আল্পস পর্বতমালায় অবস্থিত আইকনিক ম্যাটারহর্ন পর্বত চূড়ার নিচে সীমানা পরিবর্তন করতে সম্মত হয়েছে ইতালি ও সুইজারল্যান্ড। সুইজারল্যান্ডের জনপ্রিয় স্কিইং গন্তব্য জারমাটের শেষ সীমান্তে অবস্থিত ম্যাটারহর্ন পর্বত আল্পসের সর্বোচ্চ চূড়াগুলোর মধ্যে একটি। মঙ্গলবার সিএনএন জানিয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তন দুই দেশের জাতীয় সীমানার এই পরিবর্তনকে অবশ্যম্ভাবী করে তুলেছে।
সুইজারল্যান্ড ও ইতালির সীমান্তের একটি বড় অংশই নির্ধারণ করেছে হিমবাহ এবং তুষার ক্ষেত্রগুলো। গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে সুইস সরকার বলেছে, ‘হিমবাহ গলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রাকৃতিক উপাদানগুলোও বিবর্তিত হয় এবং জাতীয় সীমানাকে পুনরায় নির্ণয় করে।’
সীমান্ত পরিবর্তন করার এই বিষয়টিতে ২০২৩ সালেই সম্মত হয়েছিল দুই দেশ। তবে শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তিকে অনুমোদন করেছে সুইস সরকার। ইতালিতেও এই অনুমোদনের প্রক্রিয়া চলছে। উভয় পক্ষ স্বাক্ষর করার সঙ্গে সঙ্গেই চুক্তিটি প্রকাশ করা হবে। সুইস সরকার নতুন সীমান্তের বিশদ বিবরণও প্রকাশ করবে।
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপ হলো বিশ্বের দ্রুততম উষ্ণ হওয়া মহাদেশ। দ্রুত এই পরিবর্তন পুরো মহাদেশের হিমবাহগুলোর ওপর তীব্র প্রভাব ফেলেছে। সুইজারল্যান্ডের হিমবাহগুলোও আশঙ্কাজনক হারে গলে যাচ্ছে। দেশটির হিমবাহগুলো গত বছর তাদের আয়তনের ৪ শতাংশ হারিয়েছে। এর আগে ২০২২ সালে আয়তন হারিয়েছিল রেকর্ড ৬ শতাংশ।
হিমবাহ ক্ষয়ের এই প্রবণতা ধারাবাহিকভাবে চলছে এবং কিছুতেই থামছে না। সুইজারল্যান্ডের জুরিখে অবস্থিত ইটিএইচ ইউনিভার্সিটির হিম বিজ্ঞানী এবং সুইস হিমবাহ পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক গ্ল্যামোসের পরিচালক ম্যাথিয়াস হুস জানিয়েছেন, এই বছরের শুরুর দিকে শীতের মধ্যে প্রচুর তুষারপাত ঘটেছিল। বিষয়টি তাঁদের কাছে খুব আশাব্যাঞ্জক ছিল। কিন্তু পরে এগুলো দ্রুত গলে যেতে শুরু করে। তিনি বলেন, ‘কিছু হিমবাহ আক্ষরিক অর্থেই ভেঙে যাচ্ছে। ছোট হিমবাহগুলো তো অদৃশ্যই হয়ে যাচ্ছে।’
বর্তমান বিশ্বে জলবায়ু নিয়ে সবচেয়ে উচ্চাভিলাষী জলবায়ু কর্ম চালিয়ে গেলেও ২১ সালের মধ্যে পৃথিবীর অর্ধেক হিমবাহ অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে। হিমবাহগুলোর এমন গলে যাওয়া বৈশ্বিক ল্যান্ডস্কেপকে আরও অস্থির করে তুলছে। বিপজ্জনক ভূমিধস এবং ধসে পড়ার প্রবণতা বাড়ছে। ২০২২ সালে আল্পস পর্বতমালার ইতালির অংশে একটি হিমবাহ ধসে ১১ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন।
হিমবাহগুলো গলে যাওয়ার ফলে ভয়াবহ নানা আবিষ্কারের ঘটনাও ঘটছে। ৩৭ বছর আগে ম্যাটারহর্নের কাছে হাইকিং করার সময় নিখোঁজ হওয়া একজন পর্বতারোহীর দেহাবশেষ গত বছর উদ্ধার করা হয়েছে।
আল্পস পর্বতমালায় অবস্থিত আইকনিক ম্যাটারহর্ন পর্বত চূড়ার নিচে সীমানা পরিবর্তন করতে সম্মত হয়েছে ইতালি ও সুইজারল্যান্ড। সুইজারল্যান্ডের জনপ্রিয় স্কিইং গন্তব্য জারমাটের শেষ সীমান্তে অবস্থিত ম্যাটারহর্ন পর্বত আল্পসের সর্বোচ্চ চূড়াগুলোর মধ্যে একটি। মঙ্গলবার সিএনএন জানিয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তন দুই দেশের জাতীয় সীমানার এই পরিবর্তনকে অবশ্যম্ভাবী করে তুলেছে।
সুইজারল্যান্ড ও ইতালির সীমান্তের একটি বড় অংশই নির্ধারণ করেছে হিমবাহ এবং তুষার ক্ষেত্রগুলো। গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে সুইস সরকার বলেছে, ‘হিমবাহ গলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রাকৃতিক উপাদানগুলোও বিবর্তিত হয় এবং জাতীয় সীমানাকে পুনরায় নির্ণয় করে।’
সীমান্ত পরিবর্তন করার এই বিষয়টিতে ২০২৩ সালেই সম্মত হয়েছিল দুই দেশ। তবে শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তিকে অনুমোদন করেছে সুইস সরকার। ইতালিতেও এই অনুমোদনের প্রক্রিয়া চলছে। উভয় পক্ষ স্বাক্ষর করার সঙ্গে সঙ্গেই চুক্তিটি প্রকাশ করা হবে। সুইস সরকার নতুন সীমান্তের বিশদ বিবরণও প্রকাশ করবে।
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপ হলো বিশ্বের দ্রুততম উষ্ণ হওয়া মহাদেশ। দ্রুত এই পরিবর্তন পুরো মহাদেশের হিমবাহগুলোর ওপর তীব্র প্রভাব ফেলেছে। সুইজারল্যান্ডের হিমবাহগুলোও আশঙ্কাজনক হারে গলে যাচ্ছে। দেশটির হিমবাহগুলো গত বছর তাদের আয়তনের ৪ শতাংশ হারিয়েছে। এর আগে ২০২২ সালে আয়তন হারিয়েছিল রেকর্ড ৬ শতাংশ।
হিমবাহ ক্ষয়ের এই প্রবণতা ধারাবাহিকভাবে চলছে এবং কিছুতেই থামছে না। সুইজারল্যান্ডের জুরিখে অবস্থিত ইটিএইচ ইউনিভার্সিটির হিম বিজ্ঞানী এবং সুইস হিমবাহ পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক গ্ল্যামোসের পরিচালক ম্যাথিয়াস হুস জানিয়েছেন, এই বছরের শুরুর দিকে শীতের মধ্যে প্রচুর তুষারপাত ঘটেছিল। বিষয়টি তাঁদের কাছে খুব আশাব্যাঞ্জক ছিল। কিন্তু পরে এগুলো দ্রুত গলে যেতে শুরু করে। তিনি বলেন, ‘কিছু হিমবাহ আক্ষরিক অর্থেই ভেঙে যাচ্ছে। ছোট হিমবাহগুলো তো অদৃশ্যই হয়ে যাচ্ছে।’
বর্তমান বিশ্বে জলবায়ু নিয়ে সবচেয়ে উচ্চাভিলাষী জলবায়ু কর্ম চালিয়ে গেলেও ২১ সালের মধ্যে পৃথিবীর অর্ধেক হিমবাহ অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে। হিমবাহগুলোর এমন গলে যাওয়া বৈশ্বিক ল্যান্ডস্কেপকে আরও অস্থির করে তুলছে। বিপজ্জনক ভূমিধস এবং ধসে পড়ার প্রবণতা বাড়ছে। ২০২২ সালে আল্পস পর্বতমালার ইতালির অংশে একটি হিমবাহ ধসে ১১ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন।
হিমবাহগুলো গলে যাওয়ার ফলে ভয়াবহ নানা আবিষ্কারের ঘটনাও ঘটছে। ৩৭ বছর আগে ম্যাটারহর্নের কাছে হাইকিং করার সময় নিখোঁজ হওয়া একজন পর্বতারোহীর দেহাবশেষ গত বছর উদ্ধার করা হয়েছে।
ইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
২০ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
৩২ মিনিট আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
১ ঘণ্টা আগেফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে