রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কোনো জয় দেখছে না ইউরোপীয় ইউনিয়ন। গতকাল শনিবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র বিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেল এ মন্তব্য করেন। রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম আরটি নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়।
লম্বা সময় পর্যন্ত কিয়েভের সহায়তার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নকে প্রস্তুত থাকতে হবে বলে মনে করছেন বোরেল। তিনি বলেন, মস্কোর স্বার্থ হাসিলে বাধা দিতে হলে মার্কিন সৈন্য সহায়তার বিকল্প হতে হবে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে।
স্পেনের মালাগায় ইউরোপীয় সমাজতান্ত্রিক দলের কংগ্রেস পার্টির (পিইএস) উদ্দেশ্যে এক ভিডিও বার্তায় বোরেল বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ বেশ দীর্ঘ সময় ধরে চলছে। পশ্চিমা সহায়তা ছাড়া কিয়েভ রুশ সেনার বিরুদ্ধে টিকে থাকতে পারবে না বলেও স্বীকার করেন তিনি।
ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো যাদের ইউক্রেনের সহায়তা করার মতো প্রয়োজনীয় সামর্থ্য আছে তাদের এ সহায়তা চালিয়ে যাওয়ার জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছাও থাকতে হবে এবং প্রয়োজনে তা বর্ধিত করার ইচ্ছাও থাকতে হবে বলে মন্তব্য করেন বোরেল। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার বিকল্প হিসেবে এগিয়ে আসতে হতে পারে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে।
বিশ্ব অর্থনীতির জন্য জার্মানির কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমির তথ্য অনুসারে, ইউক্রেনের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যদের মোট সামরিক, আর্থিক ও মানবিক সহায়তা যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া সহায়তার দ্বিগুণ হলেও বিস্তৃত ব্যবধানে ওয়াশিংটন এখনও কিয়েভের একক বৃহত্তম সামরিক পৃষ্ঠপোষক।
ডেটা অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্র একাই ইউক্রেনের সামরিক সহায়তার জন্য ৪ হাজার ৫০০ কোটি ডলার ব্যয় করেছে। জার্মানি ব্যয় করেছে ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার। চলতি সপ্তাহের শুরুতে পেন্টাগন সতর্ক করে জানায়, ইউক্রেনের সামরিক সহায়তার জন্য বরাদ্দের আর মাত্র ১০০ কোটি ডলার অবশিষ্ট রয়েছে এবং এখন থেকে ইউক্রেনকে সীমিত আকারে অস্ত্র সহায়তা দেওয়া হবে।
গতকাল শনিবারের বক্তব্যে বোরেল বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ হয়ে থাকতে হবে এবং দীর্ঘ এক সংঘর্ষের জন্য তৈরি হতে হবে, যা রাশিয়ার ধারণার চেয়েও দীর্ঘ।’ তাঁর দাবি, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রত্যাশা করেছিলেন, এ দ্বন্দ্ব কয়েক সপ্তাহে শেষ হয়ে যাবে, কিন্তু তিনি ব্যর্থ হয়েছেন।
বোরেলের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় মস্কো তাঁর সুর বদলানোর প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এক টেলিগ্রাম পোস্টে বলেন, ২০২২ সালের এপ্রিলে কিয়েভ সফরের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক প্রধান ঘোষণা করেছিলেন, ‘এই যুদ্ধক্ষেত্রেই এ যুদ্ধ জয় করা হবে।’ তিনি এখন বলছেন ইউক্রেন নিকট ভবিষ্যতে রাশিয়াকে হারাতে পারবে না। জাখারোভা আরও বলেন, তিনি ভাবছেন ইউরোপীয় ইউনিয়ন মস্কোকে এ যুদ্ধে বিজয়ী হিসেবে ভাবছে কিনা।
বোরেল নিজেই মালাগায় পিইএস কংগ্রেসের সময় বলেন, এ সংঘাত এমন একটি হওয়া উচিত যা রাশিয়া কখনোই জিততে পারবে না।
রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কোনো জয় দেখছে না ইউরোপীয় ইউনিয়ন। গতকাল শনিবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র বিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেল এ মন্তব্য করেন। রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম আরটি নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়।
লম্বা সময় পর্যন্ত কিয়েভের সহায়তার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নকে প্রস্তুত থাকতে হবে বলে মনে করছেন বোরেল। তিনি বলেন, মস্কোর স্বার্থ হাসিলে বাধা দিতে হলে মার্কিন সৈন্য সহায়তার বিকল্প হতে হবে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে।
