ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর বাখমুতকে রাশিয়া পুরো ধ্বংস করে দিয়েছে বলে জানিয়েছন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। জি-৭ সম্মেলনে অংশ নিতে জাপানের হিরোশিমা সফরে থাকা জেলেনস্কি আজ রোববার এ কথা বলেন। তবে বামখুত দখলের রুশ দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন।
জেলেনস্কি বলেন, আট মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর রুশ সেনাদের সহায়তায় ওয়াগনার সেনারা বাখমুত শহর পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে।’
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, জি-৭ সম্মেলনে অংশ নিতে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি এখন জাপানে। সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে এ বিষয়ে তিনি কথা বলেছেন।
জেলেনস্কি বলেন, রুশ বাহিনী সবকিছু তছনছ করে ফেলেছে। কিছু নেই সেখানে। সবকিছু ধ্বংস করে ফেলেছে। বাখমুত এখন শুধু আমাদের হৃদয়ে রয়েছে।
এর আগে গতকাল শনিবার রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, রুশ বাহিনীর দক্ষিণাঞ্চলীয় ইউনিটের সহায়তায় ওয়াগনার সেনারা তীব্র লড়াই চালিয়ে বাখমুত দখল করে নিয়েছে।
এই খবরের পর রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন রুশ সেনা ও ওয়াগনার যোদ্ধাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন বলে এক প্রতিবেদনে জানায় রাশিয়ার সরকারি বার্তা সংস্থা তাস নিউজ।
অন্যদিকে ওয়াগনারের প্রধান প্রিগোজিন এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, ‘আজ ২০ মে বাখমুত সম্পূর্ণরূপে দখলে নেওয়া হয়েছে। ২৫ মের মধ্যে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা শেষে শহরটি রুশ সামরিক বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।’
ইউক্রেনের বাখমুত শহরটি ‘লবণখনির শহর’ হিসেবে পরিচিত। শহরটিতে যুদ্ধ শুরুর আগে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ বাস করত। রুশ বাহিনী সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে এই শহরে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চালিয়েছে।
এর আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি নিজেই সতর্ক করে বলেছিলেন, বাখমুত দখল করতে পারলে রুশ বাহিনীর জন্য দনবাসের আরও অংশ দখল করার পথ খুলে যাবে।
এদিকে পশ্চিমা যুদ্ধ বিশ্লেষকদের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বলেছে, ইউক্রেন যুদ্ধে বাখমুতের কোনো কৌশলগত ভূমিকা নেই। রুশ সেনারা সম্ভবত একটি ‘প্রতীকী জয়’ পেতে এই শহর দখলের জন্য সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করেছিল।
গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। দীর্ঘ দেড় বছরের চলমান যুদ্ধে গত সাত-আট মাসের মধ্যে তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য সাফল্য পায়নি রাশিয়া। এ কারণে বাখমুতের জয়কে বড় হিসেবে দেখাতে চাইছে রাশিয়া।
পশ্চিমা বিশ্লেষকেরা আরও বলেছেন, বাখমুত যুদ্ধে রুশ বাহিনীর অন্তত ২০ থেকে ৩০ হাজার সৈন্য নিহত বা আহত হয়েছে। অন্যদিকে ইউক্রেনের সেনারাও ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর বাখমুতকে রাশিয়া পুরো ধ্বংস করে দিয়েছে বলে জানিয়েছন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। জি-৭ সম্মেলনে অংশ নিতে জাপানের হিরোশিমা সফরে থাকা জেলেনস্কি আজ রোববার এ কথা বলেন। তবে বামখুত দখলের রুশ দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন।
জেলেনস্কি বলেন, আট মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর রুশ সেনাদের সহায়তায় ওয়াগনার সেনারা বাখমুত শহর পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে।’
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, জি-৭ সম্মেলনে অংশ নিতে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি এখন জাপানে। সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে এ বিষয়ে তিনি কথা বলেছেন।
জেলেনস্কি বলেন, রুশ বাহিনী সবকিছু তছনছ করে ফেলেছে। কিছু নেই সেখানে। সবকিছু ধ্বংস করে ফেলেছে। বাখমুত এখন শুধু আমাদের হৃদয়ে রয়েছে।
এর আগে গতকাল শনিবার রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, রুশ বাহিনীর দক্ষিণাঞ্চলীয় ইউনিটের সহায়তায় ওয়াগনার সেনারা তীব্র লড়াই চালিয়ে বাখমুত দখল করে নিয়েছে।
এই খবরের পর রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন রুশ সেনা ও ওয়াগনার যোদ্ধাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন বলে এক প্রতিবেদনে জানায় রাশিয়ার সরকারি বার্তা সংস্থা তাস নিউজ।
অন্যদিকে ওয়াগনারের প্রধান প্রিগোজিন এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, ‘আজ ২০ মে বাখমুত সম্পূর্ণরূপে দখলে নেওয়া হয়েছে। ২৫ মের মধ্যে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা শেষে শহরটি রুশ সামরিক বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।’
ইউক্রেনের বাখমুত শহরটি ‘লবণখনির শহর’ হিসেবে পরিচিত। শহরটিতে যুদ্ধ শুরুর আগে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ বাস করত। রুশ বাহিনী সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে এই শহরে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চালিয়েছে।
এর আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি নিজেই সতর্ক করে বলেছিলেন, বাখমুত দখল করতে পারলে রুশ বাহিনীর জন্য দনবাসের আরও অংশ দখল করার পথ খুলে যাবে।
এদিকে পশ্চিমা যুদ্ধ বিশ্লেষকদের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বলেছে, ইউক্রেন যুদ্ধে বাখমুতের কোনো কৌশলগত ভূমিকা নেই। রুশ সেনারা সম্ভবত একটি ‘প্রতীকী জয়’ পেতে এই শহর দখলের জন্য সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করেছিল।
গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। দীর্ঘ দেড় বছরের চলমান যুদ্ধে গত সাত-আট মাসের মধ্যে তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য সাফল্য পায়নি রাশিয়া। এ কারণে বাখমুতের জয়কে বড় হিসেবে দেখাতে চাইছে রাশিয়া।
পশ্চিমা বিশ্লেষকেরা আরও বলেছেন, বাখমুত যুদ্ধে রুশ বাহিনীর অন্তত ২০ থেকে ৩০ হাজার সৈন্য নিহত বা আহত হয়েছে। অন্যদিকে ইউক্রেনের সেনারাও ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধ
৩৪ মিনিট আগেতদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পাকিস্তানি এজেন্টরা প্রথমে জ্যোতির সঙ্গে অনলাইনে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়। এভাবেই পাকিস্তান হাইকমিশনে কর্মরত এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশ নামে এক কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। এহসানের সঙ্গে অন্তত দুবার তিনি পাকিস্তানে গিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশভাগ কোনো একক নেতার কাজ ছিল না। তিনটি প্রধান শক্তি একত্রে কাজ করেছে—জিন্নাহ যিনি পাকিস্তানের দাবি তুলেছিলেন, কংগ্রেস যারা অবশেষে বিভাজন মেনে নিয়েছিল এবং লর্ড মাউন্টব্যাটেন যিনি তা বাস্তবায়ন করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সহায়তা করছে চীন। এমনটাই দাবি করা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিয়োথ আরোনাথের এক প্রতিবেদনে। আর, ইরান-চীনের এই যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েল। যদিও ইরান বা চীনের তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে