রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যে যুদ্ধ চলছে তা রাশিয়ার কারণে শুরু হয়নি। শুরু হয়েছে ইউক্রেনে ২০১৪ সালে যে, বর্ণ বিপ্লব কালার রেভোলিউশন তথা অভ্যুত্থান হয়েছিল তার কারণে হয়েছে। সপ্তম সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক ফোরামে (এসপিআইইএফ) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে পুতিন এসব কথা বলেন।
রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম স্পুৎনিকের প্রতিবেদন থেকে তথ্য জানা যায়। পুতিন বলেন, ‘আমরা যুদ্ধ শুরু করিনি, ২০১৪ সালে এক অভ্যুত্থানের কারণেই ইউক্রেন যুদ্ধের শুরু। যারা অভ্যুত্থানের সঙ্গে একমত ছিল না বন্দুকের সাহায্যে তাদের ধ্বংস করার চেষ্টা করা হয়।’
রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করেছেন উল্লেখ করে পুতিন বলেন, ‘রাশিয়া শান্তিপূর্ণভাবে এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেছে। তারই লক্ষ্যে ২০১৫ সালে মিনস্ক চুক্তিতে স্বাক্ষর করে রাশিয়া। যা ছিল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আইন মেনে গঠিত।’
যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ কথা বলে পুতিন এ সময় জানান, ওয়াশিংটন ইউক্রেনের এই অসাংবিধানিক কাজকে উসকে দিয়েছে যার ফলে এখন যা ঘটছে তার জন্য তারা (ওয়াশিংটন) সমানভাবে দায়ী। যার ফলে এখন কি ঘটছে তা কি আমার বলার দরকার আছে?’ বলে মন্তব্য করেছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন।
একই সম্মেলনে পুতিন বলেছেন, সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়লে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পিছপা হবে না রাশিয়া। সংবাদ সম্মেলনে ইউক্রেনে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সম্ভাবনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে পুতিন জানান, ‘এটি প্রশ্নাতীত নয়।’ অর্থাৎ প্রয়োজনে রাশিয়া বিষয়টি বিবেচনা করবে। রাশিয়ার ২০২০ সালের পারমাণবিক মতবাদ তথা নিউক্লিয়ার ডকট্রিনের প্রতি ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘কিছু কারণে পশ্চিমারা বিশ্বাস করেন যে, রাশিয়া কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যে যুদ্ধ চলছে তা রাশিয়ার কারণে শুরু হয়নি। শুরু হয়েছে ইউক্রেনে ২০১৪ সালে যে, বর্ণ বিপ্লব কালার রেভোলিউশন তথা অভ্যুত্থান হয়েছিল তার কারণে হয়েছে। সপ্তম সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক ফোরামে (এসপিআইইএফ) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে পুতিন এসব কথা বলেন।
রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম স্পুৎনিকের প্রতিবেদন থেকে তথ্য জানা যায়। পুতিন বলেন, ‘আমরা যুদ্ধ শুরু করিনি, ২০১৪ সালে এক অভ্যুত্থানের কারণেই ইউক্রেন যুদ্ধের শুরু। যারা অভ্যুত্থানের সঙ্গে একমত ছিল না বন্দুকের সাহায্যে তাদের ধ্বংস করার চেষ্টা করা হয়।’
রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করেছেন উল্লেখ করে পুতিন বলেন, ‘রাশিয়া শান্তিপূর্ণভাবে এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেছে। তারই লক্ষ্যে ২০১৫ সালে মিনস্ক চুক্তিতে স্বাক্ষর করে রাশিয়া। যা ছিল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আইন মেনে গঠিত।’
যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ কথা বলে পুতিন এ সময় জানান, ওয়াশিংটন ইউক্রেনের এই অসাংবিধানিক কাজকে উসকে দিয়েছে যার ফলে এখন যা ঘটছে তার জন্য তারা (ওয়াশিংটন) সমানভাবে দায়ী। যার ফলে এখন কি ঘটছে তা কি আমার বলার দরকার আছে?’ বলে মন্তব্য করেছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন।
একই সম্মেলনে পুতিন বলেছেন, সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়লে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পিছপা হবে না রাশিয়া। সংবাদ সম্মেলনে ইউক্রেনে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সম্ভাবনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে পুতিন জানান, ‘এটি প্রশ্নাতীত নয়।’ অর্থাৎ প্রয়োজনে রাশিয়া বিষয়টি বিবেচনা করবে। রাশিয়ার ২০২০ সালের পারমাণবিক মতবাদ তথা নিউক্লিয়ার ডকট্রিনের প্রতি ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘কিছু কারণে পশ্চিমারা বিশ্বাস করেন যে, রাশিয়া কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না।’
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে অবশেষে খনিজ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েই গেল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যাপকভাবে এই চুক্তির পক্ষে উকালতি করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তিকে স্বাক্ষর করে। এই চুক্তির ফলে ইউক্রেনের খনিজ উত্তোলনে যুক্তরাষ্ট্র অগ্রাধিকার পাবে ও ইউক্রেন
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটি গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানান
২ ঘণ্টা আগেভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে টানা সপ্তম দিনের মতো গোলাগুলি হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার গভীর রাতে কাশ্মীরে বিবদমান সীমান্তে এই গোলাগুলি হয়। এতে কেউ হতাহত হয়েছে কিনা জানা যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৯ ঘণ্টা আগে