স্পেনের মালাগায় ইউরোপীয় সমাজতান্ত্রিক দলের কংগ্রেস পার্টির (পিইএস) উদ্দেশ্যে এক ভিডিও বার্তায় বোরেল বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ বেশ দীর্ঘ সময় ধরে চলছে। পশ্চিমা সহায়তা ছাড়া কিয়েভ রুশ সেনার বিরুদ্ধে টিকে থাকতে পারবে না বলেও স্বীকার করেন তিনি।
ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো যাদের ইউক্রেনের সহায়তা করার মতো প্রয়োজনীয় সামর্থ্য আছে তাদের এ সহায়তা চালিয়ে যাওয়ার জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছাও থাকতে হবে এবং প্রয়োজনে তা বর্ধিত করার ইচ্ছাও থাকতে হবে বলে মন্তব্য করেন বোরেল। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার বিকল্প হিসেবে এগিয়ে আসতে হতে পারে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে।
বিশ্ব অর্থনীতির জন্য জার্মানির কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমির তথ্য অনুসারে, ইউক্রেনের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যদের মোট সামরিক, আর্থিক ও মানবিক সহায়তা যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া সহায়তার দ্বিগুণ হলেও বিস্তৃত ব্যবধানে ওয়াশিংটন এখনও কিয়েভের একক বৃহত্তম সামরিক পৃষ্ঠপোষক।
ডেটা অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্র একাই ইউক্রেনের সামরিক সহায়তার জন্য ৪ হাজার ৫০০ কোটি ডলার ব্যয় করেছে। জার্মানি ব্যয় করেছে ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার। চলতি সপ্তাহের শুরুতে পেন্টাগন সতর্ক করে জানায়, ইউক্রেনের সামরিক সহায়তার জন্য বরাদ্দের আর মাত্র ১০০ কোটি ডলার অবশিষ্ট রয়েছে এবং এখন থেকে ইউক্রেনকে সীমিত আকারে অস্ত্র সহায়তা দেওয়া হবে।
গতকাল শনিবারের বক্তব্যে বোরেল বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ হয়ে থাকতে হবে এবং দীর্ঘ এক সংঘর্ষের জন্য তৈরি হতে হবে, যা রাশিয়ার ধারণার চেয়েও দীর্ঘ।’ তাঁর দাবি, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রত্যাশা করেছিলেন, এ দ্বন্দ্ব কয়েক সপ্তাহে শেষ হয়ে যাবে, কিন্তু তিনি ব্যর্থ হয়েছেন।
বোরেলের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় মস্কো তাঁর সুর বদলানোর প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এক টেলিগ্রাম পোস্টে বলেন, ২০২২ সালের এপ্রিলে কিয়েভ সফরের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক প্রধান ঘোষণা করেছিলেন, ‘এই যুদ্ধক্ষেত্রেই এ যুদ্ধ জয় করা হবে।’ তিনি এখন বলছেন ইউক্রেন নিকট ভবিষ্যতে রাশিয়াকে হারাতে পারবে না। জাখারোভা আরও বলেন, তিনি ভাবছেন ইউরোপীয় ইউনিয়ন মস্কোকে এ যুদ্ধে বিজয়ী হিসেবে ভাবছে কিনা।
বোরেল নিজেই মালাগায় পিইএস কংগ্রেসের সময় বলেন, এ সংঘাত এমন একটি হওয়া উচিত যা রাশিয়া কখনোই জিততে পারবে না।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর জম্মু-কাশ্মীরের জনসাধারণের মধ্যে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। কাশ্মীরের শ্রীনগরে গতকাল রোববার বাজারঘাটে সাধারণ মানুষের আনাগোনা দেখা গেছে। তবে এখনো সতর্ক অবস্থানে রয়েছে ভারত। কোনো আঘাত এলে তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দেশটির সেনা
৭ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি শান্তি আলোচনার প্রস্তাব দেওয়ার পর, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সতর্ক মনোভাব দেখিয়েছেন। রোববার জেলেনস্কি জানান, ইউক্রেন আলোচনার জন্য প্রস্তুত শুধুমাত্র যদি রাশিয়া আগেই যুদ্ধবিরতির জন্য সম্মত হয়।
৮ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তান চলমান সামরিক উত্তেজনার মধ্যে ভারতের ঠিক কী পরিমাণ সম্পদের ক্ষতি হয়েছে—এ প্রশ্নের জবাবে ভারতীয় বিমানবাহিনীর এক শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা বলেছেন, যুদ্ধে ক্ষয়ক্ষতি হওয়াটা স্বাভাবিক। তবে ঠিক কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, এ বিষয়ে তিনি কোনো বিস্তারিত তথ্য জানাতে রাজি হননি।
৮ ঘণ্টা আগেসমুদ্রে টানা ৫৫ দিন ভেসে থেকে প্রাণে বেঁচে গেছেন পাঁচ জেলে। স্থানীয় সময় শনিবার তাঁদের ইকুয়েডরের গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের এক বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়। একটি টুনা ধরার নৌকা ওই পাঁচজনকে উদ্ধার করেছে বলে জানিয়েছে ইকুয়েডর নৌবাহিনী।
১১ ঘণ্টা আগে