ক্রেমলিনে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জানিয়েছেন, রাশিয়া যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব মেনে নিতে রাজি। তবে এটি অবশ্যই দীর্ঘস্থায়ী শান্তির দিকে এগিয়ে নিতে হবে এবং সংকটের মূল কারণগুলো দূর করতে হবে।
যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে পুতিন প্রথমেই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বিষয়টিতে মনোযোগ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে সম্মত, তবে এটি এমন হতে হবে যা স্থায়ী শান্তি নিশ্চিত করবে এবং এই সংকটের মূল কারণগুলো দূর করবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘প্রস্তাব ভালো, তবে আরও আলোচনা প্রয়োজন।’ এ সময় ইউক্রেনের কুরস্ক অঞ্চলে হামলার প্রসঙ্গ টেনে তিনি প্রশ্ন তোলেন—যুদ্ধবিরতির অর্থ কী?
পুতিন বলেন, ‘এর ফলে কি সকল বাহিনী প্রত্যাহার করা হবে? যদি তারা বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে অপরাধ করে থাকে, তবে কি তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে? নাকি ইউক্রেনীয় নেতৃত্ব তাদের আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেবে?’
তিনি মত দিয়েছেন, যুদ্ধবিরতি ইউক্রেনকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহ ও সংগঠিত হওয়ার সুযোগ দিতে পারে, যা রাশিয়ার জন্য একটি কৌশলগত অসুবিধা সৃষ্টি করবে। তিনি বলেন, ‘যদি ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি হয়, তবে এই সময় ইউক্রেন কি জোরপূর্বক সৈন্য সংগ্রহ ও অস্ত্র মজুত করতে পারবে? নাকি নতুন সৈন্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে?’
তিনি আরও প্রশ্ন করেন, ‘কে যুদ্ধবিরতির শর্ত পর্যবেক্ষণ করবে? কে সিদ্ধান্ত নেবে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘিত হয়েছে কি না এবং এর জন্য দায়ী কে?’
তবে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করেন এবং ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনালাপের ইঙ্গিত দেন।
সংবাদ সম্মেলনের পাশাপাশি পুতিন এবং বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো একটি যৌথ বিবৃতি স্বাক্ষর করেছেন।
ক্রেমলিন প্রকাশিত ওই বিবৃতিতে ন্যাটো দেশগুলোর অস্থিতিশীল কর্মকাণ্ড এবং ইউক্রেন সংকটের প্রেক্ষাপটে শত্রুতামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর সমালোচনা করা হয়েছে।
পুতিন ও লুকাশেঙ্কো ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাশিয়া ও বেলারুশবিরোধী নীতিকেও আক্রমণাত্মক ও সংঘাতমূলক বলে অভিহিত করেছেন।
ক্রেমলিনে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জানিয়েছেন, রাশিয়া যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব মেনে নিতে রাজি। তবে এটি অবশ্যই দীর্ঘস্থায়ী শান্তির দিকে এগিয়ে নিতে হবে এবং সংকটের মূল কারণগুলো দূর করতে হবে।
যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে পুতিন প্রথমেই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বিষয়টিতে মনোযোগ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে সম্মত, তবে এটি এমন হতে হবে যা স্থায়ী শান্তি নিশ্চিত করবে এবং এই সংকটের মূল কারণগুলো দূর করবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘প্রস্তাব ভালো, তবে আরও আলোচনা প্রয়োজন।’ এ সময় ইউক্রেনের কুরস্ক অঞ্চলে হামলার প্রসঙ্গ টেনে তিনি প্রশ্ন তোলেন—যুদ্ধবিরতির অর্থ কী?
পুতিন বলেন, ‘এর ফলে কি সকল বাহিনী প্রত্যাহার করা হবে? যদি তারা বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে অপরাধ করে থাকে, তবে কি তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে? নাকি ইউক্রেনীয় নেতৃত্ব তাদের আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেবে?’
তিনি মত দিয়েছেন, যুদ্ধবিরতি ইউক্রেনকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহ ও সংগঠিত হওয়ার সুযোগ দিতে পারে, যা রাশিয়ার জন্য একটি কৌশলগত অসুবিধা সৃষ্টি করবে। তিনি বলেন, ‘যদি ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি হয়, তবে এই সময় ইউক্রেন কি জোরপূর্বক সৈন্য সংগ্রহ ও অস্ত্র মজুত করতে পারবে? নাকি নতুন সৈন্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে?’
তিনি আরও প্রশ্ন করেন, ‘কে যুদ্ধবিরতির শর্ত পর্যবেক্ষণ করবে? কে সিদ্ধান্ত নেবে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘিত হয়েছে কি না এবং এর জন্য দায়ী কে?’
তবে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করেন এবং ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনালাপের ইঙ্গিত দেন।
সংবাদ সম্মেলনের পাশাপাশি পুতিন এবং বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো একটি যৌথ বিবৃতি স্বাক্ষর করেছেন।
ক্রেমলিন প্রকাশিত ওই বিবৃতিতে ন্যাটো দেশগুলোর অস্থিতিশীল কর্মকাণ্ড এবং ইউক্রেন সংকটের প্রেক্ষাপটে শত্রুতামূলক পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর সমালোচনা করা হয়েছে।
পুতিন ও লুকাশেঙ্কো ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাশিয়া ও বেলারুশবিরোধী নীতিকেও আক্রমণাত্মক ও সংঘাতমূলক বলে অভিহিত করেছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেএভারেস্টের ভিড় কমাতে নেপাল সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম ও অনাবিষ্কৃত আরও ৯৭টি শৃঙ্গ পর্বতারোহীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, নতুন উদ্যোগের ফলে এভারেস্টের ওপর চাপ কমবে এবং পর্যটন থেকে আয় দূরবর্তী দরিদ্র অঞ্চলেও পৌঁছাবে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীন মানুষদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাতে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগে