রাশিয়ার জেনারেল ইগর কিরিলভকে হত্যার একজন উজবেক নাগরিককে আটক করেছে মস্কো। তদন্তকারীদের মতে, ওই ব্যক্তি একটি বৈদ্যুতিক স্কুটারের ভেতর বোমা স্থাপন করেছিলেন। তাঁকে এই কাজের জন্য এক লাখ ডলার পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল।
রুশ কর্তৃপক্ষের দাবি, ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থার নির্দেশনা ও অর্থায়নে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। তবে এর আগেই ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ এই হত্যার দায় স্বীকার করে নিয়েছে।
কিরিলভকে হত্যার ঘটনায় রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং নিরাপত্তা কর্মকর্তা দিমিত্রি মেদভেদেভ এটিকে সন্ত্রাসী কার্যক্রম হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
দিমিত্রি বলেন, ‘আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে হত্যাকারীদের খুঁজে বের করতে হবে। তাদের ধ্বংস করতে হবে এবং যারা এই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারী—যারা কিয়েভে রয়েছে—তাদেরও শাস্তি দিতে হবে। আমরা জানি কারা এর নেপথ্যে রয়েছে। তারা ইউক্রেনের সামরিক ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব।’
৫৪ বছর বয়সী ইগর কিরিলভ ছিলেন রাশিয়ার সামরিক নেতৃত্বের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য এবং ক্রেমলিনের বয়োজ্যেষ্ঠ নেতা। তিনি রাশিয়ার রেডিয়েশন, কেমিক্যাল এবং বায়োলজিক্যাল প্রোটেকশন ট্রুপসের প্রধান ছিলেন। ইতিপূর্বে তাঁকে ইউক্রেনের সেনাদের বিরুদ্ধে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছিল।
রাশিয়া জানিয়েছে, কিরিলভের হত্যাকাণ্ডটি তাঁরা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপন করবে।
এই ঘটনায় রুশ তদন্ত কমিটি জানিয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি স্বীকার করেছেন যে তিনি মস্কোতে এসেছিলেন এবং সেখানেই একটি ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস গ্রহণ করেন। পরে তিনি সেটি একটি বৈদ্যুতিক স্কুটারে স্থাপন করেন।
কমিটি নিশ্চিত করেছে, অভিযুক্তকে এই কাজের জন্য এক লাখ ডলার পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। অভিযুক্তের জন্ম ১৯৯৫ সালে। তবে তাঁর পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
হত্যাকাণ্ডের প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, ‘যারা এই বিস্ফোরণে জড়িত, তাদের সবাইকে খুঁজে বের করে শাস্তি দেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, কিরিলভকে হত্যার ঘটনার পর মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়েছে। রাশিয়া প্রতিশোধের ঘোষণা দিয়ে বলেছে, হত্যাকারী এবং এর নেপথ্যের পরিকল্পনাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাশিয়ার জেনারেল ইগর কিরিলভকে হত্যার একজন উজবেক নাগরিককে আটক করেছে মস্কো। তদন্তকারীদের মতে, ওই ব্যক্তি একটি বৈদ্যুতিক স্কুটারের ভেতর বোমা স্থাপন করেছিলেন। তাঁকে এই কাজের জন্য এক লাখ ডলার পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল।
রুশ কর্তৃপক্ষের দাবি, ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থার নির্দেশনা ও অর্থায়নে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। তবে এর আগেই ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ এই হত্যার দায় স্বীকার করে নিয়েছে।
কিরিলভকে হত্যার ঘটনায় রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং নিরাপত্তা কর্মকর্তা দিমিত্রি মেদভেদেভ এটিকে সন্ত্রাসী কার্যক্রম হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
দিমিত্রি বলেন, ‘আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে হত্যাকারীদের খুঁজে বের করতে হবে। তাদের ধ্বংস করতে হবে এবং যারা এই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারী—যারা কিয়েভে রয়েছে—তাদেরও শাস্তি দিতে হবে। আমরা জানি কারা এর নেপথ্যে রয়েছে। তারা ইউক্রেনের সামরিক ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব।’
৫৪ বছর বয়সী ইগর কিরিলভ ছিলেন রাশিয়ার সামরিক নেতৃত্বের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য এবং ক্রেমলিনের বয়োজ্যেষ্ঠ নেতা। তিনি রাশিয়ার রেডিয়েশন, কেমিক্যাল এবং বায়োলজিক্যাল প্রোটেকশন ট্রুপসের প্রধান ছিলেন। ইতিপূর্বে তাঁকে ইউক্রেনের সেনাদের বিরুদ্ধে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছিল।
রাশিয়া জানিয়েছে, কিরিলভের হত্যাকাণ্ডটি তাঁরা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপন করবে।
এই ঘটনায় রুশ তদন্ত কমিটি জানিয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি স্বীকার করেছেন যে তিনি মস্কোতে এসেছিলেন এবং সেখানেই একটি ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস গ্রহণ করেন। পরে তিনি সেটি একটি বৈদ্যুতিক স্কুটারে স্থাপন করেন।
কমিটি নিশ্চিত করেছে, অভিযুক্তকে এই কাজের জন্য এক লাখ ডলার পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। অভিযুক্তের জন্ম ১৯৯৫ সালে। তবে তাঁর পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
হত্যাকাণ্ডের প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, ‘যারা এই বিস্ফোরণে জড়িত, তাদের সবাইকে খুঁজে বের করে শাস্তি দেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, কিরিলভকে হত্যার ঘটনার পর মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়েছে। রাশিয়া প্রতিশোধের ঘোষণা দিয়ে বলেছে, হত্যাকারী এবং এর নেপথ্যের পরিকল্পনাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ফিলিস্তিনে যুদ্ধবিধ্বস্ত ছিটমহল গাজায় ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের চলমান হামলায় প্রায় ৬২ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অঞ্চলটিতে অন্তত ৬১ হাজার ৮২৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
১৪ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, যুদ্ধ শেষ হবে ইউক্রেনের ভূখণ্ড অদলবদল আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তার মাধ্যমে।
৩৪ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপরই এখন যুদ্ধবিরতি আলোচনার দায়িত্ব বর্তেছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার রাতে তিনি জানান, শিগগিরই জেলেনস্কি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠক আয়োজন করা হবে।
৪২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি চান, ভবিষ্যতে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি নিয়ে আলোচনার জন্য তাঁদের সম্ভাব্য বৈঠকে তিনি উপস্থিত থাকুন।
১ ঘণ্টা আগে