রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে হাজারো ইউক্রেনীয় শিশুকে ‘জোরপূর্বক স্থানান্তর’ করায় রাশিয়ার ১৩ ব্যক্তি ও দুই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে তাঁদের সম্পদ জব্দ হবে এবং তাঁদের সঙ্গে লেনদেন অপরাধ বলে গণ্য হবে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ইউক্রেনীয় শিশুদের মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িত থাকার দায়ে রাশিয়া সমর্থিত তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের মধ্যে নিষেধাজ্ঞার এই ঘোষণা আসে।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অধিবেশনে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত লিন্ডা থমাস গ্রিনফিল্ড বলেন, ‘রাশিয়ার নিষ্ঠুরতার অভিযান আজও চলছে। রাশিয়ার যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ যুক্তরাষ্ট্র মেনে নেবে না।’
যুক্তরাষ্ট্র বলছে, ‘শিশু অধিকার’ সংস্থার আঞ্চলিক কমিশনারসহ ১১ রুশ ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে যাচ্ছে। এই ব্যক্তিরা ছাড়াও ক্রিমিয়ার আর্টেক ‘সামার ক্যাম্প’ ও চেচনিয়ার আরেকটি ক্যাম্পও এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েছে।
২০১৪ সালে রাশিয়া ইউক্রেনের কাছ থেকে ‘সামার ক্যাম্প’ দখল করে। তবে এ দখল আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পায়নি। এছাড়া চেচনিয়ায় ক্যাম্প প্রতিষ্ঠা করে শিশুদের জোর করে রুশ ভাষা ও সংস্কৃতি শেখানোর অভিযোগ রয়েছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে।
গত মাসে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির সময় হেগভিত্তিক আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত শিশু নিপীড়নের বিষয়টি উল্লেখ করে। এসব অভিযোগ অস্বীকার করে ওই আদালতের কৌঁসুলির ওপর পাল্টা নিষেধাজ্ঞা দেয় রাশিয়া।
রুশ কর্তৃপক্ষ বলছে, তাঁরা শিশুদের সংঘর্ষপূর্ণ এলাকা থেকে সরিয়ে নিরাপদ শিশু পরিচর্যা কেন্দ্রে নিয়ে যাচ্ছিল। তবে ইউক্রেনের কর্মকর্তা ও অধিকার সংস্থাগুলো বলছে, রাশিয়া মগজ ধোলাইয়ের উদ্দেশ্যে পরিবারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে হাজারো শিশুকে নির্বাসিত করেছে। আর যে শিশুদের বয়স একটু বেশি, তাদের সেনা প্রশিক্ষণের জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
থমাস গ্রিনফিল্ড বলেন, ‘আপনারা রুশ কর্মকর্তাদের বলতে শুনবেন, যে শিশু স্থানান্তরের বিষয়টি ‘জরুরি মানবিক’ পরিস্থিতির অংশ। কিন্তু তা বাস্তবতার চরম বিকৃতি ও অন্যায়কে ন্যায়সঙ্গত করার নিরর্থক প্রচেষ্টা।’
রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে হাজারো ইউক্রেনীয় শিশুকে ‘জোরপূর্বক স্থানান্তর’ করায় রাশিয়ার ১৩ ব্যক্তি ও দুই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে তাঁদের সম্পদ জব্দ হবে এবং তাঁদের সঙ্গে লেনদেন অপরাধ বলে গণ্য হবে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ইউক্রেনীয় শিশুদের মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িত থাকার দায়ে রাশিয়া সমর্থিত তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের মধ্যে নিষেধাজ্ঞার এই ঘোষণা আসে।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অধিবেশনে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত লিন্ডা থমাস গ্রিনফিল্ড বলেন, ‘রাশিয়ার নিষ্ঠুরতার অভিযান আজও চলছে। রাশিয়ার যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ যুক্তরাষ্ট্র মেনে নেবে না।’
যুক্তরাষ্ট্র বলছে, ‘শিশু অধিকার’ সংস্থার আঞ্চলিক কমিশনারসহ ১১ রুশ ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে যাচ্ছে। এই ব্যক্তিরা ছাড়াও ক্রিমিয়ার আর্টেক ‘সামার ক্যাম্প’ ও চেচনিয়ার আরেকটি ক্যাম্পও এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েছে।
২০১৪ সালে রাশিয়া ইউক্রেনের কাছ থেকে ‘সামার ক্যাম্প’ দখল করে। তবে এ দখল আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পায়নি। এছাড়া চেচনিয়ায় ক্যাম্প প্রতিষ্ঠা করে শিশুদের জোর করে রুশ ভাষা ও সংস্কৃতি শেখানোর অভিযোগ রয়েছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে।
গত মাসে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির সময় হেগভিত্তিক আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত শিশু নিপীড়নের বিষয়টি উল্লেখ করে। এসব অভিযোগ অস্বীকার করে ওই আদালতের কৌঁসুলির ওপর পাল্টা নিষেধাজ্ঞা দেয় রাশিয়া।
রুশ কর্তৃপক্ষ বলছে, তাঁরা শিশুদের সংঘর্ষপূর্ণ এলাকা থেকে সরিয়ে নিরাপদ শিশু পরিচর্যা কেন্দ্রে নিয়ে যাচ্ছিল। তবে ইউক্রেনের কর্মকর্তা ও অধিকার সংস্থাগুলো বলছে, রাশিয়া মগজ ধোলাইয়ের উদ্দেশ্যে পরিবারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে হাজারো শিশুকে নির্বাসিত করেছে। আর যে শিশুদের বয়স একটু বেশি, তাদের সেনা প্রশিক্ষণের জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
থমাস গ্রিনফিল্ড বলেন, ‘আপনারা রুশ কর্মকর্তাদের বলতে শুনবেন, যে শিশু স্থানান্তরের বিষয়টি ‘জরুরি মানবিক’ পরিস্থিতির অংশ। কিন্তু তা বাস্তবতার চরম বিকৃতি ও অন্যায়কে ন্যায়সঙ্গত করার নিরর্থক প্রচেষ্টা।’
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে