটের কারণে ইউক্রেন রণক্ষেত্রে বর্তমানে নিজেদের কেবল রক্ষা করে যাচ্ছে এবং পরাজয় বরণ করছে।
পোলিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তারা অস্ত্রের সংকটে ভুগছে। আভদিভকার আশপাশে তাদের পরিস্থিতি এতটাই শোচনীয় যে তাদের গোলাবারুদ কমে আট ভাগের এক ভাগে নেমে এসেছে।’ এ সময় তিনি রণক্ষেত্রে ইউক্রেনের এই অবস্থার জন্য রিপাবলিকান পার্টিকে দায়ী করেছেন।
তবে মার্কিন তহবিল ছাড়ের বিষয়ে মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার মাইক জনসনের কাছে তাঁর বার্তা কী হবে জানতে চাইলে সিকোরস্কি বলেন, ‘আমি বলব...এটি ইউক্রেনের ভাগ্য, এটি ইউক্রেনের নির্যাতিত মানুষের ভবিষ্যৎ, যারা আপনার দেশের কাছে সহায়তা চায়। তবে এটি একই সঙ্গে আপনার দেশের বিশ্বাসযোগ্যতার প্রশ্নও।’
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩৭ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে